পোস্টগুলি

মার্চ, ২০২৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৪ ।। জুলাই ২০২৫

ছবি
      সম্পাদকীয় ছোট্ট বন্ধুরা আশা করি তোমরা ভালো আছো। তোমরা তো জানো, বাংলার ঋতু বৈচিত্রে আষার-শ্রাবন বর্ষাকাল। একথাটা যেন আমরা ভুলতেই বসেছিলাম। পরিবেশ দূষণ আর আমাদের বিভিন্ন প্রযুক্তির যথেচ্ছ সীমাহীন ব্যবহারে আমরা প্রকৃতির মহিমা থেকে বঞ্চিত হচ্ছিলাম। গরমে হাঁসফাঁস করতে করতে যেটুকু বর্ষার ছোঁয়া পেতাম তা যেন ক্ষণিকের! গ্রীষ্মের সীমাহীন আস্ফালনের পর হঠাৎ-ই বর্ষা মিলিয়ে যেতে শীতের দিনকয়েকের আগমন। ফের গ্রীষ্মের দৌরাত্ম্য।কিন্তু এবারে যেন জাকিঁয়ে নেমেছে বর্ষা।রিমঝিম শব্দের মধুরতায় মন মোহিত হয়ে যাচ্ছে। তোমরাও নিশ্চয় উপভোগ করছো বর্ষার সৌন্দর্য্য। চারদিকের খালবিল, নালা-নদী জলে থৈ থৈ। সবুজের সমারোহ চারপাশে।এটাই তো কবিদের সময়, কবিতার সময়। মন-প্রান উজার করে লেখার সময়। পরাশুনোর ফাঁকে, বৃষ্টি-স্নাত বিকেলে তেলেভাজা মুড়ি খেতে খেতে তোমরাও বর্ষার আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে নিজেদের আবেগে ভাসিয়ে দাও লেখার খাতা। ধীরে ধীরে পরিণত হোক তোমাদের ভাবনার জগৎ। তবে বর্ষার ভালো দিকের সাথে সাথে তার ভয়াল রূপও রয়েছে । অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে  বন্যার আশঙ্কা থেকেই যায়। কত মানুষের কষ্ট, দূর্ভোগ বলো? সেই রকম বর্ষ...

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪০ ।। মার্চ ২০২৫

ছবি
  সম্পাদকীয় আশা করি ভালো আছো ছোট্ট বন্ধুরা।কন কনে শীতের আবেশ ছাড়িয়ে ধীরে ধীরে ঋতুরাজের স্পর্শে প্রকৃতি নতুন রূপে সেজে উঠেছে।কচি পাতা আর রঙিন ফুলের সৌরভে মন কেমন করা পরিবেশ, তাই না? শিমুল পলাশে সব পথ রাঙিয়ে দিয়েছে যেন কেউ। দু-চোখ জুড়িয়ে যায়। সামনেই দোলযাত্রা, রঙের উৎসব। প্রকৃতির সাথে সাথে তোমরাও মেতে উঠবে সেই উৎসবে।খুব মজা করো, তবে সাবধানে, দেখো রং যেন কারোর চোখে না লাগে। যারা এ বছর মাধ্যমিক দিলে তাদের তো বেশ মজা। অনেকটা সময় পাচ্ছো ঘুরে বেড়ানোর , আনন্দ করার। এই অখণ্ড অবসরে আনন্দ উৎসবের মাঝেও একটু গল্প উপন্যাস পড়া, লেখালিখি,আঁকার জন্যও একটু সময় দিও। ভালো লাগবে।বসন্ত ঋতু সৃষ্টির ঋতু। নিজেদের সৃজনশীলতা যাতে ধীরে ধীরে বিকাশ হয় তার জন্য তো তোমাদের কিশলয়ের পাতা রয়েছে। তোমাদের ছোট ছোট প্রয়াস গুলোকে মেলে ধরাই তো এর কাজ। তাই দ্বিধা না করে ভালো মন্দ যাই লেখো,  আঁকো না কেন পাঠিয়ে দাও আমাদের দপ্তরে। তোমাদের কচি হাতের ছোঁয়ায় ভরে উঠুক তোমাদের প্ৰিয় কিশলয়। সবাই ভালো থেকো, সুস্থ থেকো আনন্দে থেকো।     শুভকামনাসহ-- প্রিয়ব্রত দত্ত ও কার্তিক চন্দ্র পাল। কার্যনির্বাহী যুগ্ম...

ছড়া ।। শরৎ মানে ।। সায়েমা চৌধুরী

ছবি
শরৎ মানে  সায়েমা চৌধুরী  শরৎ মানে বৃষ্টি হঠাৎ  মেঘের উড়োউড়ি, পেঁজা পেঁজা মেঘমালা আর রোদের লুকোচুরি। শরৎ মানে শিউলি ফুল  শুভ্র কাশের সারি, হাসনাহেনা টগর বেলি সুবাস আসে তার-ই। শরৎ মানে শাপলা শালুক  ঝিলে পদ্মবালা, দূর আকাশে পরিযায়ী বালিহাঁসের  মালা। শরৎ মানে দিগন্ত নীল  ধানের সবুজ চারা, চাঁদনি রাতে মেঘের উড়া দৃশ্য নজরকাড়া। =============== সায়েমা চৌধুরী , নাটোর, বাংলাদেশ।

