Featured Post
জ্ঞানবিজ্ঞানের খবর ।। ঘরোয়া অতিথি - কুমোরে-পোকা ।। সৌমিক ঘোষ
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
ঘরোয়া অতিথি - কুমোরে-পোকা
সৌমিক ঘোষ
নির্জন ঘরের দেওয়ালে , জানলা বা দরজায় , অব্যবহৃত আসবাবপত্রে উজ্জ্বল নীলাভ সবুজ আভাযুক্ত কালো রঙের কুমোরে-পোকা সাধারণত বর্ষায় দেখা যায় । এরা ঘরের আনাচে-কানাচে নরম মাটির সাহায্যে বাসা তৈরি করে । কুমোরে-পোকা সর্বদাই একাকী বাস করতে অভ্যস্ত ; পাতার আড়ালে, গাছের ডালে বা ঘাসের ঝোপে লুকিয়ে এরা রাত কাটিয়ে দেয়। স্ত্রী কুমোরে-পোকা একাই সন্তানরক্ষার ব্যবস্থা করে । কিন্তু কুমোরে-পোকার বাচ্চা্রা সব কাজ নিজেরাই করে । ডিম ফুটে বের হবার পর থেকেই বাচ্চাগুলি স্বভাবতই খাবার খাওয়া ও সামলানোয় অদ্ভুত দক্ষতার পরিচয় দিয়ে থাকে। ছোট থেকেই তাদের সব বিষয়ে আত্মনির্ভরশীল হয়ে উঠতে হয় । কুমোরে-পোকা নানা জাতীয় পোকামাকড় শিকার করলেও ঐ শিকার উদরস্থ করে না । ফুলের মধু ও শর্করা জাতীয় খাবারও যোগাড় করে । ডিম পাড়বার সময় হলেই কুমোরে-পোকা পোকা মাকড় শিকার করবার জন্যে ইতস্তত ঘোরাঘুরি করতে থাকে এবং শিকার পেলেই বাচ্চাদের জন্যে বাসার মধ্যে জমিয়ে রাখে । আমাদের দেশের ঘরের আনাচে-কানাচে বা দেওয়ালের গায়ে লম্বাটে , গোলাকার অদ্ভুত ধরনের এবড়ো-খেবড়ো এক-একটা শুকনো মাটির ডেলা লেগে থাকতে দেখা যায় । সেগুলি এক প্রকার কালো রঙের লিকলিকে কুমোরে-পোকার বাসা । এই পোকাগুলির কালো দেহের মাঝের সরু অংশের পরে একটি স্ফীতি থাকে । ডিম পাড়বার সময় হলেই এরা বাসা তৈরি করার জন্যে জায়গা খুঁজতে বের হয়। দুই-চার দিন ঘুরে-ফিরে মনোমত জায়গা দেখতে পেলেই তার আশেপাশে বারবার বিশেষ ভাবে লক্ষ্য করে । তারপর খানিক দূর উড়ে গিয়ে আবার ফিরে আসে এবং জায়গাটা বার বার দেখে নেয়। দু-তিন বার এইভাবে এদিক-ওদিক উড়ে অবশেষে কাদামাটির খোঁজে বের হয়। যতটা সম্ভব কাছাকাছি জায়গায় কাদামাটির খোঁজ করতে প্রায় দুদিন চলে যায়। কাদামাটি পেলেই বাসা তৈরির জায়গা থেকে যাতায়াত করে রাস্তা চিনে নেয় । সাধারণত আশেপাশে চল্লিশ-পঞ্চাশ গজ দূর থেকে মাটি জোগাড় করে থাকে । কিন্তু অত কাছাকাছি বাসা তৈরির উপযোগী মাটি না পেলে দেড়-দুশ গজ দূর থেকেও মাটি আনে । কাছাকাছি কোনও জায়গা থেকে মাটি যোগাড় করে বাসার একটা কুঠুরি তৈরি প্রায় শেষ ; এমন সময় বাসাটি নষ্ট হলেও কুমোরে-পোকাটা আবার কোনও একটা জলাশয়ের পাড়ে উড়ে গিয়ে সেখান থেকে ভেজা মাটি এনে আগের জায়গায় নতুন করে বাসা তৈরি শুরু করে । এইসব অসুবিধার জন্যে অবশ্য বাসা তৈরিতে যথেষ্ট সময় লাগে । একটি কুঠুরি তৈরি হয়ে গেলেই , তার মধ্যে উপযুক্ত পরিমাণ খাদ্য , অর্থাৎ পোকামাকড় ভর্তি করে , তাতে একটি মাত্র ডিম পেড়ে মুখ বন্ধ করে । পাশেই গা ঘেঁষে নতুন কুঠুরি তৈরি শুরু করে। কাজেই এ থেকে মনে হয় যে, কুমোরে-পোকা ইচ্ছামত ডিম পাড়বার সময় নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ।
