Featured Post
গল্প ।। ভালো স্বপ্ন ।। রবীন বসু
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
ভালো স্বপ্ন
রবীন বসু
এক গ্রামে তিন বন্ধু বাস করত l তাদের প্রথম দুজন ছিল বেশ অবস্থাপন্ন বড়লোক l তৃতীয় জন গরীব l বড়লোক দুজন ছিল দাম্ভিক l আর গরীব বন্ধুটি সরল, সাদাসিধে l
একবার তারা ঠিক করল, শিকারে যাবে l নির্দিষ্ট দিনে শিকারের প্রয়োজনীয় সব অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে বেরিয়ে পড়ল জঙ্গলের উদ্দ্যেশে l সারাদিন ঘুরল শিকারের সন্ধানে, কিন্তু কোন শিকার তারা পেল না l শেষে সূর্য যখন ডুবে যেতে বসেছে, চারপাশের গাছগাছালির মাথায় বেলাশেষের রক্তিম আলো l ঠিক তখন তিন বন্ধু মিলে অনেক চেষ্টার পর একটা বড়সড় বনমোরগ শিকার করল l এদিকে সারাদিনের দৌড়ঝাঁপের ক্লান্তিতে আর খিদের জ্বালায় তিনজনই তখন অস্থির l কোনরকমে জঙ্গল থেকে বেরিয়ে একটা ফাঁকা উঁচু জায়গা বেছে তারা তাঁবু খাটাল l এবার খিদে মেটানোর একটা ব্যবস্থা করতে হয় l ওরা শুকনো কাঠ কুড়িয়ে জড়ো করে আগুন জ্বালাল l
কিন্তু এবার পড়ল অন্য একটা ঝামেলায় l বন মোরগ তো মাত্র একটা l নিজেদের মধ্যে কিভাবে ভাগ করবে? সত্যি সত্যিই ভাবনায় পড়ে গেল তিনজন l সমস্যার সমাধান হবে কিভাবে? অনেক ভাবনার পর বড়লোক দুই বন্ধু প্রস্তাব দিল, আমাদের তিনজনের মধ্যে যে বেশিক্ষণ কোন কথা না বলে চুপ করে থাকতে পারবে, সেই মোরগটা পাবে l গরিব বন্ধুটি সব শুনে ওদের প্রস্তাবে সম্মতি দিল l
কিছুটা সময় কাটার পর একে অন্যের মুখের দিকে তাকাচ্ছে বার বার l ভাবটা যেন, কে আগে কথা বলে দেখি l অনেকটা সময় কেটে গেল l তিন বন্ধু মুখে কুলুপ এঁটে বসে আছে l একসময় গরিব বন্ধুটি আস্তে আস্তে উঠে দাঁড়াল l তারপর বনমোরগটা নিয়ে তার পালক ছাড়িয়ে জলে ধুয়ে কেটেকুটে পরিষ্কার করে কড়াতে চাপিয়ে আগুনে সিদ্ধ করতে দিল l বড়লোক বন্ধু দুজন তাকিয়ে তাকিয়ে সব ব্যাপারটা দেখল l কিন্তু মুখ খুলল না l
তারপর মাংস সিদ্ধ হয়ে যেতেই গরিব বন্ধুটি কড়াটা আগুন থেকে নামিয়ে রাখল l ঠান্ডা হতেই সে সেই সিদ্ধ মাংস তুলে খেতে শুরু করে দিল l
তখনও বড়লোক বন্ধু দুজন চুপচাপ l কোন কথা বলল না l যেই গরিববন্ধুটি বনমোরগের শেষ মাংস-টুকরোটা পর্যন্ত চিবিয়ে খেয়ে ফেলল, তখন আর তারা কিছুতেই স্থির থাকতে পারল না l দারুণ রেগে গিয়ে চিৎকার করে উঠল,—"এই যে পেটুক, শর্ত ভেঙে তুমি কোন্ আক্কেলে মোরগটা খেয়ে শেষ করলে?"
