Amazon Great Freedom Sale 2025 is LIVE NOW

Amazon Great Freedom Sale 2025 is LIVE NOW
Click on the image to know all deals & offers

Featured Post

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৫ ।।আগস্ট, ২০২৫

ছবি
সম্পাদকীয় প্রিয় বন্ধুরা, আবার এল আগস্ট! ছাতা মাথায় বৃষ্টি ভেজা দিন, স্কুলে দেরি, আর খেলার মাঠে কাদামাটি—সব মিলিয়ে একেবারে অ্যাডভেঞ্চারের মরশুম! তবে আগস্ট মানে শুধু বৃষ্টির দুষ্টুমি নয়, স্বাধীনতারও মাস। ভাবো তো, যদি আমাদের দেশ স্বাধীন না হতো, তবে কি আজ আমরা এত মজা করে খেলাধুলা, গান, পড়াশোনা করতে পারতাম? স্বাধীনতা মানেই সুযোগ—যে সুযোগ দিয়ে তোমরা নিজেদের স্বপ্ন গড়ে তুলতে পারো। কিন্তু সেই স্বাধীনতার পথে কত আত্মত্যাগ, কত রক্ত, কত অশ্রু লুকিয়ে আছে—তা ভোলা যায় না। আজকের কিশোররা যদি সেই ত্যাগের ইতিহাস মনে রাখে, তবে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কখনো পথ হারাবে না। তোমাদের হাতে আজকের কলমই আগামী দিনের অস্ত্র—যা দিয়ে গড়ে উঠবে বিজ্ঞান, সাহিত্য, শিল্প আর মানবিকতার এক নতুন পৃথিবী।  এই সংখ্যায় পাবে গল্প, নিবন্ধ আর ততোমাদেরজন্য লেখা দারুণ সব ছড়া আর কবিতা। পড়ে দেখো, আর তোমাদেরও গল্প-লেখা-আইডিয়া আমাদের পাঠিয়ে দিও—হয়তো আগামী সংখ্যায় তোমার নামই ছাপা হবে!  তাহলে চল, এই মাসে আমরা স্বাধীনতা আর সৃষ্টিশীলতার উৎসবকে উদযাপন করি। সকলে ভালো থেকো, আনন্দে থেকো।      শুভকামনাসহ--...

গল্প ।। সংসার সংগ্রাম ।। সমীর কুমার দত্ত


4+ Thousand Cartoon Grandfather Grandson Royalty-Free Images, Stock Photos  & Pictures | Shutterstock 

সংসার সংগ্রাম 

     সমীর কুমার দত্ত 

          


পাঁচ বছরের বিনু ওরফে বিনয় দাদুর সঙ্গে খেতে  বসলো। দাদু বিকাশ ব্যানার্জী খেতে বসে গেলাসের সামান্য জল হাতে নিয়ে থালার চারপাশে ঘুরিয়ে দু তিন দানা ভাত ও সামান্যতম তরকারির অংশ মাথার কাছে নিয়ে গিয়ে থালার বাইরে মাটিতে রাখলেন। বিনু তা লক্ষ্য করে জিজ্ঞাসা করলো, " তুমি থালার চারদিকে জল দিয়ে একটু ভাত তরকারি মাথায় ঠেকিয়ে মাটিতে রাখলে কেন?
" ঠাকুর তো আমাদের খাবার জোগান দেন। তাই ঠাকুরকে কৃতজ্ঞতা  ও খাবারকে সম্মান জানাতে  এটা করতে হয।" —দাদু উত্তর দিলেন।
— তুমি যে বলো আমাদের সকলের শরীরে ভগবান আছেন।
—হ্যাঁ, আছেন তো।
— তাহলে হাতে ভাত তরকারি নিয়ে হাত তুলে মাথার কাছে নিয়ে গিয়ে মুখে পুরে দিলেই তো হয়। তাতে ঠাকুরকে কৃতজ্ঞতা জানানো হয় আর খাবারকে সম্মান জানানোর হয়। 
কিছুক্ষণ চূপ করে থেকে আবার বলে ওঠে,"তাহলে চারদিকে জল দেওয়ার আর খাবার রাখার দরকার কী?
—দরকার আছে।
—কী দরকার?
—খাবার থালার চারপাশে যাতে কোন  পোকামাকড় বা পিঁপড়ে  না উঠতে পারে সেইজন্য জল দিয়ে ঘিরে দে‌ওয়া হয়। খাবার দে‌ওয়া হয় যাতে পিঁপড়ে খেতে পারে।
—আসলে  তাই ,জল দিয়ে ঘিরে খাবার দেওয়া হয় যাতে পিঁপড়েরা থালায় উঠতে না পারে এবং বাইরের খাবারটা খেতে পারে। কি তাই তো?
— হ্যাঁ তাই । তুমি খাবার সময় কথা বলো না। আমি কতোদিন তোমায় বলেছি খাবার সময় কথা বলতে নেই, গলায় আটকে যেতে পারে।

বিকাশ বাবু রেলওয়ের কার ইনেক্সপেকশন ইনচার্জ ছিলেন।
পৈতৃক চারকাঠা জমির ওপর চারখানা ঘর , রান্নাঘর, বার্থরুম বিশিষ্ট একতলা বাড়ি রিনোভেশন করে নিচের তলায় দুটি ফ্ল্যাট করে ভাড়া দিয়েছেন।আর ওপর তলায় নিজেদের থাকার জন্য তিনখানা ঘর ড্র‌ইং কাম ডাইনিং রুম, কিচেন,  দুটি অ্যাটাচ বাথ তৈরি করেছেন। দুটি ফ্ল্যাট থেকে ভাড়া বাবদ পান আঠারো হাজার টাকা এবং পেনশন মিলিয়ে তাঁর যা আয় হয় ,  তাতে তাঁর ভালোই চলে যায়।

বিনু যখন বছর চারেকের ওর মা  লাং ক্যান্সারে মারা যায়। 
 সে সময়ে ওকে দেখার কেউ ছিলো না। দাদু রেলে চাকরি করতেন। অবসরের আর একবছর বাকি ছিলো। এমতাবস্থায় বিনুকে বাইরের কোন  আয়া বা কাজের লোকের হাতে রেখে তো আর  যাওয়া যায় না। তাছাড়া বছর দুয়েক আগে স্ত্রী মহিমা চলে যাবার ঠিক পরের বছরেই বৌমার মৃত্যুতে তিনি   মনেপ্রানে কিছুটা ভেঙে পড়েছেন। আর তাই তিনি ঠিক করলেন ভলেন্টারি রিটায়ারমেন্ট নেবেন। কিন্তু স্ত্রীর মৃত্যুর একবছর কাটতে না কাটতেই পুত্র বিভাস  এক সুন্দরী বিধবার প্রেমে পড়ে বিনুকে দেখাশোনা করার অজুহাতে তাকে বিবাহ করার জন্য মনস্থ করে। বাবার কাছে ওই বিধবা মহিলাকে বিবাহ করার প্রস্তাব রাখলো। শুনেই বিকাশ বাবু হতভম্ব হয়ে বললেন,
"এক বছর কাটতে না কাটতেই তুমি বিয়ের কথা ভাবছো? 
—হ্যাঁ  বাবা, বিনুকে না হলে দেখবে কে?
— ও , তাহলে বিনুর জন্য তুমি বিয়ে করতে চাও? তাও আবার বিধবা? বিনুর জন্য ভলেন্টারি রিটায়ারমেন্ট নেবো বলে আমি ঠিক করেছি। কারণ সৎ মায়েদের তো ভালো কোন অতীত নেই।হ্যাঁ, সে একটা দিন  গেছে , যখন সৎ মায়ের বেশি না হলেও দু একজনের একটা ব্যতিক্রমী চরিত্র  ছিলো। এখন তা শুধু উদাহরণ হয়ে আছে। তবে একটা কথা শুনে রাখো , তুমি যদি বিনুর জন্য‌ই পুনর্বিবাহ করতে চাও , তবে বিনুর আমি কোন রকম অবহেলা সহ্য করবো না। আর একটা কথা, আমি ঠিক করেছি আমার স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি আমি বিনুর নামে করে দেবো।কবে আছি কবে নেই।
— এ কি বলছো, বাবা! আমার যদি এপক্ষে কোন সন্তানাদি হয়, তারা কিছু পাবে না?
— বিয়েই হলো না, তো সন্তানাদির কথা ভাবছো। তাদের জন্য তো তুমিই আছো। 
— আমি কি বিনুর বাবা ন‌ই ? 
—সে আমি আগে থেকে কী করে বলবো?  তবে দলিলে এ কথাও লেখা থাকবে, যদি তুমি সমান চোখে দেখো, তবে অর্ধেক বিনুর আর অর্ধেক তোমার ভবিষ্যৎ সন্তানাদের। তুমি যদি বৌমার পাল্লায় পড়ে ওর সঙ্গে দুই দুই করো, তাহলে ওই মা মরা ছেলেটার কী হবে, সেটা তো আমাকে ভাবতে হবে। আমি আমার স্বর্গগতা বৌমার একমাত্র সন্তানের কোনো অবহেলা হতে দেবো না, অন্তত আমি যতক্ষণ আছি।আমার এক বছর চাকরি ছিলো। এক বছর পর অবসর নিলে কতটা বেনিফিটেড হতাম। আমি ওর দাদু হয়ে ওর জন্য স্যাক্রিফাইস করতে পারি আর তুমি বাবা হয়ে বিয়ে না করে ছেলেটাকে দেখার জন্য স্যাক্রিফাইস করতে পারতে না? কী দরকার ছিলো এত তাড়াতাড়ি করে বিয়ে করার ? তাও আবার বিধবা বিবাহ! এখানে তো আমার মতামতের কোন দাম নেই। এটা তুমি করছো তোমার মর্জিমাফিক। 

বিভাস‌ও  রেলওয়ের উচ্চপদস্থ কর্মচারী। সুন্দরী বিধবা মহিলার রূপে আকৃষ্ট হয়ে বিয়ে করতে চলেছে। স্ত্রৈণ হয়ে বৌয়ের  কুমন্ত্রনায় পা দেবে না কে বলতে পারে। নির্দিষ্ট দিনে বিবাহ মিটে গেলে নব বিবাহিতা বৌমা শ্বশুরের খুব‌ই অনুগত হ‌ওয়ার  ও বিনুর দেখাশোনা করার ভান করতে লাগলো, সম্পত্তির ভাগ নেবার জন্য। যাতে তাড়াতাড়ি সন্তানাদি আসে তার চেষ্টা করতে লাগলো।  স্বামী বিভাস এতো তাড়াতাড়ি সন্তান হোক তা চাইনি। কিন্তু সুন্দরী মহিলার মনোরঞ্জন করতে না পারলে তো চলবে না। তাই তাদের এক কন্যা সন্তানের জন্ম হলো। বিকাশ বাবুর বুঝতে আর বাকি র‌ইলো না। যাতে  সম্পত্তিটা দুভাগে ভাগ হয়ে যায় তারজন্য বৌমা বিভাসকে তাতাতে শুরু করলো। বিভাস কথা তুললেই বিকাশ বাবু থামিয়ে দিয়ে বলেন," ওটা আমার সম্পত্তি, তাই কী করবো না করবো সেটা আমি ভাববো ।" এইসব বলে বিকাশ বাবু বিভাসকে থামিয়ে দেন। 

বিভাসের নবাগতা স্ত্রী সায়ন্তী ব্যাপারটা ভালো চোখে দেখলো না। সংসারে থাকতে গেলে হাত গুটিয়ে থাকা সম্ভব নয়। আবার তার শ্বশুর যে তার মেয়ের নামে অর্ধেক সম্পত্তি লিখে দেবেন তার‌ও কোন নিশ্চয়তা নেই। সেহেতু বিভাসকে নিরন্তর প্ররোচিত করতে থাকে বাড়ি ছেড়ে চলে যাবার জন্য । বিভাস ততটা খারাপ ছেলে নয়। সে বিয়েটা করেছে প্রধানতঃ দুটি কারণে। প্রথমতঃ বিনুকে দেখাশোনার জন্য, দ্বিতীয়তঃ, দাম্পত্য জীবনযাপনের জন্য । দাম্পত্য জীবনের প্রথম আকর্ষণ স্ত্রী। দ্বিতীয় আকর্ষণ সন্তান সন্ততি। প্রথম আকর্ষণ নষ্ট হয়ে গেলে দ্বিতীয় আকর্ষণের মুল্য অনেকট‌ই কমে যায়। এই কারণে যে স্ত্রী ছাড়া সন্তান পালন  নীরস কর্তব্য পালনের মতো। তা সে পারবে না। তাই  পুনর্বিবাহের কথা দুবার ভাবেনি। স্ত্রীর  ইচ্ছার কথার মান্যতা দিয়ে বাবার কাছে ছুটলো নিজেদের মনের কথা নিবেদন করে অনুমতি নিতে। বাবা সব‌ই বুঝতে পারছিলেন ওদের মতিগতি।
— বাবা তোমার সঙ্গে একটা কথা ছিলো।
—কি কথা?
ওর তো সদ্য বাচ্চা হয়েছে।ওকে তো সর্বক্ষণ বাচ্চাকে দেখতে হবে। ও বাচ্চা ফেলে রেখে সংসারের জন্য কিছুই করতে পারবে না।বিনু কেও দেখতে পারবে না। আমাদের এ সম্পত্তির ওপর কোন অধিকার নেই। সুতরাং কোন মায়াতেই বা পড়ে থাকবে।তাই নিজের সংসার তো বুঝে নিতে হবে।
—ভবিষ্যতের কথা বলেছি। বর্তমানের কথা তো বলিনি।
আর তাছাড়া তোমার ছেলেকে দেওয়ার মানে তো তোমাকেই দেওয়া। তুমি তোমার ছেলেকে দেখবে আর তোমার ছেলে তোমাকে দেখবে। গিভ অ্যান্ড টেক পলিসি আর কি।   ওর ওপর তোমার স্ত্রী ও মেয়ের কোন অধিকার নেই। আছে শুধু তোমার তাও ততোক্ষণ , যতক্ষণ ওর প্রতি তোমার কর্তব্য থাকবে। তোমার স্ত্রী যদি মনে করে থাকেন যে মায়ের কর্তব্য না করে শুধু অধিকার ভোগ করবেন, তাহলে ভুল ভাবছেন। ঠিক আছে। তিনি যদি মনে করেন তোমাকে সরিয়ে নিয়ে গেলে তিনি ভালো থাকবেন।তা তিনি করতে পারেন।  আমার কোন আপত্তি নেই। তোমাদের তো চলে যেতে বলিনি। তোমার ছেলের দায়িত্ব নয় আমারি থাকবে।
—আমি তো বিনুর দায়িত্ব পালন করবো না বলিনি। ওর প্রতি আমার যা দায়িত্ব তা আমি পালন করবো।
— বাড়ি থেকে বেরিয়েই যখন যাচ্ছ, তখন আর কী দায়িত্ব তুমি পালন করবে? টাকার তো।একজন পিতার এক অসহায় মাতৃহীন ছেলের প্রতি কর্তব্য কি শুধু টাকা দিয়ে? আর যাদের সঙ্গে বেরিয়ে যাচ্ছ, তাদের প্রতি কর্তব্য সব কিছু দিয়ে? টাকার অভাবে ওর কি কিছু আটকে আছে? আমি যতক্ষণ আছি ওর কিছুই আটকাবে না। তুমি আমার মাথা গরম করিও না। মনে কর না, ও তোমার ছেলে নয় , আর আমিও তোমার বাবা ন‌ই।  শুধু এসেছিলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে আত্মীয়স্বজনহীন  অবস্থায় তো বিয়ে করা যায় না,তাই কার্য সম্পাদন করে বেরিয়ে যেতে চাইছো।  তাই বেশ তোমাদের প্রতি আমার শুভ কামনা রইলো।এক প্রকার মন কষাকষি করে বেরিয়ে গেলো বিভাস তার দ্বিতীয় পক্ষের সংসার নিয়ে স্বজনদের পিছনে ফেলে। আর  সংসার নামক কুরুক্ষেত্রে দাঁড়িয়ে ভীষ্মের মতো নাতির হাত ধরে চললো দাদুর সংসার সংগ্রাম!!
 
 _____________________________________________________________________________________
 
 

সমীর কুমার দত্ত
 পুনে, মহারাষ্ট্র 

[চিত্রঃ: ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত]

মন্তব্যসমূহ

সপ্তাহের পছন্দ

ছড়া ।। আয় বৃষ্টি আয় ।। হারান চন্দ্র মিস্ত্রী

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৩ ।। জুন ২০২৫

ছড়া।। পাখপাখালির মেলা ।। চন্দন মিত্র

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৪ ।। জুলাই ২০২৫

নিবন্ধ ।। প্লাস্টিক সম্বন্ধে ১00 টি আকর্ষণীয় তথ্য ।। ডঃ চিত্তরঞ্জন দাস

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৫ ।।আগস্ট, ২০২৫

ছড়া ।। ব্যাঙের বিয়ে।। জয়শ্রী সরকার

গদ্য ।।ট্রেনের কামরায় ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪২ ।। মে ২০২৫

মাসের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৪ ।। জুলাই ২০২৫

ছড়া ।। আয় বৃষ্টি আয় ।। হারান চন্দ্র মিস্ত্রী

ছড়া।। পাখপাখালির মেলা ।। চন্দন মিত্র

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

শব্দখেলা, ক্যুইজ, ধাঁধা ।। 4th issue: January 2022

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৩ ।। জুন ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪২ ।। মে ২০২৫

অণুগল্প ।। রূপান্তর ।। শংকর ব্রহ্ম

কিশোর উপন্যাস ।। তিতলির বিশ্বভ্রমণ (দ্বিতীয় অংশ) ।। ডাঃ অরুণ চট্টোপাধ্যায়

কিশোর উপন্যাস ।। তিতলির বিশ্বভ্রমণ (প্রথম অংশ) ।। ডাঃ অরুণ চট্টোপাধ্যায়

বছরের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪০ ।। মার্চ ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৪ ।। জুলাই ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 38th issue: January 2025

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সুচিপত্র ।। 37th issue: December 2024

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪১ ।। এপ্রিল ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪২ ।। মে ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ,39th issue: February 2025

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। পঞ্চত্রিংশ সংখ্যা ।। আগষ্ট ২০২৪

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৩ ।। জুন ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ষড়ত্রিংশ সংখ্যা ।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

অতি প্রিয়

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। আত্মপ্রকাশ সংখ্যা ।। অক্টোবর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। দ্বিতীয় সংখ্যা ।। নভেম্বর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 4th issue: January 2022,

নিবন্ধ ।। শিশু-কিশোর সাহিত্যবলয়ে শিশুরাই যেন ব্রাত‍্য না থাকে ।। অরবিন্দ পুরকাইত

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 7th issue: April 2022

নিবন্ধ ।। দেশীয় উদ্ভিদ কেন গুরুত্বপূর্ণ ? ।। ডঃ চিত্তরঞ্জন দাস

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১০ ।। জুলাই ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র : 8th issue: May 2022

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১২ ।। সেপ্টেম্বর ২০২২