কুমোরে-পোকা
কুমোরে-পোকার মাটির তৈরি বাসা
মাটি যোগাড়ের সময় উড়ে গিয়ে ভেজা জমির উপর বসে এবং লেজ নাচাতে নাচাতে এদিক-ওদিক ঘুরেফিরে দেখে । উপযুক্ত মনে হলেই সেখান থেকে ভেজা মাটি তুলে নিয়ে চোয়ালের সাহায্যে খুব ছোট্ট এক ডেলা গোল করে মুখে নিয়ে উড়ে যায় । মাটি কুরে তোলবার সময় অতি তীক্ষ্ণ স্বরে একটানা গুন্গুন্ শব্দ করতে থাকে। মুখ দিয়ে চেপে চেপে মাটির ডেলাটিকে দেয়ালের গায়ে অর্ধ-চক্রকারে বসিয়ে দেয়। এই সময়ও তীক্ষ্ণ স্বরে একটানা গুন্গুন্ শব্দ করতে থাকে। কোন অদৃশ্য স্থানে এই গুন্গুন্ শব্দ শুনেই বুঝতে পারা যায় যে ,- কুমোরে-পোকা বাসা বাঁধছে । পুকুর ধারে কাদামাটির উপর এক ধরণের ছোট ছোট পোকা ঘুরে ঘুরে খাবার খোঁজে । মাটি তোলবার সময় ঐ ধরণের কোনও পোকা দেখলেই তাকে ছুটে গিয়ে তাড়া করে । যাহোক, বারবার এক এক ডেলা মাটি এনে ভিতরের দিকে ফাঁকা রেখে ক্রমশ উপরের দিকে বাসা গেঁথে তুলতে থাকে । প্রায় সওয়া ইঞ্চি লম্বা হলেই গাঁথুনি বন্ধ করে । একটি কুঠুরি তৈরি করতে প্রায় দুই দিন সময় লেগে যায় । ইতিমধ্যে মাটি শুকিয়ে বাসা শক্ত হয়ে যায় । কুমোরে-পোকা তখন কুঠুরির ভিতরে ঢুকে মুখ থেকে একপ্রকার লালা নিঃসৃত করে কুঠুরির ভিতরের দেয়ালে প্রলেপ মাখিয়ে দেয় । প্রলেপ দেওয়া শেষ হলে শিকারের খোঁজে বের হয় । নানারকম ছোট ছোট মাকড়সা আছে ,- যারা জাল বোনে না , শুধু ঘুরে ঘুরে শিকার ধরে । কুমোরে-পোকারা বেছে বেছে এই মাকড়সা শিকার করে । কোনও রকমে মাকড়সা একবার চোখে পড়লেই হলো , ছুটে গিয়ে তার ঘাড় কামড়ে ধরে। কিন্তু কামড়ে ধরলেও একবারে মেরে ফেলে না । শরীরে হুল ফুটিয়ে এক রকম বিষ ঢেলে দেয় । একবার হুল ফুটিয়ে নিরস্ত হয় না । কোনও কোনও মাকড়সাকে পাঁচ-সাত বার পর্যন্ত হুল ফুটিয়ে থাকে। এর ফলে মাকড়সাটার মৃত্যু হয় না বটে, কিন্তু একেবারে অসাড়ভাবে পড়ে থাকে। তখন কুমোরে-পোকা অসাড় মাকড়সাকে মুখে করে সদ্য তৈরি কুঠুরির মধ্যে নিয়ে আসে । কুঠুরির নিচের দিকে মাকড়সাটাকে চিৎ করে রেখে তার পেটের দিকে লম্বাটে ধরনের একটি ডিম পাড়ে । ডিম পেড়েই আবার নতুন শিকারের খোঁজে বের হয় । সারাদিন অক্লান্ত পরিশ্রমে দশ-পনেরোটা মাকড়সা এনে সেই কুঠুরির মধ্যে জমা করে আবার দু-তিন ডেলা মাটি দিয়ে কুঠুরির মুখ সম্পূর্ণরূপে বন্ধ করে দেয়। তারপর দু-একদিনের মধ্যেই আগের কুঠুরির গায়েই আর একটি কুঠুরি নির্মাণ শুরু করে। সেই কুঠুরিটিও মাকড়সা পূর্ণ করে তাতে ডিম পেড়ে মুখ বন্ধ করবার পর তৃতীয় কুঠুরি নির্মাণ করতে আরম্ভ করে। এরূপে এক একটি বাসার মধ্যে চার-পাঁচটি কুঠুরি নির্মিত হয় । ডিম পাড়া সম্পূর্ণ হয়ে গেলে সে তার ইচ্ছামত যে কোনও স্থানে চলে যায় , বাসার আর কোনও খোঁজ-খবরই নেয় না। বাচ্চাদের জন্যে খাদ্য সঞ্চিত রেখেই সে খালাস । দু-এক দিনের মধ্যেই ডিম ফুটে বাচ্চা বের হয়। বাচ্চা সরু লম্বাটে পোকা মাত্র । ডিম থেকে বের হবার পর থেকেই বাচ্চাটি মাকড়সার দেহ খেতে আরম্ভ করে । একটি খাওয়া শেষ হলেই আর একটিকে খেতে আরম্ভ করে। দিন-রাত তার খাওয়া ছাড়া আর কোনও কাজ নেই। খেতে খেতে প্রায় সাত-আট দিনের মধ্যেই সবগুলি মাকড়সাকে নিঃশেষ করে ফেলে এবং সঙ্গে সঙ্গে শরীরও যথেষ্ট বেড়ে উঠতে থাকে ; কিন্তু আকৃতি বিশেষভাবে পাল্টায় না । ডিম পাড়বার পাঁচ-ছয় দিন পরেও বাচ্চাগুলি যাতে রোজ টাটকা খাবার পায় তার জন্যেই কুমোরে-পোকা শিকারগুলিকে অসাড় করে রাখবার কৌশল আয়ত্ত করে নিয়েছে । এক-একটি কুঠুরির মাকড়সাগুলি সম্পূর্ণরূপে নিঃশেষিত হলেই বাচ্চাগুলি কয়েক ঘণ্টা চুপ করে অবস্থান করে। তারপর মুখ ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে শরীরের চতুর্দিকে এক প্রকার সূক্ষ্ম জাল বুনতে থাকে। প্রায় দুদিনের চেষ্টায় শরীরের চতুর্দিকে খোলসের মতো এক প্রকার আবরণ গড়ে ওঠে। বাচ্চাটি সেই আবরণের মধ্যে স্থিরভাবে থাকে । এই সময় বাচ্চা ধীরে ধীরে পূর্ণাঙ্গ হয় । কিছুদিন পরে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ পরিপুষ্ট হলে মাটির আবরণ ফুটো করে বের হয়ে যায়। আবার কুমো্রে-পোকা প্রকৃতির মাঝে নতুন জীবন শুরু করে ।
_________________________________________________________________________________
সৌমিক ঘোষ
(অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক , জীবনবিজ্ঞান )
৬৭/জি ;জি.টি.রোড (পশ্চিম)
শ্রীরামপুর
হুগলী – ৭১২ ২০৩
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
সূচিপত্র
সূচিপত্র
-
-
-
-
- প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। আত্মপ্রকাশ সংখ্যা...
- নিবন্ধ ।। শিশু-কিশোর সাহিত্যবলয়ে শিশুরাই যেন ব্রাত...
- শিশুর মানসিক ও শারীরিক বিকাশে করোনাভাইরাস-এর প্রভা...
- জ্ঞান বিজ্ঞানের খবর ।। যে দ্বীপে বৃষ্টি হয় না ।। ...
- নিবন্ধ ।। প্লাস্টিক সম্বন্ধে ১00 টি আকর্ষণীয় তথ্য...
- জ্ঞানবিজ্ঞানের খবর ।। ঘরোয়া অতিথি - কুমোরে-পোকা ।।...