সামান্য হেসে , পরিতৃপ্তির ঢেঁকুর তুলে গরিব বন্ধুটি বলল, "শর্তটা দেখছি তোমরাই ভুলে বসে আছ l কোন কথা না বলে সবচেয়ে যে বেশিক্ষণ মুখ বন্ধ করে থাকব, সেই তো মোরগটা খাবে l এখন দেখ , কে আগে কথা বলল l আমি তো চুপ করেই ছিলাম l তোমরা তো চেঁচিয়ে প্রথম শর্ত ভাঙলে l তাই এ-বাজিতে আমিই জিতেছি l অতএব মাংসটা খেয়ে আমি কোন অন্যায় করিনি l"
বড়লোক বন্ধুদুটি বেশ বেকায়দায় পড়ে গেল l ভেবে দেখল, ও যা বলছে ঠিক l শর্ত তাই-ই ছিল l অগত্যা মনের রাগ পুষে রেখে ওরা অভুক্ত শুয়ে পড়ল l
পরদিন সকালে বড়লোক বন্ধুদুটি ঠিক করল, খুব হয়েছে শিকার, এবার ঘরে ফেরা যাক l খিদের জ্বালা আর সহ্য হচ্ছে না l ঘরে ফিরলে তবু পেটে কিছু পড়বে l গরিব বন্ধুও ওদের খিদের কথা ভেবে ঘরে ফেরায় সায় দিল l তিনজন ফিরতি পথ ধরল l
বেশ কিছুটা আসার পর তিনবন্ধু দেখল, এক জায়গায় পথের পাশে একটা গাছের নিচে বড় থালা ভর্তি ঝোল-মাংস l কাজাখদের প্রিয় খাদ্য l বড়লোক বন্ধৃ়ুদুটির চোখ চক্ চক্ করে উঠল l ওরা ঠোঁট টিপে পরস্পরের দিকে তাকাল l ভাবটা যেন, এবার ওকে জব্দ করব l
গরিব বন্ধুটিও ঝোলমাংসের থালাটা দেখেছে l বড়লোক বন্ধুদুটি এবার প্রস্তাব দিল, এসো, এখন আমরা মাংসভর্তি থালাটা ছোঁব না l আগে এই গাছের শীতল ছায়ায় কিছুটা সময় ঘুমিয়ে নিই l ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে যে সবচেয়ে ভালো স্বপ্ন দেখবে, সেই পাবে ওই থালাভর্তি ঝোলমাংস l
গরিব বন্ধুটি সরল মনে উৎসাহের সঙ্গে ওদের প্রস্তাবে সায় দিল l —"বেশ, তাই হোক l"
ছায়াঘেরা গাছটার তলায় কিছুটা দূরত্ব বজায় রেখে তিন বন্ধু পর পর শুয়ে পড়ল l একপাশে রইল ঝোলমাংসের থালাটা l গরিব বন্ধুটি তো শোবার সঙ্গে সঙ্গে গভীর ঘুমে অচেতন l কিন্তু বড়লোক বন্ধু দুটির ঘুম আসে না l ওরা খালি এপাশ-ওপাশ করতে থাকল,আর খুব ভালো একটা স্বপ্ন মনে আনতে চেষ্টা করল l
একসময় বড়লোক বন্ধু দুটির ঘুম ভাঙল l তারা দেখল, গরিব বন্ধুটি আগেই উঠে বসে আছে l
ওদের উঠতে দেখে গরিব বন্ধুটি বলল, "তোমরা উঠে গেছ দেখছি l তাহলে এবার শোনা যাক্ কে কী স্বপ্ন দেখলে l"
বড়লোক বন্ধু দুজনের প্রথমজন শুরু করল l "আমার স্বপ্নটি হল, আমি যেন হঠাৎ এক অপূর্ব সুন্দর পক্ষীরাজ ঘোড়া হয়ে গেছি l পিঠে ঝলমলে ডানা গজিয়েছে l পায়ে রুপোলি খুর l ঘাড়ে ঘন সোনালি চুল l
আমি ঘোড়া হতেই কোথা থেকে এক সুদর্শন রাজপুত্র ছুটে এল l তার হাতে তরোয়াল l মাথায় রাজমুকুট l একলাফে আমার পিঠে চড়ে বসল l লাগামে টান দিতেই আমি রাজপুত্রকে নিয়ে উড়ে চললাম আকাশের পথে, অনেক উঁচুতে l বাতাস কেটে শন্ শন্ করে এগিয়ে চললাম l নিচের পৃথিবী চোখেই পড়ে না l তারপর একসময় নিচের দিকে তাকাতে মাথাটা কেমন ঘুরে গেল l আর সেই সঙ্গে ঘুমও ভেঙে গেল l স্বপ্নের শেষ l
