Featured Post

লেখা-আহ্বান : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য

ছবি
     মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@

ছোটগল্প ।। ভালোর ফল ।। চৈতি চক্রবর্তী

 


 

ভালোর ফল

চৈতি চক্রবর্তী





জঙ্গলে বাঘ আর কুমীরের মধ্যে বেশ বন্ধুত্ব।
দুজনে মিলে কত সুখের দুখের কথা বলে।

----বাঘমামা বলছে জানো তো কুমীরভায়া
বয়স তো হচ্ছে আর ছুটে ছুটে শিকার ধরতে পারছি না।
----বলেছ ঠিকই। কিন্তু উপায় তো নেই।
পেট চালাতে গেলে তো এসব করতেই হবে।
-----আর যদি আমরা এমন কিছু করি যে
যাতে শিকার এমনি এমনি এসে আমাদের কাছে এসে যায়।
-----কিন্তু কে সেসব করবে ভায়া?
----একটা কাজ করি চলো ওই যে বিকেলবেলাছোট বাচ্চাগুলো খেলা করে আমি বা তুমি ওখান থেকে একটা করে বাচ্চাকে ধরে আনবো। এনে এনে জমা করে রাখবো তারপর একদিন একদিন করে খাব।

ওরা দুজনে যখন কথা বলছিলো তখন দূর থেকে সজল দেখছিলো। ওদের কথা তো ও বুঝতে পারে না। কিন্তু জঙ্গলের গাছে একটা হনুমান তার বন্ধু। যার পিঠে চড়ে সারা জঙ্গল ঘুরে বেড়ায়।
সজল ছুটতে ছুটতে চলে যায় বন্ধুর কাছে।
----ও বন্ধু ও বন্ধু শোনো না। একটা কথা আছে।
----আসছি আসছি। আগে কিছু ফল তোমার জন্যে এনে রেখেছি খেয়ে নাও।
----তুমি আসছো তো? আমার কথা আছে তোমার সাথে।
----বলো কি কথা?
----ওই যে বাঘমামা আর কুমীরদাদা কিসব বলছে কিছু বুঝতে পারছি না। তুমি বলে দেবে তো?
----চলো দেখি কি বলছে। কিন্তু খুব সাবধানে চলতে হবে। চলো পেছন দিক দিয়ে গিয়ে লুকিয়ে শুনি। ওরা বলছে বাচ্চাদের ধরে নিয়ে যাবে।
----ওরা আমার বন্ধুদের কেন নিয়ে যাবে? আর রাখবেই বা কোথায়? তুমি কি জানো?
----আমি শুনেছি তবে কোনোদিন দেখিনি।
----তার মানে ওখানে আরো কেউ আছে?
----হয়তো বা।
----আমি কি করে যাব ওখানে?
----তার জন্যে তোমার তিমির সাথে আলাপ হওয়া দরকার। দাঁড়াও কাল ওর সাথে কথা বলবো।
----সজল পরদিন হনুর সাথে কথা বলে যে বাঘমামা আর কুমীর যখন কথা বলবে উপরে এসে তখন তিমি ওদের নিয়ে যাবে নীচে জলের নীচে।

পরদিন সজল রেডি হয়ে এসে গেছে হনুর কাছে। বন্ধু এসো কোথায় তুমি?
----এই তো তিমি এলো বলে।
----তুমি যাবে তো?
----না আমি যাব না। আমি জলের তলায় থাকতে পারবো না। তুমি একটা ছোট অক্সিজেন সিলিন্ডার নিয়ে আসবে। যাতে তোমার কষ্ট না হয়। আর তাড়াতাড়ি ফিরে আসবে দেখেই। আমি কিন্তু চিন্তা করবো।
----আচ্ছা বন্ধু।

----সজলকে তিমির পিঠে চড়িয়ে দিয়ে বলে দেয় সাবধানে নিয়ে যাবে বন্ধুকে আবার ঠিক করে ফিরিয়ে আনবে। মনে থাকবে তো?
-----হ্যাঁ গো হ্যাঁ।
সজলকে পিঠে নিয়ে তিমি চলে যায়।

নীচে নীল জল। কত মাছেরা ঘুরে বেড়াচ্ছে।
কত অজানা প্রাণী ঘুরে বেড়াচ্ছে নানা জায়গায় কারো নাম সজল জানেই না। তারা সজলকে ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাচ্ছে। যেন মনে হচ্ছে ওরাও সব বন্ধু ওর।

----ধীরে ধীরে তিমি সজলকে নিয়ে ডাঙায় একটা ঘরের সামনে নামিয়ে দেয়। বলে যায় ঠিক তিন ঘন্টা বাদে আমি তোমায় নিতে আসবো। ততক্ষণে সবটা ঘুরে দেখে এসো কেমন?

