Featured Post
প্রবন্ধ ।। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ ।। সুবীর ঘোষ
- লিঙ্ক পান
 - X
 - ইমেল
 - অন্যান্য অ্যাপ
 
বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ
সুবীর ঘোষ
তোমরা নিশ্চয় জানো পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বীরভূম জেলার দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত বোলপুর ও শান্তিনিকেতন । প্রায় লাগোয়া এই দুটি স্থান । এই শান্তিনিকেতন বিখ্যাত হয়ে আছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথের বিদ্যাপ্রতিষ্ঠান বিশ্বভারতীর জন্য । এই শান্তিনিকেতনেই বিশ্বকবি তাঁর নানাবিধ সাহিত্য ও সামাজিক সৃষ্টিকর্মে নিয়োজিত ছিলেন ।
১২৯৮ বঙ্গাব্দের ( ইং ১৮৯১ ) ৭ পৌষ শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মমন্দির প্রতিষ্ঠিত হয় । তার ঠিক দশ বছর পর ১৩০৮ বঙ্গাব্দের ( ইং ১৯০১ ) ৭ পৌষ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন । পাঁচজন ছাত্র নিয়ে এই বিদ্যালয়ের কাজ শুরু হয় । এই কাজে ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায় কবিকে সহায়তা করতেন । ব্রহ্মবান্ধবই কবিকে গুরুদেব নামে ডাকা চালু করেন । এই বিদ্যালয় প্রথম প্রথম একটু টালমাটাল অবস্থায় চললেও পরে বিশ্বকবি ব্রহ্মচর্যাশ্রমের সংগঠনের কাজে মন দিলেন । ছাত্র ও শিক্ষকেরা গ্রামসেবার কাজে বেরোতে লাগলেন । দরিদ্রভাণ্ডার খোলা হল । বছর সাতেকের মধ্যে ব্রহ্মচর্যাশ্রমের ছাত্র সংখ্যা বেড়ে একশো-তে পৌঁছে যায় । অধ্যাপক বিধুশেখর শাস্ত্রী ও ক্ষিতিমোহন সেনের উদ্যোগে বর্ষামঙ্গল উৎসব পালিত হয় । রবীন্দ্রনাথ ছাত্রদের অভিনয়ের জন্য 'শারদোৎসব' নাটকটি লেখেন ।
এই ব্রহ্মচর্যাশ্রমের সময় থেকেই বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা কবির মাথায় ঘুরতে থাকে । তিনি বলেছিলেন -- 'বিশ্ববিদ্যালয়ের মুখ্য কাজ বিদ্যার উৎপাদন' । ১৯১৬ সালে তিনি লিখেছিলেন---'শান্তিনিকেতন বিদ্যালয়কে বিশ্বের সঙ্গে ভারতের যোগের সূত্র করে তুলতে হবে' ।
তিনি আরো লিখেছিলেন যে ভারতবর্ষে প্রকৃত বিদ্যালয় তখনই স্থাপন করা যাবে যদি তাকে চারপাশের অর্থব্যবস্থা , কৃষির অবস্থা , জনস্বাস্থ্যের সঙ্গে যুক্ত করা যায় । এইরূপ আদর্শ বিদ্যালয়কে কবি নাম দিয়েছিলেন—'বিশ্বভারতী' । এখানে বিশ্বপ্রকৃতির সঙ্গে যোগস্থাপন করার একটি অনুকূল ক্ষেত্র প্রস্তুত করতে হবে । কবি বলেছেন –' সকলের জন্য ভারতের যে বাণী তাকেই আমরা বলি ---বিশ্বভারতী । বিশ্বভারতী এই বেদমন্ত্রের দ্বারাই আপন পরিচয় দিতে চায় –"যত্র বিশ্বং ভবত্যেকনীড়ম্" । এই আশ্রম সকলের সেই সম্মিলনের দ্বারা আপনার সত্যরূপকে লাভ করবে' ।