এবার দ্বিতীয় বড়লোক বন্ধুটি বলল, "তোমার স্বপ্নটা ভালো, তবে আমার মত সুন্দর আর চমকপ্রদ নয় l" বলে সে নিজের স্বপ্নের কথা শুরু করল l—"তুমি স্বপ্নে যে সুন্দর রাজপুত্রকে দেখেছিলে, যে তোমার পিঠে সওয়ার হয়েছিল—সেই রাজপুত্র হলাম আমি l আসলে তুমি যখন পক্ষীরাজ ঘোড়া হলে, তারপর ঘাড় দুলিয়ে খুরের খটাখট ধ্বনি তুলে আমার কাছে এলে, আমি তখন একলাফে তোমার পিঠে চড়ে বসলাম l দুজনে আকাশের পথে অনেক উঁচুতে উড়ে চললাম l মেঘের বুকে পা দিয়ে আমরা জোর কদমে ছুটে চলেছি l আমাদের সামনে সূর্য, পিছনে চাঁদ আর পায়ের তলায় অনেক নিচে অগুনতি তারা l মাঝে মাঝে বিদ্যুতের ছুরি আকাশ ফালাফালা করছে l আমাদের পাশে পাশে অসংখ্য পরি উড়ে বেড়াচ্ছে l তাদের সাদা ঘাগরা হাওয়ায় ভাসছে l তারা নাচছে, গান গাইছে মিষ্টি সুরে l কিন্তু কি আশ্চর্য, প্রাণপণ চেষ্টা করেও আমি পক্ষীরাজ ঘোড়াটাকে থামাতে পারছি না l আর ঠিক সেই সময়েই ঘুমটা ভেঙে গেল l"
গরিব বন্ধুটি এতক্ষণ মনোযোগ দিয়ে দুই বন্ধুর স্বপ্নের কথা শুনছিল l তারপর আস্তে আস্তে বলল, "বাঃ, কী অপূর্ব সুন্দর স্বপ্নই না দেখেছ তোমরা l সত্যিই তোমরা ভাগ্যবান l কিন্তু গোবেচারা গরিব মানুষ আমি l আমার ভাগ্য কি অত ভালো হবে? তাই আমার স্বপ্নও সাদামাটা, রঙহীন l বলার মত কিছুই না l"
বড়লোক বন্ধু দুজন বিরক্ত আর অস্থির হয়ে বলল,"ভনিতা ছাড়ো, স্বপ্নের কথা তাড়াতাড়ি বল l"
সে তখন শুরু করল, "আমি স্বপ্নে দেখলাম, আমরা তিনজন এই গাছতলায় বসে l এমন সময় তোমাদের একজন হঠাৎ সুন্দর দেখতে এক পক্ষীরাজ ঘোড়া হয়ে গেলে l আর অন্যজন এক অপূর্ব সুদর্শন রাজপুত্র l তারপর রাজপুত্র পক্ষীরাজের পিঠে চড়ে বসল l পক্ষীরাজ তখন সোনালি চুলের ঘাড় দুলিয়ে, রুপোলি খুরে শব্দ তুলে, সুদৃশ্য ডানা বাতাসে ভাসিয়ে হুস্ করে উড়ে গেল আকাশের বুকে l তাদের চারপাশে তখন সূর্য চন্দ্র মেঘ তারা আর সুন্দর পরির দল l তারা নাচছে গাইছে আরও কত কি সব করছে l কিন্তু রাজপুত্র আর কিছুতেই পক্ষীরাজের রাশ টেনে তাকে থামাতে পারছে না l রাজপুত্র আর সেই পক্ষীরাজ ঘোড়া মেঘের আড়ালে ক্রমশ অদৃশ্য হয়ে যেতে থাকল l
এই না দেখে আমার ভীষণ কষ্ট হল l মায়া হল তোমাদের জন্য l চোখ ফেটে জল এল l ভাবলাম, আমার প্রাণের দুই বন্ধু আর বোধহয় কোনদিন এই পৃথিবীতে ফিরে আসতে পারবে না l সুতরাং এই ঝোলমাংসের তাদের আর প্রয়াজন হবে না l আমার খিদেও পেয়েছিল l তাই শেষ পর্যন্ত থালার ওই ঝোলমাংস আমিই সব খেয়ে ফেললাম l"
বড়লোক বন্ধু দুজন তার কথায় বেজায় চটে গেল l রাগে আর ক্ষোভে চেঁচিয়ে উঠল, "কি বললে? পুরো থালা সাবড়ে দিয়েছ?"
তারা সবেগে ঝোলমাংসের থালাটার দিকে ছুটে গেল l কিন্তু গিয়ে দেখল, সব শেষ l কেবল কয়েক টুকরো হাড় পড়ে আছে শেষ চিহ্ন হিসেবে l
(※ গল্পটি একটি কাজাখ উপকথা অবলম্বনে )
________________________________________________________________
রবীন বসু
Rabindra nath Basu
189/9, Kasba Road, Kolkata-700 042
e-mail : rabindranathbasu616@gmail.com
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
সূচিপত্র
সূচিপত্র
-
-
-
-
- প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। আত্মপ্রকাশ সংখ্যা...
- নিবন্ধ ।। শিশু-কিশোর সাহিত্যবলয়ে শিশুরাই যেন ব্রাত...
- শিশুর মানসিক ও শারীরিক বিকাশে করোনাভাইরাস-এর প্রভা...
- জ্ঞান বিজ্ঞানের খবর ।। যে দ্বীপে বৃষ্টি হয় না ।। ...
- নিবন্ধ ।। প্লাস্টিক সম্বন্ধে ১00 টি আকর্ষণীয় তথ্য...
- জ্ঞানবিজ্ঞানের খবর ।। ঘরোয়া অতিথি - কুমোরে-পোকা ।।...
- ছড়া ।।জল খেতে জলপাইগুড়ি ।। স্বপ্ননীল রুদ্র
- কবিতা ।। প্রভাতের আলো ।। উত্থানপদ বিজলী
- গল্প ।। ভালো স্বপ্ন ।। রবীন বসু
- কবিতা || রবির আলো ।। অবশেষ দাস
- কবিতা ।। প্রশ্নে প্রশ্নে ।। মীনা রায় বন্দ্যোপাধ্যায়
- ছড়া ।। শরৎ এল ।। কান্তিলাল দাস
- ছড়া ।। পাঠিয়ে দিলাম ডানা ।। জ্যোতির্ময় সরদার
- ছড়া ।। আর দেরি নেই ।। বিধান সাহা
- ছোটগল্প ।। রূপকথার তিতাই ।। পারমিতা রাহা হালদার ...
- ছড়া ।। ঋতুর রানি ।। দীনেশ সরকার
- কিশোর উপন্যাস ।। তিতলির বিশ্বভ্রমণ (প্রথম অংশ) ।। ...
- ভ্রমণকাহিনি ।। ভুবনমোহিনী ভুটান ।। জয়ন্ত দাস
- শব্দছক, ক্যুইজ এবং ধাঁধা ।। কিশলয় ।। 1st issue: Oc...
- ছোটোদের আঁকিবুঁকি ।। কিশলয় ।। 1st issue : October ...
- ছোটদের পাতা ।। গল্প ।। রসগোল্লা ভূত ।। ইমরান খান রাজ
- ছোটদের পাতা ।। গল্প ।। ইচ্ছা ।। ফারহান আহমেদ মল্লিক
- ছোটদের পাতা ।। ছড়া ।। হতাম যদি পাখি ।। অধীরাজ নায়েক
- ছোটোদের পাতা ।। জন্মদিন ।। সুনিস্কা চক্রবর্তী
- ছোটগল্প ।। ভুলুর ভুল ।। কার্ত্তিক চন্দ্র পাল
- ছড়া ।। চাঁদের বুড়ি ।। তীর্থঙ্কর সুমিত
- কবিতা ।। স্বপ্নলোকের চাবি ।। সোমা চক্রবর্তী
- গল্প ।। মিঠির ভাইফোঁটা ।। কণিকা সরকার
- ছড়া ।। মাছের সাধ ।। সাইফুল ইসলাম
- ছড়া ।। খুকু ।। রূপালী মুখোপাধ্যায়
- ছড়া ।। রুকুর বিড়াল দুষ্টু বিড়াল ।। অভিজিৎ দাশ
- ছড়া ।। পাখ-পাখালি ।। পাখ-পাখালি
- ছোটগল্প ।। সঙ্ঘমিত্রার পপুলারিটি ।। সুকন্যা ভট্টাচ...