- ছড়া ।।জল খেতে জলপাইগুড়ি ।। স্বপ্ননীল রুদ্র
- কবিতা ।। প্রভাতের আলো ।। উত্থানপদ বিজলী
- গল্প ।। ভালো স্বপ্ন ।। রবীন বসু
- কবিতা || রবির আলো ।। অবশেষ দাস
- কবিতা ।। প্রশ্নে প্রশ্নে ।। মীনা রায় বন্দ্যোপাধ্যায়
- ছড়া ।। শরৎ এল ।। কান্তিলাল দাস
- ছড়া ।। পাঠিয়ে দিলাম ডানা ।। জ্যোতির্ময় সরদার
- ছড়া ।। আর দেরি নেই ।। বিধান সাহা
- ছোটগল্প ।। রূপকথার তিতাই ।। পারমিতা রাহা হালদার ...
- ছড়া ।। ঋতুর রানি ।। দীনেশ সরকার
- কিশোর উপন্যাস ।। তিতলির বিশ্বভ্রমণ (প্রথম অংশ) ।। ...
- ভ্রমণকাহিনি ।। ভুবনমোহিনী ভুটান ।। জয়ন্ত দাস
- শব্দছক, ক্যুইজ এবং ধাঁধা ।। কিশলয় ।। 1st issue: Oc...
- ছোটোদের আঁকিবুঁকি ।। কিশলয় ।। 1st issue : October ...
- ছোটদের পাতা ।। গল্প ।। রসগোল্লা ভূত ।। ইমরান খান রাজ
- ছোটদের পাতা ।। গল্প ।। ইচ্ছা ।। ফারহান আহমেদ মল্লিক
- ছোটদের পাতা ।। ছড়া ।। হতাম যদি পাখি ।। অধীরাজ নায়েক
- ছোটোদের পাতা ।। জন্মদিন ।। সুনিস্কা চক্রবর্তী
- ছোটগল্প ।। ভুলুর ভুল ।। কার্ত্তিক চন্দ্র পাল
- ছড়া ।। চাঁদের বুড়ি ।। তীর্থঙ্কর সুমিত
- কবিতা ।। স্বপ্নলোকের চাবি ।। সোমা চক্রবর্তী
- গল্প ।। মিঠির ভাইফোঁটা ।। কণিকা সরকার
- ছড়া ।। মাছের সাধ ।। সাইফুল ইসলাম
- ছড়া ।। খুকু ।। রূপালী মুখোপাধ্যায়
- ছড়া ।। রুকুর বিড়াল দুষ্টু বিড়াল ।। অভিজিৎ দাশ
- ছড়া ।। পাখ-পাখালি ।। পাখ-পাখালি
- ছোটগল্প ।। সঙ্ঘমিত্রার পপুলারিটি ।। সুকন্যা ভট্টাচ...
- ছড়া ।। আলোর বোধন ।। সুব্রত কুণ্ডু
- ছড়া ।। বলবো কেমন করে ।। ক্ষুদিরাম নস্কর
- কবিতা ।। ভাই বোনের পুজো ।। সমাজ বসু
- ছড়া ।। তখন শরৎ আসে ।। আনন্দ বক্সী
- গল্প ।। কুর্চি আর লিলির গল্প ।। বনবীথি পাত্র
- ছড়া ।। সত্যজিৎ রায় ।। অসীম মালিক
- ছড়া ।। আশার আলো ।। দীপক জানা
- ছড়া ।। ভেদাভেদ ।। শংকর ব্রহ্ম
- ছড়া ।। ভুলভাল ।। টুম্পা মিত্র সরকার
- কবিতা ।। হিন্দু- মুসলমান সম্প্রীতি ।। পলাশ পোড়ল
- ছড়া ।। আসছে পুজো ।। বিকাশ চক্রবর্তী
- ছড়া ।। উৎসব আসে ।। জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়
- ছড়া ।। চাওয়া ।। অজিত কুমার জানা
- ছড়া ।। দুষ্টু ।। অমরেশ বিশ্বাস
- ছড়া ।। মা আসছেন ।। অমিত সরকার
- ছড়া ।। উপহার ।।অমিতাভ দাস
- ছড়া ।। স্বরে, শোভায় পাখি ।। আশিস কুমার মণ্ডল