গল্প ।। ভূত দাদু ডিডিং হো ।। আরজু মুন জারিন

ছবি
ভূত দাদু ডিডিং হো        আরজু মুন জারিন   ১ আয়েশা ভেসে আছে আজ আকাশে মেঘের ভেলায়। মেঘ দাদু ও আছে ওর সাথে। দুজনে খাচ্ছে মজাদার মেঘের কুলফি আইসক্রিম। আকাশ নীল, সবুজ, হলুদ, কমলা, বেগুনী, লাল, নীল রঙধনু রঙের সব আইসক্রিম। ঘুরে ঘুরে ভাসছে ওদের চারিপাশে। একটা আইসক্রিম এক কামড় দিয়ে ফেলে আরেকটা আইসক্রিমের দিকে হাত বাড়াতে এবার মেঘ দাদু একটু গর্জনের স্বরে বললো "উহহু দাদু এরকম করেনা ! হাতেরটা শেষ করলে আরেকটা পাবে" শাসনের ভঙ্গিতে কথা বলে এবার একটু হেসে দেন তিনি। আয়েশা প্রথমে একটু গাল ফুলিয়ে তাকিয়ে থাকে। পরে ও ও হেসে ফেললো দাদুর সাথে একই ভঙ্গীতে। তারপর ও বড় বড় গ্রাসে হাতের আইসক্রিম শেষ করে প্রিয় রঙ কমলা রঙের কুলফির দিকে হাত বাড়ায়। হাসতে হাসতে ঘুম ভেঙ্গে যায় ওর। কোথায় মেঘের ভেলা? কোথায় ওর প্রিয় কুলফি আইসক্রিম? কোথায় মেঘ দাদু? ওর কান্না পেতে লাগলো। কিন্তু কান্নার বদলে এখন হাসি পেতে লাগলো দুষ্ট মামনিটার জন্য। সুড়সুড়ি দিতে লাগলো ওর পায়ের নীচে ঘুম ভাঙ্গানোর জন্য।   মাম্মি না না । ঘুমের মধ্যে আয়েশা হো হো করে হাসছে।মাম্মিটা কি পাজি।ঘুমুতে দেয়না। পায়ে সূড়সূড়...

গল্প ।। বাঁক ।। পূর্রিতা পুরকায়স্থ

ছবি
বাঁক পূর্রিতা   পুরকায়স্থ গ্রীষ্মের এক অতি সাধারন সন্ধ্যায় ট্রেনটা   প্রান্তিক      ষ্টেশন ে এসে   থামতেই প্ল্যাটফর্মে র   টিমটিমে   হলুদ   আলো     আমার   মনে ছড়িয়ে পড়ল ।   বুঝতে পারছিলাম একটা কষ্ট জেগে উঠছিল এবং ক্রমশঃ তা আমার মনকে ঢেকে ফেলছিল । তবে সেদিন আমার সঙ্গে যারা ছিল তারা আমার মত কষ্ট পাচ্ছে কি না তা আমি বুঝতে পারছিলাম না । তাই আমার তখন কারো সাথে কথা বলতে ইচ্ছে করছিল না । মনে হচ্ছিল সাগর থেকে তুলে এনে কেউ আমাকে কূয়োর মধ্যে ফেলে দিয়েছে । ঐ মূহুর্তে বাবা ও মায়ের ওপর আমার খুব রাগ হচ্ছিল । ওঁরা আমাকে এখানে নিয়ে এসে একদম একা করে দিল ! ওঁরা একা একা থাকতে এত ভালবাসে ! এই অভিমানে বেশ কিছুদিন আমি বাবা মায়ের মুখের দিকে তাকিয়ে কথা বলি নি । সেদিন ষ্টেশন থেকে বেরিয়ে আমরা রিক্সোতে উঠে বসলাম । আগে থেকে ঠিক করে রাখা ভাড়া বাড়িতে যাবার জন্যে । ছোট শহরের স্বল্প আলোর ছোট ছোট রাস্তাঘাট ও রা...

সপ্তাহের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৪ ।। জুলাই ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৩ ।। জুন ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪২ ।। মে ২০২৫

ছড়া ।। কেলে গাইটা ।। প্রবোধ কুমার মৃধা

ছড়া ।। বাঘের থাবায় কাঁটা ।। প্রবীর বারিক

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪০ ।। মার্চ ২০২৫

থ্রিলার গল্প ।। লাশ কাটার ঘর ।। ইয়াছিন ইবনে ফিরোজ

বড় গল্প ।। মিনুর বড় হওয়া ।। শংকর ব্রহ্ম

গল্প ।। ডেডলক ।। ইয়াছিন ইবনে ফিরোজ

ছড়া ।। খুকুর রাগ ।। দীনেশ সরকার

মাসের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪২ ।। মে ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৩ ।। জুন ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৪ ।। জুলাই ২০২৫

ছড়া ।। তাপের বহর ।। রঞ্জন কুমার মণ্ডল

গল্প ।। মামা বাড়ি ভারি মজা ।। মিঠুন মুখার্জী

ছড়া ।। কেলে গাইটা ।। প্রবোধ কুমার মৃধা

ছোটদের আঁকিবুঁকি ।। ত্রিত্বারিংশ সংখ্যা ।। জুন, ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪০ ।। মার্চ ২০২৫

ছড়া ।। ফিরে দেখা ।। প্রবোধ কুমার মৃধা

কবিতা।। মেঘলা দিন।। শ্রেয়া বেজ

অতি প্রিয়

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। আত্মপ্রকাশ সংখ্যা ।। অক্টোবর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। দ্বিতীয় সংখ্যা ।। নভেম্বর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 4th issue: January 2022,

নিবন্ধ ।। শিশু-কিশোর সাহিত্যবলয়ে শিশুরাই যেন ব্রাত‍্য না থাকে ।। অরবিন্দ পুরকাইত

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 7th issue: April 2022

নিবন্ধ ।। দেশীয় উদ্ভিদ কেন গুরুত্বপূর্ণ ? ।। ডঃ চিত্তরঞ্জন দাস

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১০ ।। জুলাই ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১২ ।। সেপ্টেম্বর ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র : 8th issue: May 2022