পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য

ছবি
     মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। সপ্তদশ সংখ্যা : ফেব্রুয়ারী ২০২৩

ছবি
     [ছবি: ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত]   সম্পাদকীয় সরস্বতী পুজো কেমন কাটালে ছোট্টো বন্ধুরা? মন্ডপ তৈরি, আলপনা দেওয়া, পুষ্পাঞ্জলি দিয়ে ভোগ খাওয়ার আনন্দই আলাদা রকম কি বলো? খুব মজা করেছো আশা করি। আর মায়ের কাছে পড়াশোনার ভালো হওয়ার জন্য প্রার্থনা করেছো নিশ্চয়? এদিকে ফাল্গুন মাস পড়ে গেল। শিমূল, পলাশ, কৃষ্ণচূড়ার রক্তিম লাল আভা ছড়িয়ে গেছে চারদিকে। কোকিলের কুহুতান শোনা যাচ্ছে। এই মনোরম পরিবেশে ছবি আঁকা, লেখালেখি মন দিয়ে করে ফেলো তোমরা। পরিবেশও আমাদের সৃজনীশক্তির উপর প্রভাব ফেলে কি না। তাই বিভিন্ন ঋতুতে বিভিন্ন মননশীল কাব্য লিখে ফেলেন কবি। তোমরাও ঋতু বৈচিত্র্যের প্রভাবে সৃজনশীল কাজে ব্রতী হয়ে ওঠো। তোমাদের মনের বিকাশ হোক। বড়ো মনের মানুষ হয়ে ওঠো। আর সামনেই দোল। আনন্দ  করো খুব। আবির, রং খেলো। তবে মনে রেখো, রং মানেই বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থের মিশ্রন। চোখে মুখে চলে গেলেই বিপদ। তাই আনন্দ কোর, কিন্তু সাবধানে।  আজ এটুকুই। এবারের কিশলয় কেমন লাগলো জানিও। ভালো থেকো, সুস্থ থেকো, আনন্দে থেকো।     শুভকামনাসহ-- প্রিয়ব্রত দত্ত ও কার্তিক চন্দ্র পাল। কার্যনির্বাহী যুগ্ম সম্পাদক, কি

নিবন্ধ।। স্মৃতি তর্পণে বাগদেবীর আরাধনা।। পাভেল আমান

ছবি
    স্মৃতি তর্পণে বাগদেবীর আরাধনা    পাভেল আমান চিরাচরিতভাবে শাস্ত্রীয় বিধান অনুযায়ী মাঘ মাসের শুক্লপক্ষের বসন্ত পঞ্চমী তিথিতেই পূজিতা হন বিদ্যার দেবী সরস্বতী। এদিন থেকেই আমাদের দেশে ঘোষিত হয় বসন্ত ঋতুর আগমন বার্তা। বিশেষ করে ছাত্র-ছাত্রীরা সরস্বতী পুজোর এই দিনটি অত্যন্ত আগ্রহ ও উত্‍সাহের সঙ্গে পালন করে থাকেন। এদিন সরস্বতী স্তোত্র জপ করে বাগদেবীর আরাধনা করলে পরীক্ষায় ভালো ফল করা যায় বলে প্রচলিত বিশ্বাস। তাই এদিন ছাত্র-ছাত্রীরা সকাল সকাল স্নান সেরে হলুদ পোশাক পরে মা সরস্বতীর আরাধনায় মেতে ওঠে। পুষ্পাঞ্জলি দিয়ে প্রসাদ খেয়ে তবেই উপবাস ভঙ্গ করে। এখনো সরাসরি পুজো কি ঘিরে শিক্ষার্থীদের মননে বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনা ও উচ্ছাস সমানভাবে বিরাজমান।  সরস্বতী পুজো মানে কচিকাঁচা তথা ছাত্রছাত্রীদের মনে যেন বাড়তি আনন্দ। কারণ এই পুজোর সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে জড়িয়ে থাকে পড়ুয়ারা।  সম্প্রীতির পরিবেশে বড় হওয়ায় আমারা প্রায় প্রত্যেকেই ছোটবেলায় বাড়ির পুজোর পাশাপাশি স্কুল বা পাড়ার সরস্বতী পুজোর সঙ্গে যুক্ত থেকেছি। ছোটবেলার সেই সমস্ত সরস্বতী পুজোরই কিছু ভুলতে না পারা স্মৃতি রোমন্থন করা। স্কুলে সাধারণত একটু উঁচু

ছোটোদের আঁকিবুঁকি ।। কিশলয় - ১৭।। ফেব্রুয়ারী ২০২৩

ছবি
      নামঃ সোহম দত্ত শ্রেণীঃ দশম বর্ধমান সি এম এস হাই স্কুল বি সি রোড পুর্ব বর্ধমান   _____________________________________________________________________________________                ____________________________________________________________________________________   নামঃ ঐশী সরকার , বয়স : ১০+,শ্রেণী : পঞ্চম ,  স্কুল : লরেটো কনভেন্ট ,আসানসোল ,  পশ্চিম বর্ধমান ,  ____________________________________________________________________________________    _____________________________________________________________________________ Name - Ahana Paul Class - 1 School - Howard Memorial School

ক্যুইজ, ধাঁধা, শব্দখেলা, 17th issue: February 2023,

ছবি
  শব্দখেলা -১৬ ।। প্রিয়ব্রত দত্ত       পাশাপাশি ১। ফলোৎপাদন ৩।  বসবাসের স্থান ৫। মোঘল সম্রাট আকবরের সভাসদ এবং পরামর্শদাতা ৬। আমিষ রান্নার অপরিহার্য্য উপাদান ৮। ব্যথা স্থানে বেদনার অনুভুতি ১০। মৃত্যু পর্যন্ত   ১২। একটি প্রিয় ঋতু ১৪। একটি অধাতব হালকা হলুদ বর্ণের  মৌল ১৫। সবুজ যা হয়, তাজা   ১৬। কর্তা।     উপরনিচ ১। নিঃস্ব, সর্বহারা  ২। নব্য ৩।যার যথেষ্ট শক্তি আছে  ৪। মহাপুরুষের মৃত্যু, অদৃশ্য হওয়া ৭। সহজে চলাফেরার উপযুক্ত ৯। সাদা বর্ণের ফুল বিশেষ  ১০। গ্রীষ্মের ফল বিশেষ  ১১। যুদ্ধযাত্রার সজ্জা  ১২। লজ্জা ১৩।ডেকে পাঠানো । প্রিয়ব্রত দত্ত বর্ধমান।   (যে কেউ উত্তর পাঠাতে পারো। নাম, ঠিকানা, ছবি আর কোন শ্রেণীতে পড় তা পাঠিয়ে দাও নিচে দেওয়া ইমেল-এ: kishalaymag@gmail.com কেউ সূত্রসহ নূতন শব্দছক করে পাঠাতে পারো/ পারেন এই ইমেল ঠিকানায়।তবে শব্দছকের ধরণ একই রাখতে হবে। )  ____________________________________________________________________________________     গত মাসের শব্দখেলা ১৬-এর উত্তরঃ   পাশাপাশি ১। ফলন ৩। বসতি ৫।  বীরবল ৬।  রসুন ৮। টনটন ১০।আমরণ   ১২। শরত   ১৪। সালফ

অণুগল্প ।। লক্ষ্মীর পাঁচালী ।। শংকর ব্রহ্ম

ছবি
  লক্ষ্মীর পাঁচালী শংকর ব্রহ্ম                                   সে'সব অনেকদিন আগের কথা।  অবন্তীপুর নামে একটা দেশ ছিল । যেখানে পরীরা এসে মানুষের সাথে গল্প করত। পাখিরা, মাছেরা সব মানুষের সাথে কথা বলত। যেখানে ছিল আলো গাছ। যে গাছে রাতে আলো জ্বলতো। ছিল আশা নামে একটা নদী। যে নদীর পাশে বসে কেউ দুখের কথা বললে, নদী তার সব দুঃখের কথা শুনে তা দূর করে দিত। নদীর পাশেই ছিলো একটা গ্রাম, নাম লক্ষ্মীকান্তপুর। সেই গ্রামেই থাকত ছোট্ট একটা মেয়ে। সবাই তাকে লক্ষ্মী বলেই ডাকতো। বয়স তার আর কত হবে। সবে মাত্র দু'টো দাঁত পড়েছে। সে সারাদিন ঘুরে বেড়াত বাগানে , সেখানে প্রজাপতিদের সাথে নাচতো, বনের পাখির সাথে গাইত। কি মধুর ছিল তার গলার স্বর। তার গান শুনে, বনের সব গাছের পাতারা নাচতো, জলের মাছ ডাঙায় উঠে এসে তার গান শুনত। সন্ধ্যেবেলায় পরীরা এসে তার সাথে গল্প জুড়ত।  একদিন লক্ষ্মী আশা নদীর পাশে বসে কাঁদতে লাগলো। গাল বেয়ে টুপ করে এক ফোটা জল পড়ল নদীতে। নদী বলে উঠল, ওমা এ কি গো লক্ষ্মীমণি, তোমার চোখে জল! কি দুঃখ তোমার, বলো আমায়। আমার মার খুব অসুখ করেছে গো আশা নদী।  মা নাকি আর বেশীদিন  বাঁচবে না। মা না

গল্প ।। সত্যমেব জয়তে ।। মিঠুন মুখার্জী

ছবি
                                 সত্যমেব জয়তে                    মিঠুন মুখার্জী "তোমার যেটুকু আছে তাই নিয়েই সুখী থাকো"-- অর্জুনের মা অর্জুনকে একথাই বলেছিলেন। রায় পরিবারের ছোট ছেলে অর্জুন ছাড়া সকল ভাই-ই প্রতিষ্ঠিত। উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হয়েও একখানা চাকরি পাননি। বাড়িতে স্টুডেন্ট পড়িয়ে তেমন কিছুই করতে পারেননি। পেয়েছেন শুধু দাদা ও বৌদিদের গঞ্জনা ও ভর্ৎসনা। মনের ভিতরটা প্রতিনিয়ত যন্ত্রণায় কাতর হয়ে ওঠে তার। একমাত্র মায়ের সমর্থন ও আশীর্বাদ ছিল তার মাথার উপর।          আজ দেখতে দেখতে ত্রিশ বছরে পড়েছেন অর্জুন। ভেবেছিলেন উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত হলে চাকরি অবশ্যই পাবেন। কিন্তু তার ধারণা যে ভুল তা আজ বুঝেছেন। সমাজসেবামূলক কাজ করেন কখনো কখনো। নিঃস্বার্থভাবে মানুষের জন্য কাজ করেন। কিন্তু তার কথা কেউ ভাবেন না। মনে মনে সংকল্প করেন, 'কিছু একটা করে দেখাতে হবে। নতুবা কারো কাছে মূল্য পাওয়া যাবে না। এ সমাজে টাকা ছাড়া কোন মূল্য নেই। যার যত টাকা আছে, শত অন্যায় করলেও তার গুরুত্ব বেশি। টাকার চাপে অন্যায় যেমন ঢাকা পড়ে যায়, তেমনি সমালোচকদের মুখও বন্ধ করে দেওয়া যায়।' অর্জুন অনুভ