সজল ঘুরতে ঘুরতে কতগুলো খুপরি ঘর দেখতে পায়। ভয়ে ভয়ে গিয়ে দেখতে পায় ওর অনেকগুলো বন্ধু সেখানে রয়েছে। সজলকে দেখে ওরা অবাক হয়ে যায়। কিন্তু ওরা বলে তুমি পালিয়ে যাও। এখানে একজন শিয়ালরাজা আছেন যিনি এই সব ঘরগুলো দেখাশোনা করেন।
একজন বন্ধু চুপি চুপি অনেকগুলো ঘর দেখায় প্রতিটি ঘরে নানা বয়সের মানুষ এনে রেখেছে।
প্রতিদিন একজন করে খাওয়া হয়।

তুমি পালাও নাহলে তোমাকেও পুরে রেখে দেবে।
পালাও পালাও।
----আমাকে সব জানতে হবে।
----এই দেখো এটা হলো ওষুধঘর, এটা হলো
খাবার ঘর, এটা হলো জলের ঘর। এখান থেকে সব খাবার দেওয়া হয় সবাইকে। যাতে সবাই খেয়ে দেয়ে মোটা হয়। তারপর তাদের খায় ওই কুমীর, বাঘ আর শেয়াল। একটা বক প্রতিবাদ করেছিলো বলে তাকে ঘরে বন্দি করে রেখেছে।
----কি করে তোমাদের নিয়ে যাব? একজন করে যদি প্রতিদিন নিয়ে যাই?
----তা হবে না। রোজ গোনা হয় কতজন আমরা আছি।
----তাহলে একটা বুদ্ধি বার করতে হবে। আগে আমায় বকের কাছে নিয়ে চলো।
----বকমামা দেখো আমাদের এক বন্ধু নিজে এখানে এসেছে।
----বকের চোখ থেকে জল ঝরে।
----কেঁদো না আমি তোমাদের সবাইকে নিয়ে যাব।
----কি করে নিয়ে যাবে বলো যদি শেয়াল, বাঘ, কুমীর কেউ জানতে পারে তো তোমাকেই খেয়ে নেবে। তবে এখানে একটা গুপ্ত ঘর আছে যার খবর একমাত্র আমি জানি। তুমি কিছু ব্যবস্থা করতে পারলে আমি তোমাকে সেখানে লুকিয়ে রেখে সাহায্য করতে পারবো।
----ঠিক আছে। শোনো বন্ধুরা তোমরা সবাই মিলে ওই ঘরটা পর্যন্ত সুড়ঙ্গ খুঁড়ে রাখবে কেমন।
যাতে ওখান থেকে সবাইকে আমি বার করে নিয়ে যেতে পারি।
আজ চলি তবে। ঠিক কাল বা পরশু আবার আসবো। দেখি কি করতে পারি।

বলে সজল ফিরে আসে তিমির কাছে তারপর তিমি তাঁকে ফিরিয়ে নিয়ে আসে হনুর কাছে।
বন্ধু এসে গেছি।
----হনু লাফিয়ে এসে সজলকে দেখে নিশ্চিন্ত হয়। এসেছ বন্ধু বড্ড চিন্তা হচ্ছিলো তোমার জন্যে।
বলো কি কি দেখলে।
---সজল সব বলার পরে হনু মাথা নাড়ায়। হুম এরকম কিছুই সন্দেহ হয়েছিলো আমার। যাক এবার পথ খুঁজতে হবে কি করে কি করা যায়।

---আমার মাথায় বুদ্ধি আছে যদি ডুবুরি কাকুদের নিয়ে যাই ওরা দু'জন করে তুলে নিয়ে চলে আসবে। আর তিমিও কিছুদের নিয়ে আসবে। আমি গিয়ে সব বলবো ওই ডুবুরি কাকুগুলোকে যাতে ওরা ব্যবস্থা করে দেয়।
----খুব ভালো কথা তাহলে তাই হোক। তুমি কার কথা বলো।

পরদিন সজল চলে যায় ডুবুরিদের কাছে। ওরা তো শুনে অবাক। বলে তুমি এত ছোট হয়ে এত কিছু করলে কিভাবে?
----সে অনেক কথা। তোমাদের পরে বলবো কেমন। আগে তোমরা তৈরি হও কালই যাব কারণ যত দেরি হবে তত এক একজন করে কমে যাবে।

-----ঠিক আছে কালই আমরা তৈরি থাকবো। তুমি এসে নিয়ে যেও।
ওরা একটা সাবমেরিনের ব্যবস্থা করলো।

পরদিন প্রথমে সজল তিমির পিঠে। তার পেছন পেছন ডুবুরিরা। আর সাবমেরিন তার পেছনে।
সকলে মিলে চুপি চুপি প্রথমে গুপ্ত সুরঙ্গে গিয়ে ঢোকে। সজল এক এক করে সকলকে সেই পথে সোজা সাবমেরিন পর্যন্ত পৌঁছতে থাকে।

এদিকে শেয়ালকে পাহারা দিচ্ছে কিছুজন যাঁরা শেষে যাবে। সজল শেয়ালের জন্য অনেকটা
ওষুধ নিয়ে এসেছিলো মনেকরে। তাই দিয়ে তাকে অজ্ঞান করে রাখা হয়েছে। তবে তাড়াতাড়ি কাজ করতে না পারলে সব ভেস্তে যাবে। এক এক করে যখন সকলকে উঠিয়ে নিয়েছে। এবার শেয়ালের পালা। ডুবুরিকাকুরা একটা বস্তায় শেয়ালকে পুরে
সাবমেরিনে তোলে।
এবার সকলকে নিয়ে তারা ফিরে আসে।

ওদিকে ডুবুরি কাকুরা বন বিভাগে খবর দেয় যে ওই বাঘ আর কুমীরকে আর ছেড়ে রাখা যাবে না।
সবাই মিলে জাল ফেলে কুমীরকে ধরে। তারপর
বাঘকে ধরার জন্যে ফাঁদ পাতা হয়। অনেকদিন পর সেই বাঘ ধরা পড়ে।
তারপর সজল যেন নিশ্চিন্ত হয়। সে আবার বন্ধুদের সঙ্গে আগের মতো খেলতে পারে। তাঁর সব বন্ধুদের সাথে হনু আর তিমির পরিচয় করিয়ে দেয়।
মাঝে মাঝে ওদের পিঠে চড়ে সজলের বন্ধুগুলোও
ঘুরে বেড়ায়।
হনুও ওদের সাথে দিব্যি খেলে। আর সবাই দেখে অবাক হয় যে ওরা কেমন সুন্দর খেলা করে। আর বন্ধুদের মা'রা তো সজলকে মাথায় তুলে রাখে
বলে তাঁর জন্যেই ছেলেগুলোকে ফিরে পেয়েছে।

ওদিকে বাঘমামা, কুমীরভায়া, শিয়ালমামা সকলকে নিয়ে আলাদা করে আলাদা ঘরে রাখা আছে। এবার তাদের খারাপ কাজের ফল ভুগবে।
আর বকমামা ভালো কাজ করার জন্যে ছুটি পেয়ে গেল।
সজলের চেষ্টায় তাঁর বন্ধুরাও ছাড়া পেয়ে গেল।
ভালো কাজের ফল সবসময় ভালো হয়।

______________________________________________________________________________________




 
চৈতি চক্রবর্তী

 [ছবি: ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত]

মন্তব্যসমূহ

সপ্তাহের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 32nd issue: May 2024

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচীপত্র ।। 28th issue: January 2024

ছড়া ।। তোর ।। বিবেকানন্দ নস্কর

লেখা-আহ্বান : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য

প্রচ্ছদ ও সূচীপত্র ।। 25th issue: October 2023

ছড়া ।। সবুজ ঘাসেতে প্রাণ খুঁজে পাই ।। জয়শ্রী সরকার

অনুবাদ ।। কথা না-বলা টিয়া ।। সুস্মিতা পাল

প্রচ্ছদ ও সূচীপত্র ।। 23rd issue: August 2023

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ষড়ত্রিংশ সংখ্যা ।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

মাসের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ষড়ত্রিংশ সংখ্যা ।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

ছড়া ।। খোকাবাবু ।। মেশকাতুন নাহার

কবিতা ।। মাটির কাছে যায় ।। অবশেষ দাস

ছড়া ।। তোর ।। বিবেকানন্দ নস্কর

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 32nd issue: May 2024

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচীপত্র ।। 28th issue: January 2024

ছড়া ।। বর্ষার উৎসবে ।। আরতি মিত্র

ছড়া ।। পুজোর খুশী ।। আরতি মিত্র

কবিতা ।। ব্যাঘ্রমশাই ।। দীনেশ সরকার

বছরের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ত্রয়োত্রিংশ সংখ্যা ।। জুন ২০২৪

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচীপত্র ।। 29th Issue: February

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। চতুর্ত্রিংশ সংখ্যা ।। জুলাই ২০২৪

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 31st issue: April 2024

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 32nd issue: May 2024

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 30th issue : March 2024

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। পঞ্চত্রিংশ সংখ্যা ।। আগষ্ট ২০২৪

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ষড়ত্রিংশ সংখ্যা ।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচীপত্র ।। 26th issue: November 2023

অতি প্রিয়

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। আত্মপ্রকাশ সংখ্যা ।। অক্টোবর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। দ্বিতীয় সংখ্যা ।। নভেম্বর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 4th issue: January 2022,

নিবন্ধ ।। শিশু-কিশোর সাহিত্যবলয়ে শিশুরাই যেন ব্রাত‍্য না থাকে ।। অরবিন্দ পুরকাইত

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 7th issue: April 2022

নিবন্ধ ।। দেশীয় উদ্ভিদ কেন গুরুত্বপূর্ণ ? ।। ডঃ চিত্তরঞ্জন দাস

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১০ ।। জুলাই ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র : 8th issue: May 2022

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 5th issue: February 2022