- কবিতা ।। বৃষ্টি করেছে আড়ি ।। নির্মলেন্দু কুণ্ডু
- ছড়া ।। খুকুর ভাবনা ।। অমিতা মোড়ল সরকার
- ছড়া ।। মামাঘর ।। তপনকান্তি মুখার্জি
- ছড়া ।। সেই আকাশটা ।। নারায়ণ আচার্য্য
- কবিতা ।। আমার ভাষা ।। সান্ত্বনা চ্যাটার্জি
- ছড়া ।। আকাশ ছেয়ে ।। অলোক কুমার প্রামাণিক
- ছড়া ।। শরৎ এলে ।। দেবাশীষ মন্ডল
- ছড়া ।। শৈশবের সুখ স্মৃতি ।। শুভ্রা ভট্টাচার্য
- ছড়া ।। শরতের মেলা।। শিশির সাঁতরা
- ছড়া ।। খুকুর কান্ড ।। বিকাশকলি পোল্যে
- ছোটগল্প ।। কারচুপি ।। রাণা চ্যাটার্জী
- ছড়া ।। দুই ছড়া ।। শুভাশিস দাশ
- কবিতা ।। আমি কোথায় পাবো তারে ।। জয়শ্রী সরকার
- গল্প ।। আসা যাওয়া গ্রামের পথে ।। প্রদীপ দে
- ছড়া ।। স্কুলের ঘন্টা ।। ইমরান খান রাজ
- ছড়া ।। যাদু ভরা বল ।। মানস বন্দ্যোপাধ্যায়
- ছড়া ।। পুজো এলো ।। শক্তিপদ পণ্ডিত
- ছড়া ।। বিজ্ঞান ।। প্রদীপ্ত সামন্ত
- ছড়া ।। আমার কান্না পেল ।। চন্দন চক্রবর্তী
- ছড়া ।। মধ্য রাতে ভূতের হানা ।। মোনালিসা পাহাড়ী
- ছড়া ।। খোকার সাধ ।। সৌপর্ণী রায়
- ছড়া ।। ছোট নদী ।। দীপঙ্কর বেরা
- ছড়া ।। সম্প্রীতি ফুল ।। রিয়াদ হায়দার
- ছড়া ।। শরৎ মানে ।। রঞ্জন কুমার মণ্ডল
- ছড়া ।। বানভাসি গ্রাম ।। ড. সেকেন্দার আলি সেখ
- ছড়া ।। কিশলয় ।। স্বপনকুমার বিজলী
- ছড়া ।। মা যে আসে ঘর ।। বদ্রীনাথ পাল
- ছড়া ।। শিশু কিশোর ।। শ্রীমন্ত সেন
- কবিতা ।। দুর্গার বাহন-ভাবনা ।। মাথুর দাস
- ছড়া ।। সস্তার সেকাল ।। বদরুদ্দোজা শেখু
- ছড়া ।। পুজোর ধুম ।। গোবিন্দ মোদক
- ছড়া ।। অমনি তখন ।। সুব্রত দাস
- ছড়া ।। পুজোর ছুটি ।। মহাজিস মণ্ডল
- ছড়া ।। সাধ ।। ডঃ মধুমিতা ভট্টাচার্য
- ছড়া ।। শরৎ-মেঘের কথা ।। সুবীর ঘোষ
- ছড়া ।। কাশের শোভা ।। বুবুন মাইতি
- ছোটগল্প ।। বিজ্ঞানস্যারের কথা ।। সুদীপ ঘোষাল
- ছড়া ।। ব্যাঙের গান ।। অমিত দত্ত
- কবিতা ।। মমসখা ।। কুশল রায়
- ছোটগল্প ।। পুজোর জামা ।। ডঃ রমলা মুখার্জী
- ছোটগল্প ।। দুই ভাইয়ের কাণ্ড ।। সুব্রত সুন্দর জানা
- ছড়া ।। শরৎ এলে ।। অদিতি ঘটক
- ছড়া ।। খুকির চিন্তা ।। শিবপ্রসাদ পুরকায়স্থ
- ছড়া ।। আক্ষেপ ।। মন্দিরা বসাক
- ছড়া ।। যতই ডাকি ।। স্বপন মুখোপাধ্যায়
- গল্প ।। অটিজম ।। চিত্তরঞ্জন গিরি
-



মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন