পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৪ ।। জুলাই ২০২৫

ছবি
      সম্পাদকীয় ছোট্ট বন্ধুরা আশা করি তোমরা ভালো আছো। তোমরা তো জানো, বাংলার ঋতু বৈচিত্রে আষার-শ্রাবন বর্ষাকাল। একথাটা যেন আমরা ভুলতেই বসেছিলাম। পরিবেশ দূষণ আর আমাদের বিভিন্ন প্রযুক্তির যথেচ্ছ সীমাহীন ব্যবহারে আমরা প্রকৃতির মহিমা থেকে বঞ্চিত হচ্ছিলাম। গরমে হাঁসফাঁস করতে করতে যেটুকু বর্ষার ছোঁয়া পেতাম তা যেন ক্ষণিকের! গ্রীষ্মের সীমাহীন আস্ফালনের পর হঠাৎ-ই বর্ষা মিলিয়ে যেতে শীতের দিনকয়েকের আগমন। ফের গ্রীষ্মের দৌরাত্ম্য।কিন্তু এবারে যেন জাকিঁয়ে নেমেছে বর্ষা।রিমঝিম শব্দের মধুরতায় মন মোহিত হয়ে যাচ্ছে। তোমরাও নিশ্চয় উপভোগ করছো বর্ষার সৌন্দর্য্য। চারদিকের খালবিল, নালা-নদী জলে থৈ থৈ। সবুজের সমারোহ চারপাশে।এটাই তো কবিদের সময়, কবিতার সময়। মন-প্রান উজার করে লেখার সময়। পরাশুনোর ফাঁকে, বৃষ্টি-স্নাত বিকেলে তেলেভাজা মুড়ি খেতে খেতে তোমরাও বর্ষার আনন্দে মাতোয়ারা হয়ে নিজেদের আবেগে ভাসিয়ে দাও লেখার খাতা। ধীরে ধীরে পরিণত হোক তোমাদের ভাবনার জগৎ। তবে বর্ষার ভালো দিকের সাথে সাথে তার ভয়াল রূপও রয়েছে । অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে  বন্যার আশঙ্কা থেকেই যায়। কত মানুষের কষ্ট, দূর্ভোগ বলো? সেই রকম বর্ষ...

গল্প ।। অপরাজেয় রতন ।। গোপাল চন্দ্র মন্ডল

ছবি
    অপরাজেয় রতন         গোপাল চন্দ্র মন্ডল  ভোরবেলা সূর্যোদয় ওঠার সময় কিছুটা বুঝা যায় দিনটি কেমন যাবে। সকাল বেলাটা সংকেত দেয়  সারাদিনের শুভ ও অশুভের বার্তা। রতন  নামে একটা ছোট্ট ছেলের জন্ম যেন সেই বার্তায় দেয় অশোকনগর গ্রামকে। গ্রামটি  বালুরঘাট শহর থেকে  খুব একটা বেশি দূরে নয়। আগে তো গ্রামের রাস্তাটা কাঁচা ছিল। বর্তমানে পাকা। রতন ছোট সাইকেল নিয়ে বালুরঘাট হাই স্কুল প্রাঙ্গনে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাতায়াত করে।  ওর স্কুলে যেতে ভয়ভীতি বলতে কিছু ছিলো না । রাস্তায় কেউ কেউ জিজ্ঞেস করে রতনকে এই পুচকে ছেলে তুই একাকি স্কুলে যাস। তোর ভয় করেনা ?ও কথার কোনো জবাব না দিয়ে সাইকেল জোরে  চালিয়ে নিয়ে যায়। লোকগুলো হতবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। বলে ছেলেটার তো বেশ ঘ্যাম। ধীরে ধীরে রতন বড় হয়। ও  প্রাইমারি পাশ করে ওই স্কুলের ক্লাস ফাইভে ভর্তি হয়। সে বুঝতে পারে এবার তার আসল  পড়াশোনা। ওর বাবা-মা ছেলের মেধার গর্ববোধ করে। কেন না শিশুকাল থেকেই রতন খুব নির্ভীক ছিলো। মেধায় তো স্কুলের সেরা। তবে ওর রাগটা  একটু বেশি। সবাই বু...

গল্প ।। নাম বিভ্রাট ।। সুমিতা চৌধুরী

ছবি
নাম বিভ্রাট  সুমিতা চৌধুরী বোধ হয় শোলের দ্বারা ব্যাপক প্রভাবিত হয়েছিলেন রাম খিলাবন ও তাঁর স্ত্রী। স্বাস্থ্যবান ছেলের জন্মের পর তাই গব্বর নামটাই জুতসই মনে হয়েছিল তাঁদের। রাম খিলাবন একরকম বংশ পরম্পরায় কর্মসূত্রে ছিলেন পাহারাদার।  কিন্তু তাঁর সিরিঙ্গে চেহারাটা ঠিক পাহারাদারের পক্ষে উপযুক্ত ছিল না। সবাই আড়ালে আবডালে হাসি তামাশা করতো তাঁকে নিয়ে।তখনই ছেলেকে ভবিষ্যতের পাহারাদার রূপে এক্কেবারে মানানসই লেগেছিল তাঁর।  তাই সেই অনুযায়ীই নাম রাখতে কসুর করেননি তিনি। যাতে তাঁর গব্বরের নামেও দূর দূর পর্যন্ত ভয়ের নিস্তব্ধতা বিরাজ করে। বাচ্চারা বায়না করলে তাদের মায়েরা গব্বরের নামেই ভয় দেখিয়ে তাদের চুপ করাতে পারে। এরকম কত কি ভবিষ্যতের স্বপ্ন আঁকা ছিল তাঁর চোখে।  এহেন গব্বর দিনে দিনেই দশাশই চেহারা নিয়ে আত্মপ্রকাশ করতে লাগল।  আর রাম খিলাবনও তার যত্নে কোনো ত্রুটি রাখল না। নিজে না খেয়ে দুধ, কলা, ফলমূল, ঘি সবকিছু দিয়ে তার শরীর মজবুত করার সাধনায় লিপ্ত হল। রাম খিলাবন গর্ব করে তার চেনা-জানা সবাইকেই গব্বরের সাথে পরিচয় করাতে লাগল। আর মনে মনে আনন্দিত হতে লাগল এতোদিনে ছেলের মা...

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সুচিপত্র ।। 37th issue: December 2024

ছবি
  সম্পাদকীয় বেশ শীত পড়েছে। আশাকরি শীতের আমেজ গায়ে মেখে বেশ আনন্দেই আছো তোমরা। নবান্ন উৎসব এখন গ্রামের ঘরে ঘরে। অনেক খাওয়া দাওয়া, কাশফুল পোড়ানো কত রকম মজা। তবে দুঃখের ব্যাপার শুধু সেই মানুষদের, যাদের শীতের পোশাক নেই। তোমাদের বন্ধুদের এমন কেউ থাকলে, বাবা মাকে বলে ভালোবেসে তাদের একটা শীতের পোশাক উপহার দিও। দেখবে তোমাদের বন্ধুত্ব কেমন বেড়ে গেছে। আর তোমরা নিজেরা ঠাণ্ডার পোশাক নিয়মিত পরবে। নাহলে সর্দি জ্বরের জীবাণু গুলো সুযোগ পেয়ে যাবে , তাই না? পড়াশোনা ছাড়া একটু করে ভালো গল্প কবিতা লেখো, দেখবে আরো মন ভালো থাকবে।       গত দুটো সংখ্যা বিশেষ কারণে প্রকাশিত হয়নি, সেজন্য দুঃখিত। তবে তোমরা লেখা আঁকা নিয়মিত পাঠিও। ভালো থেকো সকলে। শুভকামনাসহ--  প্রিয়ব্রত দত্ত ও কার্তিক চন্দ্র পাল।  কার্যনির্বাহী যুগ্ম সম্পাদক,  কিশলয় মাসিক শিশুকিশোর ই-ম্যাগাজিন   ৮ ডিসেম্বর, ২০২৪       বি: দ্র:- লেখকলেখিকাবৃন্দ দয়াকরে প্রকাশিত লেখার স্ক্রীনশট শেয়ার করবেন না। লিংক শেয়ার করুন।        সূচিপত্র   ভ্র...

ভ্রমণকথা ।। মণিমহেশ তীর্থপথে ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত

ছবি
মণিমহেশ তীর্থপথে মানস কুমার সেনগুপ্ত যুবা বয়সে কয়েকজন বন্ধু বান্ধবের উৎসাহে হিমালয়ের কিছু অঞ্চলে পদযাত্রায় যাওয়ার সুযোগ হয়েছিল। ১৯৮৯ সালে যাওয়া হয়েছিল হিমাচল প্রদেশের মণিমহেশ তীর্থ পথে। চামবা উপত্যকা থেকে বাসে ভারমোর পৌঁছে, সেখান থেকেই পদযাত্রা শুরু। পরবর্তী গন্তব্য হাডসার গ্রাম।ভারমোরে রয়েছে চুরাশি শিবের মন্দির যা স্থানীয় ভাষায় চৌরাশিয়া। ভারমোর একসময় ছিল চামবার রাজার রাজধানী। ভারমোর থেকে হাডসার গ্রাম না‌ হেঁটে জীপেও পৌঁছন যায়। রাস্তা সমতল , চড়াই-উৎরাই নেই। তবে বারো থেকে চোদ্দ কিলোমিটার রাস্তা আমরা হেঁটেই পৌঁছেছিলাম।    হাডসার গ্রামে লালার দোকান সংলগ্ন ঘরে রাত্রি বাস। খাওয়া দাওয়ার ব্যবস্থা লালাজিই করে দিল। দলে আমরা আটজন। কষ্ট হলেও ছোট একটি ঘরে আনন্দেই কাটালাম। পরদিন সকালে ছ'কিলোমিটার দূরে ধানচোর উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। সামান্য চড়াই-উৎরাই পথ। খুব অসুবিধা হলনা। ধানচোতে জনবসতি নেই। রাত্রিবাসের জন্য তাবূ সঙ্গে নিতে হবে। এছাড়া রয়েছে মেষপালকদের তৈরি করা পাথর আর উপরে টিনের আচ্ছাদন দেওয়া ছোট ঘর। আমরা সেটিই বেছে নিলাম।    অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি, বেশ হাড়কাঁ...

গল্প ।। সামার ক্যাম্প ।। তপন তরফদার

ছবি
      সামার ক‍্যাম্প তপন তরফদার          কলকাতা এখন ফ‍্যাশান হয়েছে   গরমের ছুটিতে   বা পরীক্ষার পরে   ক‍্যাম্পে নাটক   শেখানো অথবা সমাজসেবার ট্রেনিং দেওয়া হয়। আমরা গলফগ্রিনের তিন   কামরার ফ্ল‍্যাটে থাকি। দাদু মারা গেছেন। ঠাকুমা মনে করেন ওই   সামার ক‍্যাম্প ট‍্যাম্প না করে   এই   ছুটিতে প্রকৃতির কোলে থেকে, প্রকৃতিকে বুঝতে পারাই আসল কাজ। শরীর ও মন ভাল হবে গ্রামে থাকলে। আমাদের গ্রামের বাড়ি আড়ংঘাটা স্টেশন   থেকে   পাঁচ কিলোমিটার ভিতরে। প্রায় ইচ্ছামতী নদীর ধারে।গ্রামের নাম   আবদালপুর। ইচ্ছামতী নদীটা এখানে একদম সরু হয়ে গেছে। শ‍্যওলা, ঝাঁজরি, পানা নদীকে গ্রাস করেছে। নদীর জল বর্ষাকাল ছাড়া নড়াচড়া করে না। নদীতে জল ও পানা সমান সমান। আমার জ‍্যাঠা ওখানেই থাকেন। জ‍্যাঠা কি করেন এখনও পযর্ন্ত তা আমি জানতে   পারিনি। উনি সব কাজই করেন, সব কাজেই আছেন, যাকে বলে সর্বঘটে কাঁঠালি কলা। জ‍্যাঠা এক ক্লাবে যান দাবা,তাস খেলতে, অন্য ক্লাবে নাটক যাত্রা থিয়েটারের রিহার্সালে। খুব শিঘ...

গল্প ।। ভানুপ্রিয়ার আশ্চর্য ঘোড়া ।। মিঠুন মুখার্জী

ছবি
  ।।  ভানুপ্রিয়ার আশ্চর্য ঘোড়া ।।                         মিঠুন মুখার্জী বহু বছর আগের এক কথা। জীবনপুর নামে এক রাজ্যের প্রজাদের দুরবস্থার সীমা ছিল না। রাজ্যের রাজা অনন্ত বর্মা মারা যাওয়ার পর রানী বিশ্বরূপা সিংহাসনে বসেন। যেহেতু রাজদম্পতীর কোন সন্তান ছিল না, সেহেতু রানীই দায়িত্বভার তুলে নিয়েছিলেন। রাজা যতটা প্রজাহিতৈষী ছিলেন, রানী একেবারে তার উল্টো‌। তিনি প্রজাদের উপর জোর জুলুম করতেন। খাজনা দেড়গুন-দ্বিগুণ নিতেন। প্রজারা দিতে না পারলে জমি বাড়ি সব কেড়ে  নিতেন। রাজা অনন্ত বর্মা মারা যাওয়ার পর রানীর তিন ভাই ও মামা জীবনপুরে আসেন এবং রানীর থেকেও ভয়ঙ্কর হয়ে ওঠেন। জীবনপুর থেকে প্রজারা ভয় পেয়ে চলে যেতে থাকে। অশ্ব গুপ্ত, শ্রুত গুপ্ত ও চন্দ্রগুপ্ত রানীর তিন ভাই ও মামা প্রতাপ সিংহ। প্রজাদের উপর এদের অত্যাচারও ক্রমে বেড়ে যেতে থাকে। ‌           রানী বিশ্বরূপার বউ হয়ে আসার অনেক আগে রাজা অনন্ত বর্মা রূপনগর নামক এক রাজ্যের একটি জঙ্গলে শিকারে গিয়েছিলেন। রূপনগরের রাজা অর্জুন বর্মা অনন্ত ব...

ছোটগল্প ।। বিচার চাই ।। শংকর ব্রহ্ম

ছবি
বিচার চাই শংকর ব্রহ্ম                        পাটুলি উপ-নগরীর বাসিন্দা মহিলারা পাটুলী মোড়ে জড়ো হয়ে, সেখানে 'বিচার চাই' এই প্রতিবাদ সামিল হয়ে আন্দোলন সমাবেশ করেবেন বলে ঠিক হয়। পাটুলী উপনগরীর বাসিন্দা রুমা ব্রহ্ম পাড়ার মেয়েদের সঙ্গে সেখানে যাবেন বলে মনস্থির করেন। সে তার বর সোমনাথকে সেকথা জানায়। সোমনাথ তার কথা শুনে, তাকে সায় দিয়ে বলে, হ্যাঁ নিশ্চয়ই যাবে তুমি।                         সেই মতো রুমা পাড়ার প্রতিবেশী মহিলাদের কাছে গিয়ে, তাদের সঙ্গে যাওয়ার ইচ্ছে, তাদের কাছে গিয়ে প্রকাশ করেন। তারা শুনে খুশি হয়ে বলে, নিশ্চয়ই তোমায় নিয়ে যাব। তুমি রাত এগারোটার মধ্যে রেডি হয়ে থেকো। আমরা ডাকলেই যাতে তুমি বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসতে পারো। - আচ্ছা বলে, রুমা বাড়ি ফিরে আসে মনে খুশির রেশ নিয়ে।                 ...

সপ্তাহের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৪ ।। জুলাই ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৩ ।। জুন ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪২ ।। মে ২০২৫

ছড়া ।। বাঘের থাবায় কাঁটা ।। প্রবীর বারিক

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪০ ।। মার্চ ২০২৫

থ্রিলার গল্প ।। লাশ কাটার ঘর ।। ইয়াছিন ইবনে ফিরোজ

ছড়া ।। কেলে গাইটা ।। প্রবোধ কুমার মৃধা

বড় গল্প ।। মিনুর বড় হওয়া ।। শংকর ব্রহ্ম

গল্প ।। ডেডলক ।। ইয়াছিন ইবনে ফিরোজ

ছড়া ।। খুকুর রাগ ।। দীনেশ সরকার

মাসের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪২ ।। মে ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৩ ।। জুন ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৪ ।। জুলাই ২০২৫

ছড়া ।। তাপের বহর ।। রঞ্জন কুমার মণ্ডল

গল্প ।। মামা বাড়ি ভারি মজা ।। মিঠুন মুখার্জী

ছোটদের আঁকিবুঁকি ।। ত্রিত্বারিংশ সংখ্যা ।। জুন, ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪০ ।। মার্চ ২০২৫

ছড়া ।। ফিরে দেখা ।। প্রবোধ কুমার মৃধা

কবিতা।। মেঘলা দিন।। শ্রেয়া বেজ

গল্প ।। ডেডলক ।। ইয়াছিন ইবনে ফিরোজ

অতি প্রিয়

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। আত্মপ্রকাশ সংখ্যা ।। অক্টোবর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। দ্বিতীয় সংখ্যা ।। নভেম্বর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 4th issue: January 2022,

নিবন্ধ ।। শিশু-কিশোর সাহিত্যবলয়ে শিশুরাই যেন ব্রাত‍্য না থাকে ।। অরবিন্দ পুরকাইত

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 7th issue: April 2022

নিবন্ধ ।। দেশীয় উদ্ভিদ কেন গুরুত্বপূর্ণ ? ।। ডঃ চিত্তরঞ্জন দাস

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১০ ।। জুলাই ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১২ ।। সেপ্টেম্বর ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র : 8th issue: May 2022