- ছড়া ।। আলোর বোধন ।। সুব্রত কুণ্ডু
- ছড়া ।। বলবো কেমন করে ।। ক্ষুদিরাম নস্কর
- কবিতা ।। ভাই বোনের পুজো ।। সমাজ বসু
- ছড়া ।। তখন শরৎ আসে ।। আনন্দ বক্সী
- গল্প ।। কুর্চি আর লিলির গল্প ।। বনবীথি পাত্র
- ছড়া ।। সত্যজিৎ রায় ।। অসীম মালিক
- ছড়া ।। আশার আলো ।। দীপক জানা
- ছড়া ।। ভেদাভেদ ।। শংকর ব্রহ্ম
- ছড়া ।। ভুলভাল ।। টুম্পা মিত্র সরকার
- কবিতা ।। হিন্দু- মুসলমান সম্প্রীতি ।। পলাশ পোড়ল
- ছড়া ।। আসছে পুজো ।। বিকাশ চক্রবর্তী
- ছড়া ।। উৎসব আসে ।। জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়
- ছড়া ।। চাওয়া ।। অজিত কুমার জানা
- ছড়া ।। দুষ্টু ।। অমরেশ বিশ্বাস
- ছড়া ।। মা আসছেন ।। অমিত সরকার
- ছড়া ।। উপহার ।।অমিতাভ দাস
- ছড়া ।। স্বরে, শোভায় পাখি ।। আশিস কুমার মণ্ডল
- কবিতা ।। বৃষ্টি করেছে আড়ি ।। নির্মলেন্দু কুণ্ডু
- ছড়া ।। খুকুর ভাবনা ।। অমিতা মোড়ল সরকার
- ছড়া ।। মামাঘর ।। তপনকান্তি মুখার্জি
- ছড়া ।। সেই আকাশটা ।। নারায়ণ আচার্য্য
- কবিতা ।। আমার ভাষা ।। সান্ত্বনা চ্যাটার্জি
- ছড়া ।। আকাশ ছেয়ে ।। অলোক কুমার প্রামাণিক
- ছড়া ।। শরৎ এলে ।। দেবাশীষ মন্ডল
- ছড়া ।। শৈশবের সুখ স্মৃতি ।। শুভ্রা ভট্টাচার্য
- ছড়া ।। শরতের মেলা।। শিশির সাঁতরা
- ছড়া ।। খুকুর কান্ড ।। বিকাশকলি পোল্যে
- ছোটগল্প ।। কারচুপি ।। রাণা চ্যাটার্জী
- ছড়া ।। দুই ছড়া ।। শুভাশিস দাশ
- কবিতা ।। আমি কোথায় পাবো তারে ।। জয়শ্রী সরকার
- গল্প ।। আসা যাওয়া গ্রামের পথে ।। প্রদীপ দে
- ছড়া ।। স্কুলের ঘন্টা ।। ইমরান খান রাজ
- ছড়া ।। যাদু ভরা বল ।। মানস বন্দ্যোপাধ্যায়
- ছড়া ।। পুজো এলো ।। শক্তিপদ পণ্ডিত
- ছড়া ।। বিজ্ঞান ।। প্রদীপ্ত সামন্ত
- ছড়া ।। আমার কান্না পেল ।। চন্দন চক্রবর্তী
- ছড়া ।। মধ্য রাতে ভূতের হানা ।। মোনালিসা পাহাড়ী
- ছড়া ।। খোকার সাধ ।। সৌপর্ণী রায়
- ছড়া ।। ছোট নদী ।। দীপঙ্কর বেরা
- ছড়া ।। সম্প্রীতি ফুল ।। রিয়াদ হায়দার
- ছড়া ।। শরৎ মানে ।। রঞ্জন কুমার মণ্ডল
- ছড়া ।। বানভাসি গ্রাম ।। ড. সেকেন্দার আলি সেখ
- ছড়া ।। কিশলয় ।। স্বপনকুমার বিজলী
- ছড়া ।। মা যে আসে ঘর ।। বদ্রীনাথ পাল
- ছড়া ।। শিশু কিশোর ।। শ্রীমন্ত সেন
- কবিতা ।। দুর্গার বাহন-ভাবনা ।। মাথুর দাস
- ছড়া ।। সস্তার সেকাল ।। বদরুদ্দোজা শেখু
- ছড়া ।। পুজোর ধুম ।। গোবিন্দ মোদক
- ছড়া ।। অমনি তখন ।। সুব্রত দাস
- ছড়া ।। পুজোর ছুটি ।। মহাজিস মণ্ডল
- ছড়া ।। সাধ ।। ডঃ মধুমিতা ভট্টাচার্য
- ছড়া ।। শরৎ-মেঘের কথা ।। সুবীর ঘোষ
- ছড়া ।। কাশের শোভা ।। বুবুন মাইতি
- ছোটগল্প ।। বিজ্ঞানস্যারের কথা ।। সুদীপ ঘোষাল
- ছড়া ।। ব্যাঙের গান ।। অমিত দত্ত
- কবিতা ।। মমসখা ।। কুশল রায়
- ছোটগল্প ।। পুজোর জামা ।। ডঃ রমলা মুখার্জী
- ছোটগল্প ।। দুই ভাইয়ের কাণ্ড ।। সুব্রত সুন্দর জানা
- ছড়া ।। শরৎ এলে ।। অদিতি ঘটক
- ছড়া ।। খুকির চিন্তা ।। শিবপ্রসাদ পুরকায়স্থ
- ছড়া ।। আক্ষেপ ।। মন্দিরা বসাক
- ছড়া ।। যতই ডাকি ।। স্বপন মুখোপাধ্যায়
- গল্প ।। অটিজম ।। চিত্তরঞ্জন গিরি
-

মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন