পোস্টগুলি

জুন, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য

ছবি
     মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@

কচিকাঁচাদের লেখা-আঁকা বেশি বেশি চাই ।। কিশলয় সম্পাদকমণ্ডলী

ছবি
 

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ত্রয়োত্রিংশ সংখ্যা ।। জুন ২০২৪

ছবি
  প্রচ্ছদ-চিত্রঃ সুনীত নস্কর, দক্ষিণ ২৪ পরগনা। সম্পাদকীয় কেমন আছো ছোট্ট বন্ধুরা। গরমের ছুটি তো শেষ হয়ে এল। স্কুল খুলে যাচ্ছে। কিন্তু গরমের দাবদাহ কিন্তু এতটুকু কমেনি। এই গরমে  খুবই সাবধানে নিয়ম মেনে চলতে হবে তোমাদের। এখন তো আম, জাম কাঁঠালের সময়। এখন এইসব মৌসুমী ফল খেতে হবে। তাহলে শরীর সুস্থ থাকবে। শরীর সুস্থ থাকলে মন সুস্থ থাকবে। মন সুস্থ থাকলে পড়াশুনো ভালো হবে।           আশাকরি এতদিন বাড়িতে থেকেই মন দিয়ে পড়াশুনো করেছ। সঙ্গে অনলাইন কিশলয়ের পাতায় চোখও রেখেছ। পড়াশুনোর পাশাপাশি গল্প লেখা, ছবি আঁকা ইত্যাদির শখও মনের মধ্যে লালন পালন করতে হবে তোমাদের। পড়াশুনোর চাপে সব ছেড়ে দিলেও চলবে না কিন্তু। স্কুলের পড়া, বাড়ির পড়ার পাশাপাশি গল্প- কবিতা লেখা, প্রবন্ধ লেখা, ছবি আঁকা ইত্যাদি চালিয়ে যাও। তোমাদের প্রতিভার বিকাশ হোক। তোমাদের সৃজনীসত্ত্বার প্রকাশ হোক তোমাদের সৃষ্টির মধ্য দিয়ে। আর সাথে সাথে তোমার সেই সৃষ্টি অনলাইন কিশলয়ে প্রকাশের জন্য পাঠিয়ে দাও। বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে থাকা বাকি বন্ধুরাও জানুক তোমার সৃষ্টি সম্পর্কে। আর কী? সবাই সুস্থ থাকো, ভালো থাকো, আনন্দে থাকো।   শুভকামনাসহ-- প্রিয়ব্রত দত্ত ও কার্

জ্ঞানবিজ্ঞান || অষ্টম মহাদেশ ।। শ্যামল হুদাতী

ছবি
অষ্টম মহাদেশ  শ্যামল হুদাতী আজ থেকে প্রায় ৮ কোটি ৩০ লক্ষ বছর আগে এক অতি মহাদেশ ছিল এই পৃথিবীতে। সেই অধিকার স্বরবাগ একসময় ভেঙে যায়। টুকরো টুকরো হয়ে তৈরি হয় নতুন মহাদেশ। সেই সময় তৈরি হয়েছিল জিল্যান্ডিয়া। আজকের নিউজিল্যান্ডের নর্থ ও সাউথ আইল্যান্ড থেকে শুরু করে হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ, বল'স পিরামিড কিংবা নিউ ক্যালেডোনিয়া এই সবটা নিয়েই তৈরি হয়েছে অস্ঠম মহাদেশ জিল্যান্ডিয়া। অর্থাৎ টুকরো টুকরো অংশ দিয়ে তৈরি হয়েছে এই নতুন মহাদেশ। সম্পূর্ণরূপে নিমজ্জিত হতে পারে। ভারতীয় উপমহাদেশের চেয়েও যথেষ্ট বড়। বিভিন্ন ভূতাত্ত্বিক বিবেচনার কারণে, যেমন ভূত্বকের বেধ এবং ঘনত্বের কারণে, নিউজিল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার কিছু ভূতাত্ত্বিক এই সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে জিল্যান্ডিয়া একটি ক্ষুদ্র মহাদেশের পরিবর্তে একটি মহাদেশ হিসাবে বিবেচনা করার জন্য সমস্ত প্রয়োজনীয়তা পূরণ করে। সাত মহাদেশের বাইরেও এক আলাদা স্থলভাগ ছিল পৃথিবীতে। নাম জিল্যান্ডিয়া। কিন্তু দীর্ঘদিন চোখের সামনে থেকেও নিখোঁজ ছিল সেই অষ্টম 'মহাদেশ'। অবশেষে তার খোঁজ পেলেন বিজ্ঞানীরা। এই প্রথম পৃথিবীর অষ্টম মহাদেশের মানচিত্র আঁকা হল। জানা গেল

আন্তর্জাতিক জীববৈচিত্র্য দিবস পালনের প্রাসঙ্গিকতা ও গুরুত্ব ।। পাভেল আমান

ছবি
আন্তর্জাতিক জীববৈচিত্র্য দিবস পালনের প্রাসঙ্গিকতা ও গুরুত্ব পৃথিবী জীবজগৎ গাছপালা পশু পাখি পরিবেশ সবকিছু মিলেমিশেই গড়ে উঠেছে জীব বৈচিত্র্য। বাস্তুতন্ত্রের সঙ্গে ভারসাম্য রক্ষা করতে গেলে অবশ্যই জীব বৈচিত্রের সমানুপাতিক গুরুত্ব অপরিসীম। পৃথিবীটা যেমন সমস্ত জীবকুলের তেমনিভাবে তার বৈচিত্র্য বিপুলা বিস্তৃত সৌন্দর্য দৃশ্যমানতা একে অপরের সঙ্গে অবিচ্ছদ্ধ ভাবে জড়িত আছে। শুধুমাত্র মানুষদের দখলেই নয় এই পৃথিবী সমস্ত জীবকুলেরও একই অধিকার এই পৃথিবীর ওপর। পৃথিবীর ভারসাম্য রক্ষা করতে সর্বোপরি বাস্তুতন্ত্র কে নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে অবশ্যই জীব বৈচিত্র্যের গুরুত্ব উপলব্ধি করতে হবে। প্রাকৃতিক পরিবেশে উদ্ভিদ, প্রাণী ও আণুবীক্ষণিক জীব সমূহের পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিতে যে বাস্তুতন্ত্র গড়ে ওঠে, সেই বাস্তুতন্ত্রে অগনিত নানা ধরনের জীব প্রজাতির সমাহার বা সমাবেশকে জীববৈচিত্র্য বলে।            ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দে W. G. Rosen স্কিসােমিয়ান ইনস্টিটিউটের ন্যাশনাল ফোরামে সর্বপ্রথম জীববৈচিত্র্য তথা 'Biodiversity শব্দটি ব্যবহার করেন। পরবর্তীকালে IUCN ও UNEP "Biodeversity" শব্দটি গ্রহণ করে জীববৈচিত্র্যের

ছোটোদের আঁকা ।। মনামি মন্ডল, রায়সী চক্রবর্তী ও নিশান্তিকা নস্কর।

ছবি
মনামি মন্ডল। ষষ্ঠ শ্রেণি ( সেন্ট স্টিফেন্স স্কুল, সোনারপুর)             ------------- ছবিঃ শক্তি   রায়সী চক্রবর্তী  দশম শ্রেণী  পাল্লা রোড গার্লস হাই স্কুল। পূর্ব বর্ধমান। ------------- নিশান্তিকা নস্কর চতুর্থ শ্রেণি সাউথ সেন্টার প্রাইমারি ও হাইস্কুল বারুইপুর।

কবিতা ।। সেরা কারিগর ।। নবী হোসেন নবীন

ছবি
সেরা কারিগর নবী হোসেন নবীন কেউ বানালো রেল গাড়িটা কেউ বা মোটর গাড়ি কেউ বা আবার গড়ে তুলে  আকাশ ছোঁয়া বাড়ি। উড়োজাহাজ বানিয়ে কেউ আকাশে যায় উড়ি চাঁদের বুকে পা রেখে কেউ খোঁজে চাঁদের বুড়ি। সাগর তলে কেউ চলে যায় ডুবোজাহাজ নিয়ে কী জানি ভাই কখন মানুষ থামবে কোথায় গিয়ে। কেউ বা আবার আন্তজালে দেখছে বিশ্ব ঘুরে কৃষক বন্ধু লাঙ্গল দিয়ে  নিত্য মাটি খুঁড়ে। সবার মুখের অন্ন যোগায় মহান কৃষকবর সর্বকালে সবার সেরা ধানের কারিগর। ================ নবী হোসেন নবীন গ্রাম-বাঁশিল,ডাকঘর-কাঠালী উপজেলা-ভালুকা,ময়মনসিংহ

ছড়া ।। ইঁদুর ছানা ।। সুজন দাশ

ছবি
  ইঁদুর ছানা   সুজন দাশ   রাত্রি হলে ইঁদুর ছানা  কাটুস কুটুস কাটে,  ভয় বাধাহীন সারা ঘরে  মনের সুখে হাঁটে। লাইট জ্বালালে অমনি তারা  পালিয়ে যায় ছুটে,  তখন তাদের মনের কোণে  ভয়ের ছবি ফুটে!  ছিদ্র করে চালের বস্তা  যায় ভিতরে ঢুকে,  শব্দ পেলে দৌড়ে পালায় কোথায় যেন লুকে? লাইট নেভালে অমনি আবার   কাটুস কুটুস কাটে, ঘুম টুটে যায় রাত্রে সবার  সুখ চলে যায় লাটে!  মাটির ঘরে গর্ত ঘরে  মা বেঁধেছে বাসা,  ফেলছে মাটি গুঁড়ো করে কষ্টটা দেয় ঠাসা। __________________________   সুজন দাশ  আটলান্টিক সিটি, নিউজার্সি, যুক্তরাষ্ট্র।  

ছড়া ।। একটা খুশি ।। তীর্থঙ্কর সুমিত

ছবি
একটা খুশি তীর্থঙ্কর সুমিত একটা খুশি আকাশ পথে লিখেছে কথা মন স্বপ্নগুলো মিথ্যে হলেও  বড্ড যে আপন। নেই কিছু আর নামতাগুলোয় যোগ - বিয়োগের খেলা গুণের ঘরে ভাগ বসে আজ করছে অবহেলা। কুমোর পাড়ার গোরুর গাড়ি টানছে বোঝা সকাল রাতে কাক - কোকিলের হিসেব চলে বন্ধ ঘরে নিজের সাথে। ================= তীর্থঙ্কর সুমিত মানকুন্ডু ব্রাহ্মণ পাড়া হুগলী ৭১২১৩৯  

ছড়া ।। কাকের ঢাকা সফর ।। বদরুল বোরহান

ছবি
কাকের ঢাকা সফর বদরুল বোরহান  কাক যেতে চায় ঢাকা  তার কাছে নেই টাকা, মনের ভেতর ঢাকা যাবার স্বপ্ন শুধু আঁকা। কি করে যায় ঢাকা?  টাকা ছাড়া সবকিছু-ই তার কাছে খুব ফাঁকা। হতাশ হয়ে কাকটা জোরে উঠলো ডেকে কা কা, পড়লো মনে, থাকতে পাখা লাগবে কেনো টাকা? মেলে দুটো পাখা, ঘন্টাখানেক উড়েই সে কাক পৌঁছে গেল ঢাকা।   --------------- বদরুল বোরহান  জাপান গার্ডেন সিটি  আদাবর, মোহাম্মদপুর ঢাকা-১২০৭

ছড়া ।। ওঠো খোকাখুকি ।। দীনেশ সরকার

ছবি
ওঠো খোকাখুকি     দীনেশ সরকার   জানালাতে রোদের কুচি দিচ্ছে উঁকিঝুঁকি বলছে ডেকে, ভোর হয়েছে, ওঠো খোকাখুকি।   পাখপাখালি গাছে গাছে সুর তুলেছে ঠোঁটে পূব আকাশটা লাল করে ওই সূর্যিমামা ওঠে।   পাপড়ি মেলে আলো করে ফুল ফুটেছে গাছে বলছে ডেকে, সুরভিটা     নিতে এসো কাছে।   পূবের হাওয়া হাত বাড়িয়ে নাড়ছে দোরে কড়া বলছে ডেকে, শুনবে নাকি নতুন দিনের ছড়া।   কী ক'রে আর খোকাখুকি থাকে ঘুমের দেশে ভোর না হতেই বন্ধুরা সব ডাকছে ভালোবেসে।   উঠে পড়ে খোকাখুকি মন ঢেলে দেয় পাঠে লেখাপড়ার মাঝেই তাদের সকালটা রোজ কাটে।   ************************************* দীনেশ সরকার ১৪০ ডি, হিজলি কো-অপারেটিভ সোসাইটি, প্রেমবাজার, খড়্গপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর --- ৭২১৩০৬

দুটি কবিতা ।। সুশান্ত সেন

ছবি
এখন খাবলে খাবলে খেতে খেতে নাকের ভেতর ঠাণ্ডা সবুজ পাতায় অবুঝ হয়ে নেপোয় মারে ডান্ডা, নীল আকাশে কোন সুবাসে বৃষ্টি ঝরে পড়ছে ভেতর পাটির গজ দাঁতটা কখন দেখি নড়ছে। দিল্লি চলো ডাকটি এলে নেতাজি হয় সত্যি প্রবল বানের শক্তি জলের কমেনি এক রত্তি। ছোট্ট ছোট্ট পাকা বাড়ি চলেছে খুব জোরসে রেলগাড়ির চপলতায় লাগায় জবর ঘোর সে। নড়তে গিয়ে শক্তি যাদের কমতি হলো আজকে যাবার আগে জাপটে ধরে গলার আওয়াজকে। বোস পাড়াতে জানতে পেলাম বোস পাড়াতে থাকেন জ্ঞানবৃদ্ধ হরেক রকম ঝকমারিতে তিনি মন্ত্র সিদ্ধ। সকাল টাকে বিকেল করেন রাত্রি করেন দিন সবাই ভয়ে সিঁটিয়ে থাকে গা করে ঘিন ঘিন। কোন পাড়াতে হাঁটলে পরে গুলি পায়ের বাড়ে  কেমন করে কাটবে বাঁশ পরের মেঠো ঝাড়ে, কেমন করে হাসলে সবাই ভাবে এত কান্না আমসত্ত্ব'র সুক্ত খেলে জব্বর হয় রান্না। এমন তর নানান কথা শুনতে যদি চাও বোস পাড়াতে সকাল সকাল ভেড়াও তোমার নাও। ================== সুশান্ত সেন  ৩২বি শরৎ বোস রোড কলিকাতা ৭০০০২০

কবিতা ।। ছন্দ ছড়ায় গন্ধ ভরায় ।। জগদীশ মণ্ডল

ছবি
ছন্দ ছড়ায় গন্ধ ভরায় জগদীশ মণ্ডল ছন্দ ছড়ায় গন্ধ ভরায় বলতে হয় না এ কার পড়লে লেখা যায় গো দেখা ভবানী মজুমদার। ছড়ার দোলায় মনকে ভোলায় ছড়া চাষের চাষী শিল্পীর গলায় সুর বিহঙ্গ মুক্ত রাশি রাশি। সারা জীবন ছন্দ ছেনে অঙ্গ ভূষণ নানা পদ্য ছড়ায় যাদুর ছোঁয়া দিয়ে গেছেন টানা, জগাছা শানপুরে কবির শৈশববেলা কাটে ভেবেছিল কেউ এমন গুণী হাঁটবে এ তল্লাটে। "হাওড়া ভরা হরেক ছড়া"সোনার ফসল পাই "রবীন্দ্রনাথ নইলে অনাথ" রূপকথাপুর যাই, "কলকাতা তোর খোল খাতা" কুড়ি হাজার ছড়া শিশু কিশোর সবার মাঝে মণিমুক্তা গড়া। ছড়া নিয়ে গভীর ভাবনা চিন্তা নতুন ছন্দে আবৃত্তিকার কণ্ঠে ধরেন শিশুশিল্পী মন-দে। প্রাইমারীতে প্রধান শিক্ষক ছোট্ট মনের মাঝে সুর ও তালের গবেষণা ছড়ায় সকাল সাঁঝে, পুরস্কারের ছড়াছড়ি বইয়ে ভরা খাট, তাক বসবে কোথায় টুলের পরে একটুকুও নেই ফাঁক। গাছ গবেষক, তাল তালাস, লেখা পড়া শেখা কড়া আছে প্রেত্নীপুরাণ, ভীষণ কড়া ভূতের ছড়া, গুপ্ত খবর সুপ্ত খবর লুপ্ত খবর ও সাবধানে মার নেই এ কবিতা পাঠক মনে দাগ কাটে অজান্তেই। অমর হয়ে থাকবে বেঁচে অন্তরে ও বক্ষ-রে সৃষ্টি গাথা বইয়ের পাতা কা

দুটি ছড়া ।। গোবিন্দ মোদক

ছবি
খাওয়ার গুঁতো চাঁটি খেয়ে রবি সরকার  উঠল ভীষণ রেগে,  কড়া গলায় বলল হেঁকে  দেবো কামান দেগে!  ও পাড়ার নয়ন সাহা  যেই না খেল গাট্টা,  অমনি ভীষণ উঠল চটে  হচ্ছে নাকি ঠাট্টা!  কিলটা খেয়ে মিতুল বসু  ভেউ ভেউ ভেউ কাঁদে,  ঘুঁসি খেয়ে বলাই বারুই  পালিয়ে গেল ছাদে!  ধাক্কা খেয়ে ছিটকে পড়ে  বলল মনোজ মাঝি,  যত্তো সব উটকো ব্যাটা  ছুঁচো নচ্ছার পাজি!  হোঁচট খেয়ে লাফিয়ে উঠে  বলল সুনীল শর্মা,  থাকবো নাকো এদেশে আর  যাবোই চলে বর্মা!  এসব শুনে বিষম খেয়ে  বলল প্রদীপ নাগ, কানমলাটা খাবি তোরা  ভাগ এক্ষুণি, ভাগ! ছড়ার তালে তালে   কামার কুমোর জেলে  বাসে ট্রামে রেলে,  হেসে গেয়ে খেলে  দিলে নিলে পেলে।  নাপিত ছুতোর তাঁতি  দাদু বাবা নাতি,  বাঘ গণ্ডার হাতি  ছড় লাঠি ছাতি।  ডাক্তার শিক্ষক চাষি  গরম টাটকা বাসি,  ঠাকুমা দিদা মাসি  দুঃখ কান্না হাসি। শ্রমিক মেথর মালি  ইঁট পাথর বালি,  শূন্য ভরা খালি কাগজ কলম কালি।  পিয়ন মুদি ময়রা  বাটা জিয়ল খয়রা,  আমলা হত্তুকি বয়রা  নমস্কার! মহাশয়রা!! _______________________ গোবিন্দ মোদক রাধানগর, ডাক- ঘূর্ণি, কৃষ্ণনগর, নদিয়া।  পশ্চিমবঙ্গ, ডাকসূচক - 741103

সপ্তাহের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 32nd issue: May 2024

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচীপত্র ।। 28th issue: January 2024

ছড়া ।। তোর ।। বিবেকানন্দ নস্কর

প্রচ্ছদ ও সূচীপত্র ।। 25th issue: October 2023

ছড়া ।। সবুজ ঘাসেতে প্রাণ খুঁজে পাই ।। জয়শ্রী সরকার

অনুবাদ ।। কথা না-বলা টিয়া ।। সুস্মিতা পাল

প্রচ্ছদ ও সূচীপত্র ।। 23rd issue: August 2023

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ষড়ত্রিংশ সংখ্যা ।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

মাসের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ষড়ত্রিংশ সংখ্যা ।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

ছড়া ।। খোকাবাবু ।। মেশকাতুন নাহার

কবিতা ।। মাটির কাছে যায় ।। অবশেষ দাস

ছড়া ।। তোর ।। বিবেকানন্দ নস্কর

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 32nd issue: May 2024

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচীপত্র ।। 28th issue: January 2024

ছড়া ।। বর্ষার উৎসবে ।। আরতি মিত্র

ছড়া ।। পুজোর খুশী ।। আরতি মিত্র

কবিতা ।। ব্যাঘ্রমশাই ।। দীনেশ সরকার

অতি প্রিয়

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। আত্মপ্রকাশ সংখ্যা ।। অক্টোবর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। দ্বিতীয় সংখ্যা ।। নভেম্বর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 4th issue: January 2022,

নিবন্ধ ।। শিশু-কিশোর সাহিত্যবলয়ে শিশুরাই যেন ব্রাত‍্য না থাকে ।। অরবিন্দ পুরকাইত

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 7th issue: April 2022

নিবন্ধ ।। দেশীয় উদ্ভিদ কেন গুরুত্বপূর্ণ ? ।। ডঃ চিত্তরঞ্জন দাস

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১০ ।। জুলাই ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র : 8th issue: May 2022

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 5th issue: February 2022