পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪০ ।। মার্চ ২০২৫

ছবি
  সম্পাদকীয় আশা করি ভালো আছো ছোট্ট বন্ধুরা।কন কনে শীতের আবেশ ছাড়িয়ে ধীরে ধীরে ঋতুরাজের স্পর্শে প্রকৃতি নতুন রূপে সেজে উঠেছে।কচি পাতা আর রঙিন ফুলের সৌরভে মন কেমন করা পরিবেশ, তাই না? শিমুল পলাশে সব পথ রাঙিয়ে দিয়েছে যেন কেউ। দু-চোখ জুড়িয়ে যায়। সামনেই দোলযাত্রা, রঙের উৎসব। প্রকৃতির সাথে সাথে তোমরাও মেতে উঠবে সেই উৎসবে।খুব মজা করো, তবে সাবধানে, দেখো রং যেন কারোর চোখে না লাগে। যারা এ বছর মাধ্যমিক দিলে তাদের তো বেশ মজা। অনেকটা সময় পাচ্ছো ঘুরে বেড়ানোর , আনন্দ করার। এই অখণ্ড অবসরে আনন্দ উৎসবের মাঝেও একটু গল্প উপন্যাস পড়া, লেখালিখি,আঁকার জন্যও একটু সময় দিও। ভালো লাগবে।বসন্ত ঋতু সৃষ্টির ঋতু। নিজেদের সৃজনশীলতা যাতে ধীরে ধীরে বিকাশ হয় তার জন্য তো তোমাদের কিশলয়ের পাতা রয়েছে। তোমাদের ছোট ছোট প্রয়াস গুলোকে মেলে ধরাই তো এর কাজ। তাই দ্বিধা না করে ভালো মন্দ যাই লেখো,  আঁকো না কেন পাঠিয়ে দাও আমাদের দপ্তরে। তোমাদের কচি হাতের ছোঁয়ায় ভরে উঠুক তোমাদের প্ৰিয় কিশলয়। সবাই ভালো থেকো, সুস্থ থেকো আনন্দে থেকো।     শুভকামনাসহ-- প্রিয়ব্রত দত্ত ও কার্তিক চন্দ্র পাল। কার্যনির্বাহী যুগ্ম...

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ষড়ত্রিংশ সংখ্যা ।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

ছবি
প্রচ্ছদ-চিত্রঃ : ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত সম্পাদকীয় শরৎ এসে গেল। চারিদিকে পুজোর আগমনীর সুর, শিউলির গন্ধ। এর মধ্যে তোমাদের স্কুলে স্কুলে শিক্ষক দিবস পালিত হলো। এই দিন  মাস্টারমশাইরা কল্পতরু হয়ে যান- তাঁদের বকাঝকা নেই, শুধু আবদার । ফুল মালা কাগজ দিয়ে শ্রেণী কক্ষ সাজানো, মাস্টারমশাইদের জন্য উপহার কেনা, মাস্টারমশাইদের সাথে খেলাধুলা নিয়ে দিনটা ভারি আনন্দে কাটে। মাস্টারমশাইরা তো বাবা মায়ের মতোই তোমাদের ভালবাসেন, স্নেহ করেন। তাঁদের প্রতি তোমাদের শ্রদ্ধা ভালবাসার অভাব যেন না ঘটে। 'শ্রদ্ধাবান লভতে জ্ঞানম্', শ্রদ্ধা-ভালোবাসা-সম্মান দিতে পারলে তবেই জ্ঞান লাভ করা যায়। পুজোর কেনাকাটি শুরু করে দিয়েছো নিশ্চয়ই। তবে নতুন জামা কাপড়ের থেকেও নতুন শারদীয় পত্রিকার আনন্দটা বেশি লাগে। তাই না? তোমাদের কটা পত্রিকা কেনা হলো এপর্যন্ত জানিও।  দেখতে দেখতে কিশলয় তিনটে বছর পার করে ফেলল। কিশলয়কে আরো বড় করে গড়ে তোলো তোমরা। তোমাদের লেখা আর আঁকা আরো সমৃদ্ধ হোক।পুজোর জামা কেনা, শিউলি ফুল কুড়ানো এই সব আনন্দের মধ্যে আগামী পুজোর দিনগুলো তোমাদের খুব ভালো কাটুক।   শুভকামনাসহ-- প্রিয়ব্রত দত্ত ও...