১৩২৫ ( ইংরেজি ১৯১৮ ) সালের ৭ পৌষ উৎসবের পরদিন বিশ্বভারতীর ভিত্তিস্থাপন হল । সেদিন সেখানে অনেক আচার অনুষ্ঠান হয়েছিল । ভিত্তির জন্য যে গর্তটি কাটা হয়েছিল কবি তার ভেতরে আতপচাল , জল , কুশ , ফুল ঢেলে দেন । দেশ বিদেশের যে সব নারী পুরুষ অতিথি সেখানে হাজির ছিলেন তাঁরাও ভিত্তিগহ্বরে মাটি দিয়েছিলেন । রবীন্দ্রনাথ বিশ্বভারতীর কাজে তাঁকে সাহায্য করার জন্য কলকাতা থেকে পুত্র রথীন্দ্রনাথকে শান্তিনিকেতনে নিয়ে এলেন । এর পরের বছর ১৯১৯ সালের ৩ জুলাই বিশ্বভারতীতে পঠন পাঠনের কাজ শুরু হল । রবীন্দ্রনাথ নিজে সাহিত্যের ক্লাস নিতেন । সি এফ এনড্রুজ , বিধুশেখর শাস্ত্রী , ক্ষিতিমোহন সেন , কপিলেশ্বর মিশ্র , সিংহলনিবাসী রাজগুরু মহাস্থবির অন্যান্য ক্লাসগুলি নিতেন । ছাত্র সকলেই শান্তিনিকেতনের অধিবাসী । কলাবিদ্যাকে চিত্রবিদ্যা ও সঙ্গীত বিভাগে ভাগ করে চিত্রবিদ্যার দায়িত্ব দেওয়া হয় নন্দলাল বসু ও সুরেন্দ্রনাথ করকে । শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের দায়িত্ব নেন ভীমরাও শাস্ত্রী এবং রবীন্দ্রনাথের গান শেখাতেন দিনেন্দ্রনাথ ঠাকুর ।
বিশ্বভারতী চালানোর খরচ বহন করার জন্য কবিকে দেশে ও বিদেশে অমানুষিক পরিশ্রম করে ঘোরাঘুরি করতে হয়েছে । বক্তৃতা দিতে হয়েছে । বিভিন্ন মানুষের সঙ্গে আলাপ আলোচনা করতে হয়েছে । বিশ্বভারতীর দ্বিতীয় বছরে বেশ কিছু বিদেশি অতিথির আগমন ঘটে । ১৯২৩ সালে শিল্পপতি স্যার রতন টাটার আনুকূল্যে বিদেশি অতিথিদের থাকার জন্য নির্মিত হল 'রতন কুঠি' নামের বাড়িটি ।
বীরভূম তথা রাঢ় অঞ্চলের ভূপ্রকৃতি রুক্ষ । কবি স্থির করলেন একটা উৎসবের মধ্য দিয়ে বৃক্ষরোপণের প্রথা গ্রামে গ্রামে সূচনা করবেন । সেটা ছিল ১৯২৮ সালের ১৪ জুলাই । পরদিন শ্রীনিকেতনে পালিত হল হলকর্ষণ । এই উৎসব দুটি এখনও বিশ্বভারতীতে পালিত হয় । শুধু তা-ই নয় , বৃক্ষরোপণ আজ সারা ভারতে সাদরে গৃহীত একটি কর্মসূচি ।
ক্রমে 'বিশ্ববিদ্যাসংগ্রহ' নামে সাধারণের বোঝবার মতো জ্ঞানবিজ্ঞানের বই বেরোতে লাগল । কবি নিজে লিখলেন 'বিশ্বপরিচয়' বইটি । চীনা ও তিব্বতি ভাষাশিক্ষার উদ্দেশ্যে শান্তিনিকেতনে ১৯৩৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় 'চীনাভবন' ।
