Featured Post

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৫ ।।আগস্ট, ২০২৫

ছবি
সম্পাদকীয় প্রিয় বন্ধুরা, আবার এল আগস্ট মাস। ছাতা মাথায় বৃষ্টি ভেজা দিন, স্কুলে দেরি, আর খেলার মাঠে কাদামাটি—সব মিলিয়ে একেবারে অ্যাডভেঞ্চারের মরশুম! তবে আগস্ট মানে শুধু বৃষ্টির দুষ্টুমি নয়, স্বাধীনতারও মাস। ভাবো তো, যদি আমাদের দেশ স্বাধীন না হতো, তবে কি আজ আমরা এত মজা করে খেলাধুলা, গান, পড়াশোনা করতে পারতাম? স্বাধীনতা মানেই সুযোগ—যে সুযোগ দিয়ে তোমরা নিজেদের স্বপ্ন গড়ে তুলতে পারো। কিন্তু সেই স্বাধীনতার পথে কত আত্মত্যাগ, কত রক্ত, কত অশ্রু লুকিয়ে আছে—তা ভোলা যায় না। আজকের কিশোররা যদি সেই ত্যাগের ইতিহাস মনে রাখে, তবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কখনো পথ হারাবে না। তোমাদের হাতে আজকের কলমই আগামী দিনের অস্ত্র—যা দিয়ে গড়ে উঠবে বিজ্ঞান, সাহিত্য, শিল্প আর মানবিকতার এক নতুন পৃথিবী।  এই সংখ্যায় পাবে ভ্রমণের উপন্যাস, নিবন্ধ, গল্প  আর তোমাদের জন্য লেখা দারুণ সব ছড়া আর কবিতা। পড়ে দেখো, আর তোমাদেরও লেখা বা আঁকা আমাদের পাঠিয়ে দিও—আগামী সংখ্যায় প্রকাশের জন্য।   সকলে ভালো থেকো, আনন্দে থেকো।       শুভকামনাসহ-- প্রিয়ব্রত দত্ত ও কার্তিক চন্দ্র পাল। কার্যনির...

প্রবন্ধ ।। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ ।। সুবীর ঘোষ




        বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ

                      সুবীর ঘোষ

 


তোমরা নিশ্চয় জানো পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বীরভূম জেলার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত বোলপুর ও শান্তিনিকেতন । প্রায় লাগোয়া এই দুটি স্থান । এই শান্তিনিকেতন বিখ্যাত হয়ে আছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের বিদ্যাপ্রতিষ্ঠান বিশ্বভারতীর জন্য এই শান্তিনিকেতনেই বিশ্বকবি তাঁর নানাবিধ সাহিত্য ও সামাজিক সৃষ্টিকর্মে নিয়োজিত ছিলেন ।

 

১২৯৮ বঙ্গাব্দের ( ইং ১৮৯১ ) ৭ পৌষ শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মমন্দির প্রতিষ্ঠিত হয় তার ঠিক দশ বছর পর ১৩০৮ বঙ্গাব্দের ( ইং ১৯০১ ) ৭ পৌষ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন । পাঁচজন ছাত্র নিয়ে এই বিদ্যালয়ের কাজ শুরু হয় । এই কাজে ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায় কবিকে সহায়তা করতেন ।  ব্রহ্মবান্ধবই কবিকে গুরুদেব নামে  ডাকা চালু করেন । এই বিদ্যালয় প্রথম প্রথম একটু টালমাটাল অবস্থায় চললেও পরে বিশ্বকবি ব্রহ্মচর্যাশ্রমের সংগঠনের কাজে মন দিলেন । ছাত্র ও শিক্ষকেরা গ্রামসেবার কাজে বেরোতে লাগলেন । দরিদ্রভাণ্ডার খোলা হল । বছর সাতেকের মধ্যে ব্রহ্মচর্যাশ্রমের ছাত্র সংখ্যা বেড়ে একশো-তে পৌঁছে যায় । অধ্যাপক বিধুশেখর শাস্ত্রী ও ক্ষিতিমোহন সেনের উদ্যোগে বর্ষামঙ্গল উৎসব পালিত হয় । রবীন্দ্রনাথ ছাত্রদের অভিনয়ের জন্য 'শারদোৎসব' নাটকটি লেখেন ।

 

এই ব্রহ্মচর্যাশ্রমের সময় থেকেই বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা কবির মাথায় ঘুরতে থাকে । তিনি বলেছিলেন -- 'বিশ্ববিদ্যালয়ের  মুখ্য কাজ বিদ্যার উৎপাদন' । ১৯১৬ সালে তিনি লিখেছিলেন---'শান্তিনিকেতন বিদ্যালয়কে বিশ্বের সঙ্গে ভারতের যোগের সূত্র করে তুলতে হবে'

তিনি আরো লিখেছিলেন  যে ভারতবর্ষে প্রকৃত বিদ্যালয় তখনই স্থাপন করা যাবে যদি তাকে চারপাশের অর্থব্যবস্থা , কৃষির অবস্থা , জনস্বাস্থ্যের সঙ্গে যুক্ত করা যায় । এইরূপ আদর্শ বিদ্যালয়কে কবি নাম দিয়েছিলেন—'বিশ্বভারতী' এখানে বিশ্বপ্রকৃতির সঙ্গে যোগস্থাপন করার একটি অনুকূল ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে হবে । কবি বলেছেন –' সকলের জন্য ভারতের যে বাণী তাকেই আমরা বলি ---বিশ্বভারতী । বিশ্বভারতী এই বেদমন্ত্রের দ্বারাই আপন পরিচয় দিতে চায় –"যত্র বিশ্বং ভবত্যেকনীড়ম্" । এই আশ্রম সকলের সেই সম্মিলনের দ্বারা আপনার সত্যরূপকে লাভ করবে'

১৩২৫ ( ইংরেজি ১৯১৮ ) সালের ৭ পৌষ উৎসবের পরদিন বিশ্বভারতীর ভিত্তিস্থাপন হল ।  সেদিন সেখানে অনেক আচার অনুষ্ঠান হয়েছিল । ভিত্তির জন্য  যে গর্তটি কাটা হয়েছিল  কবি তার ভেতরে আতপচাল , জল , কুশ , ফুল ঢেলে দেন । দেশ বিদেশের যে সব নারী পুরুষ অতিথি সেখানে হাজির ছিলেন তাঁরাও ভিত্তিগহ্বরে মাটি দিয়েছিলেন । রবীন্দ্রনাথ বিশ্বভারতীর কাজে তাঁকে সাহায্য করার জন্য কলকাতা থেকে পুত্র রথীন্দ্রনাথকে শান্তিনিকেতনে নিয়ে এলেন । এর পরের বছর ১৯১৯ সালের ৩ জুলাই বিশ্বভারতীতে পঠন পাঠনের কাজ শুরু হল । রবীন্দ্রনাথ নিজে সাহিত্যের ক্লাস নিতেন । সি এফ এনড্রুজ , বিধুশেখর শাস্ত্রী   , ক্ষিতিমোহন সেন , কপিলেশ্বর মিশ্র , সিংহলনিবাসী রাজগুরু মহাস্থবির অন্যান্য ক্লাসগুলি নিতেন । ছাত্র সকলেই শান্তিনিকেতনের অধিবাসী । কলাবিদ্যাকে চিত্রবিদ্যা ও সঙ্গীত বিভাগে ভাগ করে চিত্রবিদ্যার দায়িত্ব দেওয়া হয় নন্দলাল বসু ও সুরেন্দ্রনাথ করকে । শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের দায়িত্ব নেন ভীমরাও শাস্ত্রী এবং রবীন্দ্রনাথের গান শেখাতেন দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর ।

 

বিশ্বভারতী চালানোর খরচ বহন করার জন্য কবিকে দেশে ও বিদেশে অমানুষিক পরিশ্রম করে ঘোরাঘুরি করতে হয়েছে । বক্তৃতা দিতে হয়েছে । বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করতে হয়েছে । বিশ্বভারতীর দ্বিতীয় বছরে বেশ কিছু বিদেশি অতিথির আগমন ঘটে ।  ১৯২৩ সালে শিল্পপতি স্যার রতন টাটার আনুকূল্যে বিদেশি অতিথিদের থাকার জন্য নির্মিত হল 'রতন কুঠি' নামের বাড়িটি ।

 

বীরভূম তথা রাঢ় অঞ্চলের ভূপ্রকৃতি রুক্ষ । কবি স্থির করলেন একটা উৎসবের মধ্য দিয়ে বৃক্ষরোপণের প্রথা গ্রামে গ্রামে সূচনা করবেন । সেটা ছিল ১৯২৮ সালের ১৪ জুলাই পরদিন শ্রীনিকেতনে পালিত হল হলকর্ষণ । এই উৎসব দুটি এখনও বিশ্বভারতীতে পালিত হয় শুধু তা-ই নয় , বৃক্ষরোপণ আজ সারা ভারতে সাদরে গৃহীত একটি কর্মসূচি ।

