পোস্টগুলি

মে, ২০২৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৩ ।। জুন ২০২৫

ছবি
    সম্পাদকীয় গরম পড়েছে বেশ। মাঝে মাঝে বৃষ্টিও হচ্ছে বেশ। এবার বর্ষা যেন আগে আগে হাজির। তিস্তা তো ফুঁসছে এখন। এরকম কেন হচ্ছে বলো তো? আসলে আমরা পরিবেশের কোনো খেয়াল রাখছি না। যেমন খুশি গাছপালা কেটে কলকারখানা তৈরি করছি ইচ্ছেমতো। যার ফলে আবহাওয়ার বদল, বন্যা, খরা এইসব হচ্ছে।    পরিবেশ নিয়ে তাই সকলের একটা ভাবনা থাকা দরকার। ৫ই জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবসে বিশ্বপ্রকৃতিকে রক্ষার অঙ্গীকার নিয়েছে সকলে। তোমাদের মনে হতে পারে মানুষের কি ক্ষমতা আছে প্রকৃতিকে রক্ষা করার? আসলে রক্ষা করা মানে প্রাকৃতিক সম্পদকে যথেচ্ছ ভাবে ব্যবহার না করা, গাছপালা যা নষ্ট হয়েছে তার কিছুটা অন্তত পূরণ করা। মানুষই একমাত্র জীব যারা প্রাকৃতিক সম্পদকে নিজের সুবিধার্থে ইচ্ছেমত ব্যবহার করে প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট করছে। তোমাদেরও বিশ্ব পরিবেশ দিবসে একটা ভার নিতে হবে। প্রত্যেকে একটা করে বৃক্ষ জাতীয় গাছ বসিয়ে পরিচর্যা করে বড় করে তুলতে হবে। আম, জাম, কাঁঠাল সবই বৃক্ষ জাতীয় গাছ। তাই ফল খেয়ে বীজগুলো বাড়ির উঠোন, পুকুর পাড় বা রাস্তার ধারে যত্ন করে পুঁতে দাও। শিক্ষকের অনুমতি নিয়ে স্কুলেও রোপণ করতে পারো। ব...

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪২ ।। মে ২০২৫

ছবি
[প্রচ্ছদচিত্রঃ : ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত ]    সম্পাদকীয় কেমন আছো ছোট্ট বন্ধুরা? গ্রীষ্মবকাশ চলছে এখনো।মাঝে মাঝে ঝড়বৃষ্টির আনাগোনায় গরমের প্রভাব কিছুটা হলেও কম ছিলো।তবে গ্রীষ্মের দাবদাহ এখনো থাকবে।সবাই রোদে একদম বেরুবে না ।সাবধানে থাকবে ।ঝড়বৃষ্টির দিন আসছে ।পরাশুনোর পাশাপাশি প্রকৃতির বিভিন্ন রূপের সৌন্দর্য্য উপভোগ করতে পারলে হৃদয়ে আনন্দ উৎসারিত হয়। সৃজনশীলতা বাড়ে।সৃষ্টিশীল কর্মের প্রতি আগ্রহ বাড়ে। আর কিশলয় হল সেইরকম-ই একটি কর্মের বহিঃপ্রকাশ।একটু বিলম্বেই প্রকাশিত হল তোমাদের প্রিয় কিশলয়।আশাকরি তোমাদের ভাল লাগবে।ভালোমন্দ ত্রুটি বিচ্যুতি সবই যেন জানাতে ভুলো না।আঁকা, লেখা পাঠাতে ভুলো না তোমরা।     সকলে ভালো থেকো, সুস্থ থেকো, আনন্দে থেকো।     শুভকামনাসহ-- প্রিয়ব্রত দত্ত ও কার্তিক চন্দ্র পাল। কার্যনির্বাহী যুগ্ম সম্পাদক, কিশলয় মাসিক শিশুকিশোর ই-ম্যাগ। ৮ই, মে , ২০২৫   =============   বিঃদ্রঃ অনুগ্রহ করে স্ক্রিন শেয়ার নয়, লেখার লিঙ্ক শেয়ার করুন। যত্ত খুশি।   -------------০০০-------------    সূচিপত্র     প্রচ্ছদ...

ছোটদের আঁকা ।। তৃষা দাস, সিমিকা বৈরাগ্য, সৌমিয়া নস্কর

ছবি
তৃষা দাস  নবম শ্রেণি বয়স- ১৪ কৃষ্ণনগর অ্যাকাডেমি স্কুল      _________________________________           সিমিকা বৈরাগ্য  সপ্তম শ্রেণী  কৃষ্ণনগর গভঃ গার্লস হাই স্কুল    _________________________________       সৌমিয়া নস্কর  নবম শ্রেণী সারদা বিদ্যাপীঠ সোনারপুর, দক্ষিণ ২৪ পরগনা __________________________________

গদ্য ।।ট্রেনের কামরায় ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত

ছবি
                  ট্রেনের কামরায়                                     মানস কুমার সেনগুপ্ত                       ট্রেনের  কামরায়  দূর  বা নিকট যাত্রায় কত আনন্দময় স্মৃতি জড়িয়ে থাকে। আবার বেদনাদায়ক স্মৃতি অনেকেই বহন করে চলেন  আজীবন, এমন ঘটনাও কিছু থাকেই।                 সস্ত্রীক তামিলনাড়ু ভ্রমণে গিয়ে, রামেশ্বরম থেকে মাদুরাই ঘন্টা চারেকের ট্রেন যাত্রায় অসংরক্ষিত কামরায় কোনক্রমে একটু বসবার জায়গা পেয়েছিলাম সামরিক বিভাগে চাকুরীরত এক ভদ্রলোক এবং তার পরিবারের বদান্যতায়। অন্ধ্র প্রদেশ প্রবাসী কিছু সরল গ্রাম্য সহযাত্রী  এসে গেলেন আশেপাশে। তাঁরাও সব চলেছেন মাদুরাই মন্দির দর্শনে। আমরা কষ্টেসৃষ্টে দু -একজনকে একটু বসবার জায়গা করে দিতে পারলেও, অধিকা...

গল্প ।। সোহমের বিস্ময় ।। আরতি মিত্র

ছবি
সোহমের বিস্ময় আরতি মিত্র    আজ খুব ভোরে সোহমের ঘুম ভাঙল,বিছানায় হাত বাড়িয়ে দেখলো,মা কোথায় ? সে অবাক  হয়ে ভাবলো, এতো সকাল সকাল মা উঠে যায়! নিজেকেই নিজে বললো, মায়ের তো অনেক কাজ একটু পরেই সোহম বলবে ," ওমা, মা, খুব খিদে পেয়েছে , কিছু খেতে দেবে? তখন মাকে তো খেতে দিতে হবে,তাই না; সেজন্যই মা উঠেছে, মাকে তো আবার অফিস যেতে হবে ,আমাকে স্কুল বাসে তুলে দিয়েই মা বাস ধরবে।"এই কথা ভেবেই সে উঠে মুখ ধুতে গেল,তারও কত্তো কাজ ,ব্রাশ করবে নয়তো দাঁতগুলো সব পট পট করে পরে যাবে । সে ক্লাশ ওয়ানে পড়ে কিন্ত নিজের কাজ নিজেই করতে পারে ।কাল রাতেই বইখাতা গুছিয়ে রেখেছে। আজ আবার পরীক্ষা আছে ।সে বরাবরই ক্লাশে ফার্স্ট হয়।খুব মন দিয়ে পড়া করে।এবারে স্নান সেরে খাবার টেবিলে বসলো ,এর মধ্যেই মা সব রান্না , দুজনের টিফিন গুছিয়ে ফেলেছে।টিফিন কৌটোটা খুলে ভেতরে উঁকি দিয়ে দেখলো, আজ তার পছন্দের খাবার -- পরোটা আর আলুর দম। মা ধোঁয়া উঠা ভাত ডাল আলুভাজা এনে টেবিলে রাখলো,বললো," সোনা এসো, আমরা খেয়ে নি, দেরী করো না।" সোহম আর মা দুজনেই খাওয়া দাওয়া  সেরে  তৈরী হয়ে নিল।একদম সময় নেই। এই দুজনের ঘর সং...

গল্প ।। প্রতিভার বিকাশ ।।সমীর কুমার দত্ত

ছবি
  প্রতিভার বিকাশ          সমীর কুমার দত্ত            শান্ত ওরফে শান্তনু দুলে বছর আট দশেকের ছেলে, পড়ে পঞ্চম শ্রেণীতে। যেখানে যা গান বাজে তা সে মাইকেই হোক আর কোন ফাংশনেই হোক বা টিভিতেই হোক যেখানেই গান হবে ছুটে যাবে এবং মন দিয়ে শুনবে। গানের সঙ্গে গলা মিলিয়ে গাইবে। এই ভাবে গাইতে গাইতে বেশ ভালো গানের ওস্তাদ হয়ে উঠেছে। গরীরের ঘরের ছেলে তাই, নাহলে বড়ো লোকের ঘরের ছেলে হলে হৈচৈ পড়ে যেতো। ছোটাছুটি পড়ে যেতো মাষ্টার খোঁজার জন্য। বাপ মা ওর গান শোনে আর হাসে। মা রেণুকা দুলে তার কাজের মাঝে মাঝে ছেলের গান শোনে আর স্বামী হারাণ দুলেকে বলে, "বেশ ভালো গান গায় আমাদের ছেলেটা। গলাটাও বেশ সুন্দর তাই না? শুনে শুনে গান গুলো বেশ তুলে নিয়েছে। মায়ের কথা শুনে বাবা বলে, " হলে হবে কী।  গরীবের ঘরে আবার গান! গান শুনে তো আর পেট ভরবে না। তার চেয়ে লেখাপড়াটা ভালো করে শিখলেই হয়। কিছু করে খেতে পারবে। শুনে মা বলে, "আমাদের মতো ঘরে কি আর লেখাপড়া শিখবে! ভালো মাষ্টার দিতে পারলে তবে যদি হয়। বড়ো বড়ো ঘরের ছেলেরা লেখাপড়া শিখে বসে আছে। কাজ ক‌ই ? —আম...

কবিতা ।। মিষ্টি দিনের ছবি ।। সুমিতা চৌধুরী

ছবি
    মিষ্টি দিনের ছবি  সুমিতা চৌধুরী কাগজের নৌকা আর ভাসে না,   মাঠও হয়েছে উধাও।  বর্ষার দিনে হয়েছে বন্ধ,    ব্যাঙের গলা সাধাও।  এখন শুধুই ছবিতে এঁকে,   নৌকা জলে ভাসাই।  বাদলও তাই কি নিয়েছে ছুটি?    ভুলেছে নিয়মে আসাই? একটা মাঠ দাও না আমায়,   অঝোরে ঝরুক বৃষ্টি। নৌকা ভাসাবো হুল্লোড়ে ফের,    দিনটা হবে মিষ্টি।। _________________________________    Sumita Choudhury  Liluah,  Howrah 

কবিতা ।। ছোট্ট বীজ ।। সুবীর কুমার ঘোষ

ছবি
ছোট্ট বীজ সুবীর কুমার ঘোষ একটি ছোট্ট বীজ ঘুমিয়ে থাকে টবের ভিতর, তার ঘুম ভাঙে মাটির মৃদু আহ্বানে। সে জানে না কেমন দিন আসবে সামনে, তবু ডালপালা ভাবনায় গড়ে তোলে পথ। সূর্য তাকে শেখায় অপেক্ষার মানে, জল বলে—তৃষ্ণা হলে ডেকো আমায়। একটি পোকা বলে—ভয় পেলে পাকবে না ফল, হাওয়া শিখিয়ে যায় নরম হয়ে টিকে থাকা। বীজ ভাবে—আমি তো খুবই ছোটো, আমার ছায়া কে চাইবে এ পৃথিবীতে? তবু সে বাড়ে, প্রতিটি বাঁকে নিজেকে খোঁজে, তার ভিতরেই লুকোনো থাকে বনভূমি। একটা শিশু বই রেখে জানালায় তাকায়, সবুজ মনে সে দেখে সুন্দর প্রকৃতির রূপ। শেখে—প্রশ্ন করা মানেই ভুল নয়, বাড়তে হয়—ভিতর থেকে, ধীরে, ধীরে নিজের মতো।   _______________________________________________________  সুবীর কুমার ঘোষ ১৫০/১৩ নতুন গ্রাম রোড  শ্যামনগর, উত্তর ২৪ পরগনা!! সূচক :- ৭৪৩১২৭ পশ্চিমবঙ্গ

ছড়া ।। ছোট্ট খুকি আঁকে ছবি ।।রানা জামান

ছবি
ছোট্ট খুকি আঁকে ছবি রানা জামান ছোট্ট খুকি মন লাগিয়ে আঁকে ছবি খাতায় , পোষা বেড়াল মিনি এসে মাঝে মধ্যে ছাতায়। তুলির আঁচড় চলতে থাকে পাখি আঁকার তরে , যে পাখিটা গড়ছে বাসা ওদের বসার ঘরে। আগে আঁকে চঞ্চু পাখির রংটা গড়ায় কালো , ডানার রংটা সবুজ দেয়ায় দেখতে লাগে ভালো। আস্তে ধীরে ছোট্ট খুকি পাখির চিত্র আঁকে , কোমল হাতে আঁকার পরে অবাক চেয়ে থাকে। পাখির নিচে চিহ্ন আঁকে ভালোবাসার কিছু , খুকির আঁকা ছবি দেখতে লাইনে থাকি পিছু। ________________________________   রানা জামান  আনিলা টাওয়ার বাড়ি#১৮-১৯; সড়ক#৩; ব্লক#আই; বড়বাগ, মিরপুর-২; ঢাকা-১২১৬; বাংলাদেশ

ছড়া ।। আমাদের রবি ।। অজিত কুমার জানা

ছবি
    আমাদের রবি   অজিত কুমার জানা  একটা রবি আলো দেয়,       গাছে ফুল ফুটে। একটা রবি কলম হাতে,        ছড়া গান লুটে।। একটা রবি গল্প লিখে,       ভরায় ছবির খাতা। একটা রবি সকাল হলেই,         খুলে রোদের ছাতা।। একটা রবি হামা টানে,       আকাশ মায়ের কোলে। একটা রবির গানের সুরে,        ঢেউ ওঠে কূলে।। একটা রবি রবির মতই,       ঘুচায় মনের কালো।  এই রবিটাই রবি ঠাকুর,      সাহিত্য জগতের আলো।। ____________________________________   অজিত কুমার জানা, গ্রাম +পোষ্ট-কোটরা,  থানা-শ্যামপুর, জেলা-হাওড়া, পিন-৭১১৩০১, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত। 

ছড়া ।। রামধাক্কা ।। অরবিন্দ পুরকাইত

ছবি
            রামধাক্কা              অরবিন্দ পুরকাইত সেদিন হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এসে বাপ্পা বলে, কেউ কি জানত চাঁদু দেবে এমন ধাপ্পা! খাসা জুতো একটি জোড়া গড়েছে সে আগাগোড়া— টেনে হিঁচড়ে গেল নিয়ে, দেয় যে কী গুলগাপ্পা! গিয়ে দেখে কাণ্ড আমি বেবাক হতবাক দিয়েছি যা তারপরে না— সেসব এখন থাক। দুটো মোচার খোলা গোটা ফিতে কলা গাছের ছোটা— এমন জিনিস নিয়ে কিনা দিব্যি জুতোর জাঁক! _____________________________________________   অরবিন্দ পুরকাইত, গ্রাম ও ডাক — গোকর্ণী, থানা — মগরাহাট, জেলা — দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা।

ছড়া ।। নকুড় বাবুর নাক ।। বদ্রীনাথ পাল

ছবি
নকুড় বাবুর নাক                 বদ্রীনাথ পাল  নাক নিয়ে তার নকুড়বাবু বড়ই নাজেহাল  বৌ খোঁটা দেয় নাকটা নিয়েই তাকে চিরকাল। ওঠা বসা, খাওয়া শোয়ায় শান্তি যে তার নাই  সবকিছুরই মূলে যেন রয়েছে নাকটাই। থ্যাবড়া মতো বটে যে ভাই নকুড় বাবুর নাক - ঘুমের ঘোরে সে নাক যেন বাজায় শতেক ঢাক ! সেই আওয়াজে ঘুম ছুটে যায়, দেখে বৌয়ের মুখ- ঠকঠকিয়ে কাঁপে নকুড় যায় শুকিয়ে বুক। স্বভাব বটে নকুড়বাবুর হলেও পরের কাজ- সেই কাজেতে নাক গলাতে পায়না মোটেও লাজ। ভুতোর সাথে বৌয়ের সেদিন লাগলো ধুন্ধুমার-  মাঝে পড়ে নাকে ঘুঁষি পড়লো এসে তার ! এসব দেখে নকুড়গিন্নী সেদিন রাতে ভাই - দড়ি দিয়ে নকুড়বাবুর বেঁধেছে নাকটাই। তোমরা কি কেউ রেখেছো আর নকুড়বাবুর খোঁজ ? সেই দড়িটা ধরেই গিন্নী তাকে ঘোরায় রোজ ! _________________________________________________   বদ্রীনাথ পাল  বাবিরডি, পোস্ট-গৌরাংডি, জেলা-পুরুলিয়া 

ছড়া ।। পাড়ারকাকা ।। দীনেশ সরকার

ছবি
    পাড়ারকাকা দীনেশ সরকার   নরেনকাকা লোকটি ভালো সবাই ডাকে 'কাকা' সদাহাস্য মুখখানি তার যেন মধুমাখা।   আপদ বিপদ যখন তখন সবার ঘরেই থাকে খবর পেলেই নরেনকাকা যান ছুটে একডাকে।   হাসপাতালে নিতে হলে নাওয়া খাওয়া ভুলে অন্যের বিপদ নিজের ভেবে নেবেন কাঁধে তুলে।   ছেলেদের সব একজোট করে প্রতি রবিবারে ড্রেন সাফাইয়ে নামেন তিনি রুখতে কি কেউ পারে?   পুকুর ভরাট বন্ধ করতে খেলেন তিনি লাঠি পাড়া-পড়শি সবাই সাথে মানুষটি যে খাঁটি।   বলেন তিনি, গাছ কেটো না পারলে লাগাও চারা পরিবেশটা থাকবে ভালো শীতল হবে পাড়া।       ছেলেমেয়ে কচিকাঁচা সবাই যে তার প্রিয় বলেন তিনি, মাঠে গিয়ে খেলার খুশি নিও।     সব কাজেতেই নরেনকাকার সবার আগে থাকা তাই তো সবাই ভালোবাসে তাই তো পাড়ার কাকা।   ____________________________________       দীনেশ সরকার ১৪০ ডি, হিজলি ...

ছড়া ।। পঁচিশে বৈশাখে ।। সুব্রত চৌধুরী

ছবি
    পঁচিশে বৈশাখে সুব্রত চৌধুরী বোলপুরের ওই লাল মাটিতে খুশির নাচন আজ, জোড়াসাঁকোর ঠাকুর বাড়ি পরে নতুন সাজ । মনময়ূরী উড়ে বেড়ায় সোনাঝুরি হাটে, রূপোর মলে ঝংকার ওঠে লালচে মাটির বাটে। শিলাইদহে প্রাণের জোয়ার কাব‍্য নাটক গানে, বাউলা সুরে ভাসে সবাই উছল খুশির বানে। ধূপ ধুনো আর ফুলের মালায় রবির ছবি সাজে, মঙ্গল ঘন্টা শঙ্খধ্বনি ঘরে ঘরে বাজে। ______________________________     ঠিকানা- আটলান্টিক সিটি,  নিউ জার্সি, যুক্তরাষ্ট্র

ছড়া ।। আমার সোনা ।। পিঙ্কি ঘোষ

ছবি
আমার সোনা   পিঙ্কি ঘোষ সোনা আমার বায়না ধরে মেঘের বাড়ি যাবে মেঘের ছাদে উড়িয়ে আঁচল চাঁদের পাহাড় পাবে, নীল আকাশে সাদা মেঘের আজগুবি আলপনা আমার সোনার মনের মাঝে স্বপ্নের জাল বোনা, চাঁদের দেশের চড়কা বুড়ির খোঁজ রাখেনা কেউ সাত সমুদ্র তেরো নদীর বাঁধ ভাঙে আজ ঢেউ, সোনার মনে প্রশ্ন হাজার ধারাপাতের পাতায় কলম হাতে বসে আছে লিখবে সে আজ খাতায়, কেউ কি জানো কোথায় আছে আলাদিনের ঘর সোনা আমার শিখবে যাদু থাকবে না কেউ পর, মেঘের সাথে করবে খেলা, হাওয়ায় সাথে আড়ি জ্যোৎস্না মাখা সন্ধ্যা বেলা যাবে চাঁদের বাড়ি, নীল তারাদের প্রদীপ জ্বলে গোটা আকাশ জুড়ে সোনা আমার পদ্য বলে মনকারা সেই সুরে, একটা সকাল আনবে সোনা সব‌ পেয়েছির দেশে সব সোনারা সুর মিলিয়ে উঠবে আবার হেসে। ___________________________________________________ পিঙ্কি ঘোষ, কলকাতা :-59, পশ্চিমবঙ্গ। .....................................................….........                                   

ছড়া ।। ঢিল পাটকেল ।। বদরুল বোরহান

ছবি
ঢিল পাটকেল বদরুল বোরহান   ঢিলটা যদি ছোঁড় তুমি খেতেই হবে পাটকেল, এটাই নিয়ম, খায়ও তারা যাদের নেই তো আক্কেল।  ঢিল ছুঁড়ে কি পার পাওয়া যায়?  নয় মোটে তা সত্যি,  পাটকেলটা তো আসবে ফিরে হয়ে মহা দত্যি। ___________________________________     জাপান গার্ডেন সিটি  আদাবর, মোহাম্মদপুর ঢাকা-১২০৭, বাংলাদেশ 

ছড়া ।।মাস্টারমশাই ।। কার্ত্তিক মণ্ডল

ছবি
     মাস্টারমশাই         কার্ত্তিক মণ্ডল           চিনতে পারেন মাস্টারমশাই,  সেই যে, আমি বীরু ছিলাম বড্ড বোকাসোকা লাজুক এবং ভীরু।  স্মৃতি ছিল ক্ষীণ বেমালুম,  ভীষণ হাবাগোবা পড়াশোনার কথা শুনলে হয়ে যেতাম বোবা।  আপনি তবু ছাড়েননি তো ,  ঘঁষে যেতেন রোজ কেমন পড়া হচ্ছে নিতেন,  বাবার কাছে খোঁজ।  পরামর্শ ;বই পত্তর-- দিতেন সোহাগ ভরে বাইরে কেবল শক্ত খোলক উদারতা অন্তরে।  মাটির মতো সহিষ্ণুতা কর্তব্যনিষ্ট প্রাণ জ্ঞান গরিমায় ভরা আপনি নিগূঢ় চরিত্রবান।  আজ যা আমি, এ সবই- আপনার অবদান একটু দাঁড়ান নত শিরে করি গো প্রণাম। ________________________________      

ছড়া ।।জীবন মানে ।। আসগার আলি মণ্ডল

ছবি
    জীবন মানে    আসগার আলি মণ্ডল  হাসতে শেখায়  বাঁচতে শেখায় সুখ-শান্তি মাপতে শেখায়  বিবেক হলে খাসা। বুঝতে শেখায়  জুজতে শেখায় ভালোবাসা বাসতে শেখায় মেটে মনের আশা।। জানতে শেখায় মানতে শেখায় অতিথ যত ভুলতে শেখায় চললে সমুখ পানে। ধৈর্য শেখায় সৌর্য শেখায় বীর বিক্রমে লড়তে শেখায় বুঝলে জীবন মানে।। _________________________________ আসগার আলি মণ্ডল  বাউড়িয়া,হাওড়া

ছড়া ।। চান রাতে ।। ইলিয়াস পাটোয়ারী

ছবি
    চান রাতে  ইলিয়াস পাটোয়ারী  শাহাজাদী মিন্দি কিনে মায়াবতীর হাতে  এঁকে দিলেন আলপনা মা ঝলমলে চান রাতে।  এই খুশিতে মায়াবতীর  ঘুম হয়ে যায় হারাম সোফায় বসে করতে থাকে  দুচোখ বুজে আরাম।  মাঝে মাঝে চোখ খুলে সে প্রশ্ন করে মা-কে  ঈদ সেলামির জন্য সালাম  করবে আগে কাকে?  এমন সময় মুচকি হেসে  বলে তাকে বাবা  সবার আগে ঈদ সেলামি  আমার থেকে পাবা। বাবার কথায় আনন্দের ঢেউ  যায় খেলে তার মুখে  চান রাতেই সে ভাসতে থাকে  ঈদ আনন্দের সুখে।  ______________________________________ ইলিয়াস পাটোয়ারী,  বাসা নং এ৩, মো. আলী বিল্ডিং,  এয়ার আলী মসজিদ বাই লেন,  কমার্স কলেজ রোড, মতিয়ার  পুল, চট্টগ্রাম-৪১০০, বাংলাদেশ।

ছড়া ।। মাওপুষি ।। অশেষ মাজি

ছবি
    মাওপুষি অশেষ মাজি মাওপুষি, মাওপুষি ডাকি তোরে আয় না গোমড়া মুখে আছিস কেন বসে? আমি ভেবে কিছুই তো পাই না, সত‍্যি করে বলতো কী ধরেছিস বায়না। মাছ, ভাত দেবো থালায় ভরে খাবি সুখে মোদের পাশে বসে, বাটিভরা দুধের পায়েস দেবো লেজটি নেড়ে খাবি মন হরষে। খাওয়া শেষে মুখটি মুছে শুবি মোর পাশে হাত বুলিয়ে দেব গায়ে ঘুমোবি মন খুশে, মনের রাগ পালাবে দেখবি মধুর স্বপ্ন দেশে বুকের মাঝে রাখব তোরে দেদার ভালোবেসে। __________________________________________________   অশেষ মাজি ; গ্রাম--রাধানগর,পোঃ-- বন রাধানগর  ;জেলা--বাঁকুড়া।

সপ্তাহের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪২ ।। মে ২০২৫

গল্প ।। মামা বাড়ি ভারি মজা ।। মিঠুন মুখার্জী

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৩ ।। জুন ২০২৫

ছড়া ।। ফিরে দেখা ।। প্রবোধ কুমার মৃধা

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ষড়ত্রিংশ সংখ্যা ।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪০ ।। মার্চ ২০২৫

টুকরো কথা ।। প্রকৃতির হৃদয় – উদ্ভিদ ।। চন্দ্রমা মুখার্জী

ছড়া ।। ভূতের পাঁচ পা ।। নজমুল ইসলাম খসরু

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪১ ।। এপ্রিল ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১২ ।। সেপ্টেম্বর ২০২২

মাসের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪২ ।। মে ২০২৫

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪৩ ।। জুন ২০২৫

কবিতা ।। মনে পড়ে ।। আশীষ কুমার চক্রবর্তী

কবিতা।। মেঘলা দিন।। শ্রেয়া বেজ

কবিতা ।। মিষ্টি দিনের ছবি ।। সুমিতা চৌধুরী

ছোটদের আঁকিবুঁকি ।। ত্রিত্বারিংশ সংখ্যা ।। জুন, ২০২৫

থ্রিলার গল্প ।। আলোয় ঢাকা অন্ধকার ।। ইয়াছিন ইবনে ফিরোজ

ছড়া ।। ফিরে দেখা ।। প্রবোধ কুমার মৃধা

ছড়া ।। রামধাক্কা ।। অরবিন্দ পুরকাইত

ছড়া ।। ভ্রমণ! ভ্রমণ!! ।। গোবিন্দ মোদক

অতি প্রিয়

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। আত্মপ্রকাশ সংখ্যা ।। অক্টোবর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। দ্বিতীয় সংখ্যা ।। নভেম্বর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 4th issue: January 2022,

নিবন্ধ ।। শিশু-কিশোর সাহিত্যবলয়ে শিশুরাই যেন ব্রাত‍্য না থাকে ।। অরবিন্দ পুরকাইত

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 7th issue: April 2022

নিবন্ধ ।। দেশীয় উদ্ভিদ কেন গুরুত্বপূর্ণ ? ।। ডঃ চিত্তরঞ্জন দাস

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১০ ।। জুলাই ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র : 8th issue: May 2022

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১২ ।। সেপ্টেম্বর ২০২২