ছড়া ।। টাট্টু ঘোড়ার পিঠে ।। বিজয়কৃষ্ণ রায়

ছবি
টাট্টু ঘোড়ার পিঠে বিজয়কৃষ্ণ রায় নাদুস নুদুস টাট্টু ঘোড়ার চড়েই পিঠের 'পরে তেপান্তরের মাঠ পেরিয়ে যাবো দেশান্তরে ৷ পেরিয়ে যাবো পাহাড়-মরু কিংবা সবুজ বন টাট্টু ঘোড়া আমার সাথে থাকবে অনুক্ষণ ৷ দিনের শেষে পৌঁছে যাবো অসীম সাগর তটে সেথায় বসে সাগর শোভা আঁকবো মানস পটে ৷ সাগর তটের শুকনো বালি মাখবো সারা গা-য় মেখে মেখেই গাইবো গান নাচবো নুপূর পা-য় ৷ জোছন রাতে দেখবো বসে মিষ্টি চাঁদের হাসি  মধুর সুরে বাজবে আমার অবুঝ মনের বাঁশি ৷ মায়ের কথা যখন মনে পড়বে ধীরে ধীরে টাট্টু ঘোড়ার পিঠে চড়েই আসবো আবার ফিরে ৷ _______________________ বিজয়কৃষ্ণ রায় গ্রাম  -- নতুনপল্লী , ডাক --  মছলন্দপুর , জেলা - উত্তর ২৪ পরগনা , সূচক -- ৭৪৩২৮৯ ______________________    [ছবি: ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত]

কবিতা ।। খোঁজ ।। নিরঞ্জন মণ্ডল

ছবি
  খোঁজ নিরঞ্জন মণ্ডল কলকা শাড়ির পলকা মায়ায় দালান বাড়ির খুকি হাট খুলে মা-র আলমারিটায় যেই দিয়েছে উঁকি হাজার মলিন স্মৃতির ভিড়ে হারিয়ে গেল সুখ, চোখের তারায় ভাসল সে এক আঁধার করুন মুখ। সেই মুখেতে স্পষ্ট লেখা এড়িয়ে চলার গাথা সজল ধারার দমক খুকির নুইয়ে দিল মাথা। যত্ন স্নেহের পরশ যেদিন সরিয়েছে দুই হাতে মাথার পাশেই মূর্তি নিথর কষ্টে ভেজা রাতে দেখেও নিবাক আজব ঘোরে, আজ কেন যে তারা তোলপাড়িয়ে বুকের মাঝে করছে আপন-হারা! খাওয়ায় নাওয়ায় গল্প খেলায় পায়নি অবসর দণ্ড কয়েক চোখ বোলাতে মা-র আদলের পর। না বলা তার সকল কথাই ছটফটাতো বুকে, ইচ্ছেগুলোর মরণ সয়েই নিতুই যেত ঝুঁকে। গন্ধ শুঁকে তাই বুঝি কাল চুপ-পায়েতে এসে জড়িয়ে তাকে সরিয়ে নিলে জগত থেকেই শেষে! হারিয়ে যাওয়ার পরেই খুকির ভাবনা ভরা ঢেউ ঘোরের মাঝেই খুঁজছে নিপুন জানছে না তা কেউ। বরফ শীতল বুক চিরে তার বেরিয়ে আসে--মা--- তোমার অমল স্নেহের ধারায় নাওয়াই হল না। কষ্ট তোমার লুকিয়ে বুকে বইব আজীবন সেটাই আমার হারিয়ে পাওয়া সাতটি রাজার ধন। করব সাকার তোমার কায়া আমার সকল কাজে, দেখব তোমায় দু'চোখ মেলে অবসরের মাঝে।   ______________________________________    নিরঞ্জন মণ্ডল উত্তর 2

ছড়া ।। ইচ্ছে ।। সুব্রত দাস

ছবি
  ইচ্ছে সুব্রত দাস   ইচ্ছে আমায় দিচ্ছে ডাক পাখির মতন উড়তে, অথৈ খুশির তাথৈ আলোয় দেশ বিদেশে ঘুরতে ! একটু পরে, ইচ্ছে ঘরে হয়তো হলাম ঘোড়াই, টগবগিয়ে ছুটবো কেমন দুইখানি পা জোড়ায় !! আবার কখন মনের মাতন ফুল হয়ে যেই ফুটবে, মধুর খোঁজে মৌমাছিরা কখন এসে জুটবে ! এসব ছাড়াও, বলছি দাঁড়াও ইচ্ছে আছে আরো, কেউ কি আমায় রাজপুত্তুর  সাজিয়ে দিতে পারো ?  ___________________________________                                         সুব্রত দাস                                             কেশবপল্লী, ৩১/১, গোবিন্দ সেন রোড,  পোঃ রামঘাট, গরিফা, সূচকঃ ৭৪৩১৬৬, উওর ২৪ পরগণা, পশ্চিমবঙ্গ।    [ছবি: ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত]