১৯২১ সালের ২৩ ডিসেম্বর অর্থাৎ আজ থেকে ১০০ বছর আগে রবীন্দ্রনাথ বিশ্বভারতীকে সর্বসাধারণের হাতে তুলে দিলেন । ব্রহ্মচর্যাশ্রম স্থাপিত হওয়ার ২০ বছর পরের ঘটনা এটি । কবি তাঁর প্রকাশিত বইবিক্রির লভ্যাংশ এবং নানা স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি বিশ্বভারতীকে দান করলেন । আচার্য ব্রজেন্দ্রনাথ শীল বিশ্বভারতী নামের ব্যাখ্যা করে বলেছিলেন ---বিশ্ব ভারতের কাছে এসে পৌঁছবে । সেই বিশ্বকে ভারতীয় করে নিয়ে আবার সেই প্রাণকে বিশ্বের কাছে উপস্থিত করা হবে ।
বিশ্বভারতীতে একেবারে গোঁড়া থেকেই বৈদিক , জৈন , ইসলাম ও পার্সি বিদ্যাচর্চার পাশাপাশি ইউরোপীয় বিদ্যাচর্চাকেও স্থান দেওয়া হয়েছিল । এ বিষয়ে রবীন্দ্রনাথ 'বিদ্যাসমবায়' প্রবন্ধে তাঁর ভাবনা প্রকাশ করে গেছেন । রবীন্দ্রনাথের প্রভাবে ও ব্যক্তিত্বের টানে সারা পৃথিবী থেকে শ্রেষ্ঠ জ্ঞানীগুণী অধ্যাপক , চিত্রশিল্পী , সঙ্গীতশিল্পী শান্তিনিকেতনে এসে থেকেছেন এবং বিশ্বভারতীকে সমৃদ্ধ করেছেন । বিভিন্ন মানুষ ,রাজা , মহারাজা , বিদেশী গুণগ্রাহীবৃন্দ কবিকে আর্থিক দিক দিয়ে সাহায্য করেছেন । এছাড়া কবি নানা দেশে বক্তৃতা করে , গান ও নাটকের অনুষ্ঠান করে বা নিজের বই বিক্রির টাকা থেকে বিশ্বভারতীর ব্যয়ভার মেটানোর চেষ্টা করেছেন । ক্রমে বিশ্বভারতী বিজ্ঞানচর্চা , মানবিকতা বিভাগের বিষয়গুলির পঠন পাঠন , পালি , সংস্কৃত , তিব্বতি , চীনা , জাপানি , ফরাসি , জার্মান বাংলা , হিন্দি , ইংরেজি ভাষা চর্চার এক শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে ওঠে । পাশাপাশি মণিপুরি নৃত্য , রবীন্দ্রসংগীত , উচ্চাঙ্গ সংগীত , নানা তালবাদ্য , এসরাজ , সেতার প্রশিক্ষণ এবং চিত্রকলা , স্থাপত্য , ভাস্কর্য , ম্যুরাল , ফ্রেস্কো ইত্যাদি কলাচর্চার ক্ষেত্রে বিশ্বভারতীর সুনাম দেশে বিদেশে ছড়িয়ে পড়ে । বিশ্বভারতী ভারতের এক অনন্যসাধারণ বিশ্ববিদ্যালয় যার জন্য সারা দেশ গর্ব অনুভব করতে পারে ।
রবীন্দ্রনাথ প্রয়াত হন ১৯৪১ সালে । তার আগের বছর মহাত্মা গান্ধী এসেছিলেন শান্তিনিকেতনে । কবি তাঁর হাতে একটি চিঠি দেন যাতে লেখা ছিল কবির অবর্তমানে গান্ধীজি যেন বিশ্বভারতীর ভার নেন । গান্ধীজি সেই চিঠি মৌলানা আবুল কালাম আজাদকে দেন । রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজির প্রয়াণের পর মৌলানা আবুল কালাম আজাদ যখন স্বাধীন ভারতের শিক্ষাসচিব তখন ১৯৫১ সালে ভারত সরকার বিশ্বভারতীর ভার গ্রহণ করে এবং বিশ্বভারতী কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় রূপে দেখা দেয় ।
বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠা হওয়ার ৫০ বছর পর আমরা যারা সেখানে পড়াশুনো করার জন্য যাই তারা সেখানকার শান্ত মনোরম প্রাকৃতিক পরিবেশ দেখে মুগ্ধ হয়ে যাই । বিশ্বকবি তখন আর জীবিত নেই । কিন্তু সেখানে তখন রবীন্দ্রনাথের স্নেহধন্য অনেক মানুষ ছিলেন যাঁরা নিজ নিজ ক্ষেত্রে এক একজন দিকপাল । সেখানে ছাত্র-ছাত্রী-অধ্যাপক-কর্মী সকলের পারস্পরিক সম্পর্ক খুব আন্তরিক ও সৌহার্দ্যপূর্ণ ছিল । আমরা যে বাড়ি থেকে দূরে এসে ছাত্রাবাসে বাস করতাম তার জন্য কোনো বেদনাবোধই হত না । ইদানীং খবর পাই শান্তিনিকেতন জুড়ে নানা ধরনের অশান্তি শুরু হয়েছে । এসব অবিলম্বে নির্মূল হওয়া দরকার । বিশ্বভারতী ভারতবর্ষের শ্রেষ্ঠ মনীষীর সারা জীবনের স্বপ্ন । আমরা উত্তরকালের মানুষেরা তাকে যেন হেলাফেলা করে নষ্ট না করে বসি ।
______________________________________________________________________________________________
৩০১ আশ্রয় এ্যাপার্টমেন্ট
গ্রুপ হাউসিং , বিধাননগর
দুর্গাপুর—৭১৩২১২
- লিঙ্ক পান
 - X
 - ইমেল
 - অন্যান্য অ্যাপ
 
সূচিপত্র
সূচিপত্র
- 
- 
 - 
 - 
 - 
 - 
 - 
 - 
 - 
 - 
 - 
 - 
- প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 5th issue: Februa...
 - প্রবন্ধ ।। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের শতবর্ষ ।। স...
 - নিবন্ধ।। মানব স্বাস্থ্যের উপর ফাস্ট ফুডের প্রভাব ।...
 - ছোটদের পাতা ।। তিনটে তারার গল্পকথা ।। উম্মে হুযাইফ...
 - ছোটদের পাতা ।। ছড়া ।। রবিবারের আহার ।। সুনিস্কা চ...
 - ছোটোদের আঁকিবুঁকি ।। কিশলয় ।। ফেব্রুয়ারী ২০২২ সংখ্যা
 - শব্দখেলা, ক্যুইজ, ধাঁধা ।। 5th issue: February 2022
 - ধারাবাহিক গল্প-সিরিজ ।। ঢোলগোবিন্দের কড়চা ।। পর্ব ...
 - কবিতা ।। ভোজবাড়িতে গোসাপ ।। অরবিন্দ পুরকাইত
 - কবিতা ।। ভালোবাসি ।। কামরুন্নাহার বর্ষা
 - গল্প ।। চাঁদনী ভিখিরি নয় ।। শংকর ব্রহ্ম
 - অণুগল্প ।। লালদিদার চারু পিসি ।। সুব্রত দাস
 - ছড়া ।। ছড়িয়ে ছবি ।। অভিজিৎ মান্না
 - ছোটগল্প ।। শিশির পড়ার শব্দ ।। সোমা চক্রবর্তী
 - কবিতা ।। অতিমারীতে স্বপ্নভঙ্গ ।। সুব্রত কুণ্ডু
 - ছড়া ।। ছোট্ট খোকা ।। সাইফুল ইসলাম
 - ছড়া ।। বেড়ালছানা ।। তাপস বাগ
 - ছড়া ।। শিশুর ভুবন ।। জয়শ্রী সরকার
 - কবিতা ।। ভুতের ভয়ে ।। কার্ত্তিক মণ্ডল
 - ছড়া ।। এসেছে শীত ।। রমলা মুখার্জী
 - ছড়া ।। হ-য-ব-র-ল ।। শান্তনু গুড়িয়া
 - ছড়া ।। পশুরাজ ।। মানস বন্দ্যোপাধ্যায়
 - ছড়া ।। চুপ-চাপ ।। অভিজিৎ দাস
 - ছড়া ।। খোকার অনুসন্ধিৎসা ।। শ্রীমন্ত সেন
 - ছড়া ।। ঘুড়ি ও লাটাই ।। শীলা সোম
 - ছড়া ।। মাকে খুঁজি ।। সুব্রত চৌধুরী
 - কবিতা ।। ডাক দিয়ে যায় ।। নিরঞ্জন মণ্ডল
 - ছড়া ।। দুটি ছড়া ।। শ্রীজিৎ জানা
 - ছড়া ।। টুসির পুষি ।। দীনেশ সরকার
 - ছড়া ।। ইচ্ছে করে ।। স্বপন মুখোপাধ্যায়
 - ছড়া ।। শীতের কুটুম ।। অজিত কুমার জানা
 - ছড়া ।। খুকুর সাজ।। জলি ঘোষ
 - ছড়া ।। রসাল ।। গোপা সোম
 - ছড়া ।। ভিনগ্রহী ও পুরীর গজা ।। গোবিন্দ মোদক
 - কবিতা ।। খোকার প্রশ্ন ।। বিকাশ চক্রবর্তী
 - ছড়া ।। বাংলা ভাষা ।। মহাজিস মণ্ডল
 - কবিতা ।। তিনটি কবিতা ।। সুব্রত দেবনাথ
 - ছড়া ।। বুদ্ধি দিও মাগো ।। শুভাশিস দাশ
 - ছড়া ।। তাক ডুম ডুম তাক ।। দিলীপ কুমার মধু
 - কবিতা ।। ছবি ।। বদ্রীনাথ পাল
 - ছড়া ।। ঘুড়ি ।। ভাগ্যধর হাজারী
 - ছড়া ।। ফাল্গুনে ।। মশিউর রহমান
 - কবিতা ।। ইচ্ছে পূরণ ।। স্বপন কুমার মৃধা
 - ছড়া ।। মৌটুসি ।। রঞ্জন কুমার মণ্ডল
 - ছোটগল্প ।। সিজুর কান্ডকারখানা ।। জীবন পাইক
 - ছড়া ।। কুয়াশা ।। মুস্তারী বেগম
 - কবিতা ।। স্বর্ণযুগের কবি ।। হারান চন্দ্র মিস্ত্রী
 - কবিতা ।। যারা দুখীর করে অপমান ।। ফরমান সেখ
 - ছড়া ।। কাজ - অকাজ ।। পীযূষ কান্তি সরকার
 - কবিতা ।। ইস্কুলের ঘন্টা ।। নীলাঞ্জন চট্টোপাধ্যায়
 - কবিতা ।। নব নামতা ।। সুবিনয় হালদার
 - কবিতা ।। খোকার আগ্রহ ।। সৌরভ সামন্ত
 - কবিতা।।যদি আমি হতাম।। আনন্দ বক্সী
 - ছোটগল্প ।। রানুর দুষ্টুমি ।। লক্ষ্মী বিশ্বাস
 - কবিতা ।। ভাষা শহীদ ।।ইমরান খান রাজ
 - ছড়া ।। সরস্বতী'র উপাসক-কেদার ।। অঙ্কন গুচ্ছাইত
 - কবিতা ।। লুপ্ত শিশু দিবস ।। অভিজিত বেজ
 - কবিতা ।। ছয় ঋতু ।। গৌরীশংকর মাইতি
 - কবিতা ।। ৭ বছরে পা ।। মৃত্যুঞ্জয় হালদার
 - ছড়া ।। মেয়ের বিয়ে ।। রণেশ রায়
 - ছড়া ।। বাড়ি ।। কৃপাণ মৈত্র
 - ছড়া ।। ছড়ায় ছড়া--১১ ।। তারক মজুমদার
 
 - 
 
 - 
 
  



মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন