পোস্টগুলি

জুন, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য

ছবি
     মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। 21th issue: June 2023

ছবি
        সম্পাদকীয়   গ্রীষ্মের দাবদাহ কাটিয়ে অবশেষে স্বস্তির নিঃশ্বাস। আকাশে কালোমেঘের ঘনঘটা।কোথাও কোথাও বৃষ্টির পরশে শীতল হয়েছে প্রকৃতি। আশা করি ভাল আছো ছোটবন্ধুরা।গরমের ছুটি শেষ। স্কুল খুলে গেছে। বন্ধুদের সাথে মজা করে আবার সবাই স্কুলে যাচ্ছো নিশ্চয়। গরমের তীব্রতায় পড়াশোনা  সেভাবে করে উঠতে পারোনি বলো?এবার তো বর্ষা এসে যাচ্ছে। সেই কষ্টটা আর থাকবে না । বৃষ্টি পতনের আবহাওয়ায় সন্ধ্যেবেলায় ঘরে বসে তেলেভাজাসহ মুড়ি খেতে খেতে পড়াশোনার মজাটাই আলাদা। এদিকে আজ তো আনন্দঘন রথযাত্রা উৎসব । পুরীতে এইদিনটিতে জগন্নাথ দেবের রথযাত্রা  মহা ধুমধাম করে পালিত হয়। তোমাদের বাড়ির কাছাকাছি রথের মেলায় তোমরা খুব মজা করেছো নিশ্চয়। আর মেলা মানেই তো জিলিপি, পাঁপড়, ফুচকা। মনভরে খাওয়া । নাগরদোলায় চড়া, আরও কত মজা!  চলো এই আনন্দ-মজার মাঝেই পড়াশোনা করো ভালো করে।আর সঙ্গে কিশলয়ের পাতাও দেখ উল্টেপাল্টে। আশা করি তোমাদের খুব ভালো লাগবে। পরবর্তী সংখ্যার জন্য লেখা ও আঁকা পাঠাও তোমরা। সকলে ভালো থেকো, আনন্দে থেকো,সুস্থ থেকো।               শুভকামনাসহ-- প্রিয়ব্রত দত্ত ও কার্তিক চন্দ্র পাল। কার্যনির্বাহী যুগ্ম সম্পাদক, কিশলয় মাসিক

বিশ্ব জীববৈচিত্র্য দিবস পালনের তাৎপর্য ও প্রাসঙ্গিকতা ।। পাভেল আমান

ছবি
  বিশ্ব জীববৈচিত্র্য দিবস পালনের তাৎপর্য ও প্রাসঙ্গিকতা  পাভেল আমান প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের এক আত্মিক সম্পর্ক। প্রকৃতির সতেজতা, পরিছন্নতা রূপ রস বর্ণ গন্ধের স্বাভাবিকতায় পৃথিবীর সুস্থতা সর্বোপরি মানব জাতির বেঁচে থাকার অনুকুলতা ও ছন্দময়তা। বিস্তৃত প্রকৃতির মধ্যেই লুকিয়ে আছে জীবের প্রাণভোমরা। প্রকৃতিকে নিয়েই জীবজগতের মেলবন্ধন ভারসাম্য  ও অবিচ্ছেদ্য সম্পর্কের চিরস্থায়িত্ব। পৃথিবীতে জীবজগতের অস্তিত্ব রক্ষার্থে প্রকৃতির গুরুত্ব ও কার্যকারিতা অসীম। প্রকৃতি যেন মায়ের স্নেহ আদর ভালবাসায় বিভিন্ন প্রতিকূলতার হাত থেকে বাঁচিয়ে রেখেছে যথার্থ লালন-পালনে। সেই প্রকৃতি গড়ে উঠেছে বিবিধ গাছপালা পশুপাখি কীটপতঙ্গ পাহাড় পর্বত নদী-নালার সহাবস্থনে । প্রাকৃতিক পরিবেশে উদ্ভিদ, প্রাণী ও আণুবীক্ষণিক জীব সমূহের পারস্পরিক সম্পর্কের ভিত্তিতে যে বাস্তুতন্ত্র গড়ে ওঠে, সেই বাস্তুতন্ত্রে অগনিত নানা ধরনের জীব প্রজাতির সমাহার বা সমাবেশকে জীববৈচিত্র্য বলে। ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দে W. G. Rosen স্কিসােমিয়ান ইনস্টিটিউটের ন্যাশনাল ফোরামে সর্বপ্রথম জীববৈচিত্র্য তথা 'Biodiversity শব্দটি ব্যবহার করেন। পরবর্তীকালে IUCN ও U

ছোটদের আঁকিবুঁকি ।। কিশলয় - ২১ ।। জুন ২০২৩

ছবি
        Toshani Mazumdar Class: V Age: 10 School: Techno India Group of Public School,  Nabagram, Konnogar, Hooghly    ____________________________________________________________________________________     Name - Ahana Paul Class - 2 Age - 7 School - Howard Memorial School   ____________________________________________________________________________________       সৌম্যদীপ নাথ পঞ্চম শ্রেণী রামকৃষ্ণ আশ্রম বিদ্যাপীঠ কাঁকসা, দার্জিলিং মোড় পানাগড়, পশ্চিম বর্ধমান। _________________________________________________________________________________             সোহম দত্ত দশম শ্রেনী বর্ধমান সি এম এস হাই স্কুল বি সি রোড, বর্ধমান _____________________________________________________________________________

ক্যুইজ, ধাঁধা, শব্দখেলা, 21th issue: June 2023,

ছবি
  শব্দখেলা -২১ ।। প্রিয়ব্রত দত্ত       পাশাপাশি ১। নেত্র ৩।   ঘন, ______আঁধার ৫। লোকালয় ৬। মোটা লাঠি  ৮। গুরুজনদের প্রণাম করে নিতে হয়  ১০। একধরনের মিষ্টি  ১২। লজ্জা ১৪। বড় গাছ ১৫। বাগান  ১৬। সরস । উপরনিচ ১। চ তু র্থ  পান্ডব   ২। দৃষ্টি ৩। ভাবাবেগের বশে কথা আটকে আসার উপক্রম  ৪। দেবতাকে সন্তুষ্ট করার উপলক্ষ্যে  মানুষ হত্যা ৭। ভাঁড়ার   ৯। পাংশুবর্ণ  ১০। একটি বাংলা অভিধান    ১১। স্ফূ র্তি   ১২। নগর  ১৩। ভবন ।    প্রিয়ব্রত দত্ত  বর্ধমান।   (যে কেউ উত্তর পাঠাতে পারো। নাম, ঠিকানা, ছবি আর কোন শ্রেণীতে পড় তা পাঠিয়ে দাও নিচে দেওয়া ইমেল-এ: kishalaymag@gmail.com কেউ সূত্রসহ নূতন শব্দছক করে পাঠাতে পারো/ পারেন এই ইমেল ঠিকানায়।তবে শব্দছকের ধরণ একই রাখতে হবে। )  ____________________________________________________________________________________     গত মাসের শব্দখেলা ১৯-এর উত্তরঃ পাশাপাশি  ১। অসীম ৩।   আতপ ৫। হালখাতা ৬। লবন ৮। মাছভাত ১০। রসগোল্লা  ১২। বাকল  ১৪।  রসিকতা ১৫। রসুণ ১৬। সাধন          উপরনিচ ১অনল ২।  মহান ৩। আতাগাছ  ৪। পরিণত  ৭। বয়স ৯। ভাজক   ১০। রত্নাকর   ১১। গ

ছোটদের পাতা ।। Short Story ।। Room No.888 ।।Toshani Mazumdar

ছবি
Room No.888 Toshani Mazumdar               Once there was a girl name Sornali.  She was good in studies, but not in math.  She always scored less marks in math.  One day in her school her math teacher announced the results of math exam.  Rahul got 19 out of 20.  Soumita 15 out of 20.  Rohita got 16 out of 20.  Toshani got 17 out of 20.  Sornali got 7 out of 20.  After seeing the result Sornali was very sad and also scared at the same time, because her parent will scold her because she got very low marks in math.  So, she was very scared and decided to stay in the school.  A math teacher Anna saw her and asked why she is sad?  Sornali told the reason because she was sad.  After hearing the result the teacher felt bad for sonali and decided to teach her math lesson.  So, the math teacher Anna told Sornali to come to room number 888 every day after her class gets over.  Sornali gone every day to Ms. Anna for the math lesson and in the math exam she got the highest number

গল্প ।। কর্মফল ।। শংকর ব্রহ্ম

ছবি
          কর্মফল (পুরাণ-কথা) শংকর ব্রহ্ম                                       শ্রীকৃষ্ণ ও অর্জুন একদিন নগরে বেড়াবার সময় দেখলেন রাস্তায় একজন গরীব মানুষ ভিক্ষা করছে , তাই দেখে অর্জুনের খুব দয়া-মায়া হল। অর্জুন তাকে ডেকে, তার কাছে থাকা সোনার মোহর ভরা থলিটা তাকে দিয়ে বললেন, যাও তোমার আর ভিক্ষে করতে হবে না। এতগুলি সোনার মোহর পেয়ে, লোকটি খুব খুশি হয়ে অর্জুন কে প্রণাম করে সেখান থেকে তার জীর্ণ ঘরের দিকে রওনা হল। ঘরের দিকে যেতে যেতে সে ভাবল, এই সোনার মোহর দিয়ে আমার সব দুঃখ দুর্দশা দূর হয়ে যাবে এবার।                প্রথমে পাকা বাড়ি করব একটা , তারপর জমি কিনে চাষবাস শুরু করব, আরও কত কী করব।  আমার সব রকম শখ-আহ্লাদই পূরণ হবে এইসব সোনার মোহরগুলি দিয়ে। এইসব কথা ভাবতে ভাবতে লোকটি যখন বাড়ির কাছাকাছি এসে পড়েছে, ঠিক তখনই একটি চোর, যে তার পিছু নিয়ে ছিল অনেক আগে থেকেই, তার মোহরভরা থলিটা তার কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে সেখান থেকে পালিয়ে গেল। লোকটি কিছুদূর পর্যন্ত তাকে তাড়া করে গেলেও তাকে আর ধরতে পারল না। তাই শেষে, নিজের ভাগ্যকে দোষারোপ করে সে নিজের ঘরে ফিরে এলো।              তারপরের দিন আবার সে ভিক্ষা করতে

গল্প।। সাঁতার।। অঞ্জলি দেনন্দী, মম

ছবি
  সাঁতার অঞ্জলি দেনন্দী, মম বাবা সালকিয়াতে থাকতো। বৌবাজার চাকরী করতো। প্রতি শনিবার সন্ধ্যায় চৈতন্যবাটীতে আসতো। আর রবিবার বিকেলে আবার চলে যেত। আমি, মা, ভাই, বোন, দাদু, ঠাকুমা, পিসিমা চৈতন্যবাটীতে থাকতুম। দু কাকা বাবার কাছে ওখানে থাকতো। আর দু পিসীমার বিয়ে হয়ে গিয়েছিল।       আমরা ভাই বোনেরা তখন ছোট। মা অন্য ছ'দিন আমাদের চান করাতো। আর বাবা রবিবার দুপুরে আমাদের নিয়ে খিরকি ঘাটের জলে নামাতো। সবার ছোট বোন একদম ছোট তাই তাকে চান করিয়ে বাবা বাড়ি পাঠিয়ে দিত। কাছেই ছিল বাড়ি। এরপর বাবা দু হাতে দুটি গামছা আমার ও ভায়ের পেটের ওপর দিয়ে ঘুরিয়ে ধরতো। আমরা উপুড় হয়ে জলের ওপরে ভেসে থাকতুম। বাবা পিঠের ওপর ওই গামছা দুটির দু প্রান্ত একসঙ্গে করে টেনে তুলে ধরে থাকতো। আমরা বাবার দু হাতে ধরা দু গামছায় আটকে জলের ওপরে খুব হাত ও পা ছুঁড়তুম। সেখানে জলের গভীরতা আমাদের বুক পর্যন্ত। আর বাবার তো অনেকই কম। মাঝে মাঝেই বাবা গামছা দুটো খুলে নিত। আমরা তো সাঁতার কাটতে কাটতে হঠাৎই তখন আর ভেসে থাকতে পারতুম নি। খানিকটা জল খেয়ে ফেলতুম। এরপর আমাদের পা জলের নিচের মাটি স্পর্শ করতো। এবার বাবা আবার আমাদের গামছায় বেঁধে ধরে আর একটু বেশ

অণুগল্প ।। এসো বারেবারে ।। দেবাশীষ মুখোপাধ্যায়

ছবি
      এসো বারেবারে  দেবাশীষ মুখোপাধ্যায় মানুষ আমাকে একাকীত্বের ঘুণপোকার হাত থেকে মুক্তি দেয়।তাই ভিড়ের মধ্যে চলে যাই মাঝে মাঝে। রথের মেলায় অফিস ফেরতা রোজ ঢুকি। মানুষ দেখেই কিছুটা সময় কাটে আমার। বাড়ি ফিরতে হয় মায়ের জন্য। দীর্ঘ আট মাস পক্ষাঘাতে পঙ্গু মা শয্যাশায়ী।রেনীমাসি মায়ের  কাজে সর্বদা সতর্ক। অফিস থেকে ফিরে চায়ের কাপ হাতে মায়ের সঙ্গে কিছু কথা। সারাদিনের অফিসের গল্প বলা অথবা তিতলির দুষ্টুমির গল্প শোনা মার কাছে। তিতলির কথা বললে মায়ের চোখে মুখে একটা আলাদা ঔজ্জ্বল্য।বুঝি কারণটা। একটা নাতি নাতনির মুখ দেখে যাওয়ার প্রবল ইচ্ছা মায়ের। কিন্তু মায়ের এই অবস্থায় বিয়ে মানে জোর করে সমস্যা ডেকে আনা। আজকাল যা শুনছে সব !      তিতলি পাশের ফ্ল্যাটে থাকে।স্কুল থেকে ফিরে রোজ মায়ের কাছে আসে।ওর দিদুনের সাথে আড্ডা দিতে নাকি ভালো লাগে ‌!আজ সকালে অফিস বেরনোর সময় ওর স্কুল যাওয়ার ভ্যানে উঠতে উঠতে বলেছে জিলিপি পাঁপড় খাওয়ার কথা।ওর জন্য আর বাড়ির জন্য আজ জিলিপি পাঁপড় নিয়ে যাবো। তৃতীয় চায়ের কাপ শেষ করে উঠে চললাম জিলিপির দোকানে। দোকানের সামনে কয়েকজন ক্রেতা দাঁড়িয়ে।ভিড় সেরকম নেই।মেলায় এ

গল্প ।।ড্রোন ।। সুশান্ত সেন

ছবি
    ড্রোন   সুশান্ত সেন নিম গাছের তলায় বসে আছি, গাছ থেকে একটা বেল ফুল ঝরে পড়লো। কি আশ্চর্য নিম গাছ থেকে বেল ফুল পড়ে কেন ? মাথা তুলে গাছের দিকে চেয়ে দেখি নিম গাছে সাদা সাদা বেল ফুল ফুটে আছে। এ রকম সৃষ্টিছাড়া কাণ্ড ত আগে দেখিনি। ছোটবেলায় সুকুমার রায় এর লেখা হ য ব র ল পড়েছিলাম, সেই রকম কাণ্ড কি না কে জানে ! এই রকম যখন ভাবছি তখন দেখি আকাশে সাদা সাদা কি একটা ঘুড়ির মত জিনিস চক্কর কাটছে। ওটা কি কোন ছোট উড়োজাহাজ না বক পাখি, এই ভেবে যেই না ভালো ভাবে দেখতে গেছি , অমনি জিনিসটা নাকের কাছ থেকে সো করে উড়ে গেল।  তখন বুঝলাম ওটা একটা ড্রোন। ড্রোন ত নিজে নিজে উড়তে পারে না , তাহলে নিশ্চয় কেউ ড্রোন টা চালাচ্ছে।  দেখতে দেখতে ড্রোন'টা সামনের মাঠে এসে নামল , আর ছ সেন্টিমিটার লম্বা ঠিক মানুষের মত একটা " কিছু একটা " গট গট করে এসে আমার সামনে দাড়ালো। আমার ঘাবড়ানো দেখে স্পষ্ট  মানুষের গলায় সেই " কিছু একটা "বলে উঠলো - " ভয় পেওনা, আমি আসছি অনেক দূর থেকে , তোমাদের এই পৃথিবীর মানুষদের একটা বার্তা দিতে। " আরো ঘাবড়ে গিয়ে কি করবো তাই ভাবছি , তখন আবার শুনতে পেলাম সে ব

ছড়া ।। খোকন সোনা ।। বিদ্যুৎ মিশ্র

ছবি
    খোকন সোনা বিদ্যুৎ মিশ্র ফুল বাগানের ফুল গুলি সব বললে আমায় ডেকে , কোথায় গেল খোকন সোনা একলা আমায় রেখে । ভোরের থেকে পাপড়ি মেলে সুবাস মেখে রাখি , আসবে কখন খোকন সোনা অপেক্ষাতে থাকি । মুক্ত ঝরা খোকন সোনার দেখলে মিঠে হাসি , হাওয়ার সাথে তাল মিলিয়ে আমরা তখন ভাসি । খোকন এখন ব্যস্ত ভীষণ আর আসেনা মাঠে , মোবাইল আর কম্পুটারে সময় যে তার কাটে ।   ____________________     কাশীপুর, পুরুলিয়া    [ছবি: ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত]

সপ্তাহের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 32nd issue: May 2024

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচীপত্র ।। 28th issue: January 2024

ছড়া ।। তোর ।। বিবেকানন্দ নস্কর

প্রচ্ছদ ও সূচীপত্র ।। 25th issue: October 2023

ছড়া ।। সবুজ ঘাসেতে প্রাণ খুঁজে পাই ।। জয়শ্রী সরকার

অনুবাদ ।। কথা না-বলা টিয়া ।। সুস্মিতা পাল

প্রচ্ছদ ও সূচীপত্র ।। 23rd issue: August 2023

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ষড়ত্রিংশ সংখ্যা ।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

মাসের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ষড়ত্রিংশ সংখ্যা ।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

ছড়া ।। খোকাবাবু ।। মেশকাতুন নাহার

কবিতা ।। মাটির কাছে যায় ।। অবশেষ দাস

ছড়া ।। তোর ।। বিবেকানন্দ নস্কর

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 32nd issue: May 2024

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচীপত্র ।। 28th issue: January 2024

ছড়া ।। বর্ষার উৎসবে ।। আরতি মিত্র

ছড়া ।। পুজোর খুশী ।। আরতি মিত্র

কবিতা ।। ব্যাঘ্রমশাই ।। দীনেশ সরকার

অতি প্রিয়

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। আত্মপ্রকাশ সংখ্যা ।। অক্টোবর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। দ্বিতীয় সংখ্যা ।। নভেম্বর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 4th issue: January 2022,

নিবন্ধ ।। শিশু-কিশোর সাহিত্যবলয়ে শিশুরাই যেন ব্রাত‍্য না থাকে ।। অরবিন্দ পুরকাইত

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 7th issue: April 2022

নিবন্ধ ।। দেশীয় উদ্ভিদ কেন গুরুত্বপূর্ণ ? ।। ডঃ চিত্তরঞ্জন দাস

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১০ ।। জুলাই ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র : 8th issue: May 2022

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 5th issue: February 2022