ক্রমে 'বিশ্ববিদ্যাসংগ্রহ' নামে সাধারণের বোঝবার মতো জ্ঞানবিজ্ঞানের বই বেরোতে লাগল ।  কবি নিজে লিখলেন 'বিশ্বপরিচয়' বইটি চীনা ও তিব্বতি ভাষাশিক্ষার উদ্দেশ্যে  শান্তিনিকেতনে ১৯৩৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় 'চীনাভবন'

 

১৯২১ সালের ২৩ ডিসেম্বর অর্থাৎ আজ থেকে ১০০ বছর আগে রবীন্দ্রনাথ বিশ্বভারতীকে সর্বসাধারণের হাতে তুলে দিলেন । ব্রহ্মচর্যাশ্রম স্থাপিত হওয়ার ২০ বছর পরের ঘটনা এটি । কবি তাঁর প্রকাশিত বইবিক্রির লভ্যাংশ এবং নানা স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি বিশ্বভারতীকে দান করলেন । আচার্য ব্রজেন্দ্রনাথ শীল বিশ্বভারতী নামের ব্যাখ্যা করে বলেছিলেন ---বিশ্ব ভারতের কাছে এসে পৌঁছবে । সেই বিশ্বকে ভারতীয় করে নিয়ে আবার সেই প্রাণকে বিশ্বের কাছে উপস্থিত করা হবে ।

 

বিশ্বভারতীতে একেবারে গোঁড়া থেকেই বৈদিক , জৈন , ইসলাম  ও পার্সি বিদ্যাচর্চার পাশাপাশি ইউরোপীয় বিদ্যাচর্চাকেও স্থান দেওয়া হয়েছিল । এ বিষয়ে রবীন্দ্রনাথ 'বিদ্যাসমবায়' প্রবন্ধে তাঁর ভাবনা প্রকাশ করে গেছেন । রবীন্দ্রনাথের প্রভাবে ও ব্যক্তিত্বের টানে সারা পৃথিবী থেকে শ্রেষ্ঠ জ্ঞানীগুণী অধ্যাপক , চিত্রশিল্পী , সঙ্গীতশিল্পী শান্তিনিকেতনে এসে থেকেছেন এবং বিশ্বভারতীকে সমৃদ্ধ করেছেন । বিভিন্ন মানুষ ,রাজা , মহারাজা , বিদেশী গুণগ্রাহীবৃন্দ কবিকে আর্থিক দিক দিয়ে সাহায্য করেছেনএছাড়া কবি নানা দেশে বক্তৃতা করে , গান ও নাটকের অনুষ্ঠান করে বা নিজের বই বিক্রির টাকা থেকে বিশ্বভারতীর ব্যয়ভার মেটানোর চেষ্টা করেছেন । ক্রমে বিশ্বভারতী বিজ্ঞানচর্চা , মানবিকতা বিভাগের বিষয়গুলির পঠন পাঠন , পালি , সংস্কৃত , তিব্বতি , চীনা , জাপানি , ফরাসি , জার্মান বাংলা , হিন্দি , ইংরেজি ভাষা চর্চার এক শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে ওঠে । পাশাপাশি মণিপুরি নৃত্য , রবীন্দ্রসংগীত , উচ্চাঙ্গ সংগীত , নানা তালবাদ্য , এসরাজ , সেতার প্রশিক্ষণ এবং চিত্রকলা , স্থাপত্য , ভাস্কর্য , ম্যুরাল , ফ্রেস্কো ইত্যাদি কলাচর্চার ক্ষেত্রে বিশ্বভারতীর সুনাম দেশে বিদেশে ছড়িয়ে পড়ে । বিশ্বভারতী ভারতের এক অনন্যসাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় যার জন্য সারা দেশ গর্ব অনুভব করতে পারে ।

 

 

রবীন্দ্রনাথ প্রয়াত হন ১৯৪১ সালে । তার আগের বছর মহাত্মা গান্ধী এসেছিলেন শান্তিনিকেতনে । কবি তাঁর হাতে একটি চিঠি দেন যাতে লেখা ছিল কবির অবর্তমানে গান্ধীজি যেন বিশ্বভারতীর ভার নেন । গান্ধীজি সেই চিঠি মৌলানা আবুল কালাম আজাদকে দেন । রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজির প্রয়াণের পর মৌলানা আবুল কালাম আজাদ যখন স্বাধীন ভারতের  শিক্ষাসচিব তখন ১৯৫১ সালে ভারত সরকার বিশ্বভারতীর ভার গ্রহণ করে এবং বিশ্বভারতী কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় রূপে দেখা দেয় ।

 


বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠা হওয়ার ৫০ বছর পর আমরা যারা সেখানে পড়াশুনো করার জন্য যাই তারা সেখানকার শান্ত মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ দেখে মুগ্ধ হয়ে যাই । বিশ্বকবি তখন আর জীবিত নেই । কিন্তু সেখানে তখন রবীন্দ্রনাথের স্নেহধন্য অনেক মানুষ ছিলেন যাঁরা নিজ নিজ ক্ষেত্রে এক একজন দিকপাল । সেখানে ছাত্র-ছাত্রী-অধ্যাপক-কর্মী  সকলের পারস্পরিক সম্পর্ক খুব আন্তরিক ও সৌহার্দ্যপূর্ণ ছিল  আমরা যে বাড়ি থেকে দূরে এসে ছাত্রাবাসে বাস করতাম তার জন্য কোনো বেদনাবোধই হত না ।  ইদানীং খবর পাই শান্তিনিকেতন জুড়ে নানা ধরনের অশান্তি শুরু হয়েছে  এসব অবিলম্বে নির্মূল হওয়া দরকার । বিশ্বভারতী ভারতবর্ষের শ্রেষ্ঠ মনীষীর সারা জীবনের স্বপ্ন । আমরা উত্তরকালের মানুষেরা তাকে যেন হেলাফেলা করে নষ্ট না করে বসি ।

______________________________________________________________________________________________

 

                                                                                                                                                          
 সুবীর ঘোষ

৩০১ আশ্রয় এ্যাপার্টমেন্ট

গ্রুপ হাউসিং , বিধাননগর

দুর্গাপুর—৭১৩২১২


 

                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                                            

মন্তব্যসমূহ

সপ্তাহের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৫ ।।আগস্ট, ২০২৫

ছড়া ।। গ্রামের হাট ।। গোবিন্দ মোদক

ছড়া ।। আয় বৃষ্টি আয় ।। হারান চন্দ্র মিস্ত্রী

ছোটদের আঁকিবুঁকি ।। কিশলয় মাসিক পত্রিকা ।। পঞ্চচত্বারিংশ সংখ্যা ।। আগস্ট ২০২৫

কবিতা ।। প্রত্যয় ।। শৈবাল কর্মকার

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

ছড়া।। পাখপাখালির মেলা ।। চন্দন মিত্র

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৪ ।। জুলাই ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪২ ।। মে ২০২৫

ছড়া ।। ছড়া ফুল ।। বদ্রীনাথ পাল

মাসের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৫ ।।আগস্ট, ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৪ ।। জুলাই ২০২৫

ছড়া ।। গ্রামের হাট ।। গোবিন্দ মোদক

ছড়া ।। আয় বৃষ্টি আয় ।। হারান চন্দ্র মিস্ত্রী

ছোটদের আঁকিবুঁকি ।। কিশলয় মাসিক পত্রিকা ।। পঞ্চচত্বারিংশ সংখ্যা ।। আগস্ট ২০২৫

ছড়া।। পাখপাখালির মেলা ।। চন্দন মিত্র

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

কবিতা ।। প্রত্যয় ।। শৈবাল কর্মকার

শব্দখেলা, ক্যুইজ, ধাঁধা ।। 4th issue: January 2022

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৩ ।। জুন ২০২৫

বছরের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪০ ।। মার্চ ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৪ ।। জুলাই ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 38th issue: January 2025

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সুচিপত্র ।। 37th issue: December 2024

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪১ ।। এপ্রিল ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪২ ।। মে ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ,39th issue: February 2025

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। পঞ্চত্রিংশ সংখ্যা ।। আগষ্ট ২০২৪

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৩ ।। জুন ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ষড়ত্রিংশ সংখ্যা ।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

অতি প্রিয়

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। আত্মপ্রকাশ সংখ্যা ।। অক্টোবর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। দ্বিতীয় সংখ্যা ।। নভেম্বর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 4th issue: January 2022,

নিবন্ধ ।। শিশু-কিশোর সাহিত্যবলয়ে শিশুরাই যেন ব্রাত‍্য না থাকে ।। অরবিন্দ পুরকাইত

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 7th issue: April 2022

নিবন্ধ ।। দেশীয় উদ্ভিদ কেন গুরুত্বপূর্ণ ? ।। ডঃ চিত্তরঞ্জন দাস

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১০ ।। জুলাই ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র : 8th issue: May 2022

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১২ ।। সেপ্টেম্বর ২০২২