ছড়া ।। আকাশের আক্ষেপ ।। জয়শ্রী সরকার

ছবি
আকাশের আক্ষেপ   জয়শ্রী সরকার  আকাশ বলে, বৃষ্টি ছুঁতে দাও না কেন মাগো? সৃষ্টি করো মনের দহন ভোর না হতেই জাগো! জন্ম থেকেই তুমি মাগো আঁকছো কত ছবি সদাই তুমি ভাবছো মনে না হই যেন কবি! পড়ার পরে শুধুই পড়া নয়তো খেলাও ঘরে শিশুমনের ইচ্ছেগুলো ডুকরে কেঁদে মরে! প্রথম আমায় হতেই হবে এই করেছ পণ শৈশব আমার রইলো না যে পড়ছি প্রতিক্ষণ! মানুষ হবার মন্ত্র তুমি দাওনি কোনদিন বিদেশ গিয়ে ডলার দিয়ে শুধবো তোমার ঋণ! ______________________________ জয়শ্রী সরকার, দিনান্তিকা, প্রেমবাজার, খড়গপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, পশ্চিমবঙ্গ - ৭২১৩০৬    [ছবি: ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত]

ছড়া ।। ভূতু আর পেত্নী।। প্রবোধ কুমার মৃধা

ছবি
ভূতু আর পেত্নী                প্রবোধ কুমার মৃধা তেঁতুল গাছে বাস করত দুটি ভূতের ছানা। তার মধ্যে একটি কালা, একটি আবার কানা। তারা যখন ছোট ছিল,মা গেল হায় মরে। অর্ধেক দিন মদ- মাতালে বাপ থাকে না ঘরে। তবু তারা র‌ইলো বেঁচে, উঠল বড়ো হয়ে। তার আগে বাপ পালিয়ে গেল এক পেত্নী নিয়ে। পেত্নী ছিল বিধবা, তার তিনকুলে কেউ নেই। পাকড়ে নিল ভূতুটাকে ব‌উ মরল যেই। ছানা দুটো খুঁজলো অনেক এদিক -ওদিক ঘুরে। কোথায় পাবে ? গেছে তারা শতেক যোজন দূরে। জোয়ান এবং বুড়ো মিলে,হ্যাংলা ক'টা ভূতে। জ্বালিয়ে মারত পেত্নীটারে দিনে এবং রাতে। এদের থেকে রেহাই পেতে ভূতুটাকে নিয়ে। পেত্নী হলো পগার পার বেবাক ফাঁকি দিয়ে।   ____________________________________________   পূর্ব গাববেড়িয়া, পোঃ ঢোষা‌,  জয়নগর‌, দঃ ২৪পরগণা।         [ছবি: ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত]

কবিতা ।। খোকাখুকি ।। সুচন্দ্রা বসু

ছবি
খোকাখুকি সুচন্দ্রা বসু খোল বই ঝটপট  বুঝে পড় চটপট। চুপচাপ কেন বসে  উত্তরটা দাও  কষে। বুঝে মানে ঠিকঠাক জেনে দিত্ত টিকদাগ। কোরো নাকো কাটাকাটি  লিখে যাও মোটামুটি। পরীক্ষার হলে গিয়ে  লিখো শুধু মন দিয়ে। মার খাবে খোকাখুকি যদি করো টোকাটুকি, মেরো নাকো উঁকিঝুঁকি কেটো নাকো আঁকিবুঁকি। খাতা নয় কাড়াকাড়ি। সাংখ্য মান ঝুড়িঝুড়ি। _____________________________ সুচন্দ্রা বসু  ২৬৭/৫ জি.টি.রোড  পানপাড়া শ্রীরামপুর হুগলি।     [ছবি: ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত]

ছড়া ।। তালপুকুরে ।। বিদ্যুৎ মিশ্র

ছবি
তালপুকুরে বিদ্যুৎ মিশ্র তাল পুকুরে কালচে ঢেউ সাঁতার কাটে মাছ  পাড়ের থেকে ফেলছে ছায়া যত তালের গাছ। উঠছে দুলে ছায়ার সাথে গাছের বড়ো পাতা  বঁড়শি হাতে কানাই বসে আড়াল করে ছাতা । পাড়ের থেকে নজর রাখে ফাতনা আছে ভেসে যেই নড়বে মারবে টান সুযোগ বুঝে শেষে। মাছের দল খুব সেয়ানা হয়তো বুঝে গেছে  তাইতো ওরা টোপ খায় না বেড়ায় শুধু নেচে। _____________________________ বিদ্যুৎ মিশ্র   কাশীপুর, পুরুলিয়া     [ছবি: ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত]

ছড়া ।। সবার সেরা ।। বদ্রীনাথ পাল

ছবি
সবার সেরা বদ্রীনাথ পাল মৌমাছিরা মধু আনে তবু ফোটায় হুল, থাকুক কাঁটা,গোলাপ তবু সবার সেরা ফুল। হাজার রকম ফল থাকলেও আমের মতো নাই, চাঁদের সমান মিষ্টি আলো কোথায় এমন পাই ? যতোই কঠিন হোক নারিকেল, তার ভিতরেও জল- বিরক্তিটি নেই -শিশুরা করলে কোলাহল। যায় না দেখা বাতাস, তবু ব্যপ্ত চরাচর- স্বর্গ সেটাই যদি থাকে একটি মাটির ঘর। বিন্দু জলে সিন্ধুটি হয় মিথ্যে কথা নয়, কাঠের ভেতর লুকিয়ে আগুন, এও সত্যি হয়। মানুষ হল শ্রেষ্ঠ সবার- আর যতো জীব থাক, যতোই ছোট হোক তবুও 'মা'-ই সেরা ডাক। ___________________________________    বদ্রীনাথ পাল বাবিরডি, পোস্ট-গৌরাংডি,  জেলা-পুরুলিয়া, পশ্চিমবঙ্গ,    [ছবি: ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত]

সপ্তাহের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 32nd issue: May 2024

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচীপত্র ।। 28th issue: January 2024

ছড়া ।। তোর ।। বিবেকানন্দ নস্কর

প্রচ্ছদ ও সূচীপত্র ।। 25th issue: October 2023

ছড়া ।। সবুজ ঘাসেতে প্রাণ খুঁজে পাই ।। জয়শ্রী সরকার

অনুবাদ ।। কথা না-বলা টিয়া ।। সুস্মিতা পাল

প্রচ্ছদ ও সূচীপত্র ।। 23rd issue: August 2023

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ষড়ত্রিংশ সংখ্যা ।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

মাসের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ষড়ত্রিংশ সংখ্যা ।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

ছড়া ।। খোকাবাবু ।। মেশকাতুন নাহার

কবিতা ।। মাটির কাছে যায় ।। অবশেষ দাস

ছড়া ।। তোর ।। বিবেকানন্দ নস্কর

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 32nd issue: May 2024

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচীপত্র ।। 28th issue: January 2024

ছড়া ।। বর্ষার উৎসবে ।। আরতি মিত্র

ছড়া ।। পুজোর খুশী ।। আরতি মিত্র

কবিতা ।। ব্যাঘ্রমশাই ।। দীনেশ সরকার

অতি প্রিয়

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। আত্মপ্রকাশ সংখ্যা ।। অক্টোবর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। দ্বিতীয় সংখ্যা ।। নভেম্বর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 4th issue: January 2022,

নিবন্ধ ।। শিশু-কিশোর সাহিত্যবলয়ে শিশুরাই যেন ব্রাত‍্য না থাকে ।। অরবিন্দ পুরকাইত

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 7th issue: April 2022

নিবন্ধ ।। দেশীয় উদ্ভিদ কেন গুরুত্বপূর্ণ ? ।। ডঃ চিত্তরঞ্জন দাস

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১০ ।। জুলাই ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র : 8th issue: May 2022

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 5th issue: February 2022