নিবন্ধ।। বোবা প্রাণীদের কথা ।। অনিন্দ্য পাল

ছবি
  বোবা প্রাণীদের কথা অনিন্দ্য পাল  " ধর্মে আছো, জিরাফে ও আছো "-- কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় এর বিখ্যাত কাব্য। তবে জিরাফ তো আর পড়তে জানে না, তাই প্রতিবাদ ও করে নি। তবে প্রতিবাদ করতে চাইলেও যে করতে পারতো তেমনটাও কিন্তু বলা যায় না। করবে কি করে? জিরাফ তো কথাই বলতে পারে না, এমনকি শব্দটুকুও করতে পারে না বেচারা! এক কথায় বলা যায় জন্মগত ভাবে বোবা প্রাণী হল এই জিরাফ! অন্তত, মানুষ এতদিন সেটাই জানতো। তবে এখন এই ধারণা বদলাতে হবে। কারণ, বিজ্ঞানীরা বলছেন, আপাতদৃষ্টিতে জিরাফকে বোবা মনে হলেও বাস্তবে এরা ঠিক বোবা নয়, আসলে এদের ও শব্দ করার ক্ষমতা আছে, আমরা মানুষরা সেই শব্দ শুনতে পাই না, এই আর কি! এমনিতে কখনও কখনও জিরাফরা ঘোঁৎঘোঁৎ বা ঘড়ঘড়ে শব্দ করতে পারে, কিন্তু অন্য প্রাণীদের মত করে ডাকতে পারে না। আসলে এদের ঘাড়টা এতটাই লম্বা যে এই ঘাড়ের মধ্যে দিয়ে যাওয়া ট্রাকিয়া নল গুলো ও তেমনি লম্বা হয়ে গেছে। আর এই কারণেই ভোকাল কর্ড গুলোকে কাঁপানোর জন্য প্রয়োজনীয় বল প্রয়োগ করতে পারে না। এদের যদি খুব উন্নত ল্যারিংস থাকতো, তবে হয়ত এরা শব্দ করতে পারতো, যেটা আমরা শুনতে পেতাম।  সম্প্রতি কয়েকজন জীববিদ্যার গবেষক ই...

ভ্রমণকাহিনি ।। টুটুলের হিমালয় দর্শন ।। দীপক পাল

ছবি
  টুটুলের হিমালয় দর্শন দীপক পাল                                  গতকাল রাত থেকে বৃষ্টি হয়েই চলেছে একটানা। কখনো খুব জোরে আবার কখনও  আস্তে। কিন্তু বিরামহীন। আর একটু পরেই নামবে সন্ধে। টুটুল আজ আর ইস্কুল  যায়নি। কি করে  যাবে? রাস্তায় যে জল। আবার ইস্কুলে যাবার সময়টা ভারী বৃষ্টি হচ্ছিল। নিমেষে রাস্তার  জলটা গেল আরও  বেড়ে।  স্কুলে যাওয়ার ইচ্ছেটা আর  মা বাবাকে বলা  গেল  না l টুটুলের  স্কুল শুরু হয় সকাল সাতটা আর ছুটি  হয়  দশটা  চল্লিশে l বাবা  স্কুলে পৌঁছে দেয় আর মা  নিয়ে  আসে l  বাবা তাকে  স্কুলে পৌঁছে দিয়ে বাজার  দোকান  করে  বাড়ি ফেরে l আজকে  টুটুল  স্কুল  যায়নি,  তাই  বাবার বাজার করাও হয়নি l জানলা  দিয়ে সে  দেখতে পেলো রাস্তায় লোকেরা  প্রায়  হাঁটু   অব্দি ডুবিয়ে ...

ছোটদের আঁকিবুঁকি ।। কিশলয় - ৩৬।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

ছবি
  মনামি মণ্ডল ষষ্ঠ শ্রেণি  সেন্ট স্টিফেন্স স্কুল, সোনারপুর। ____________________________________________________________________________________   তৃষা দাস  বয়স - ১৩ কৃষ্ণনগর একাডেমি  ___________________________________________________________________________________         সিমিকা বৈরাগ্য  বয়স- ১১ কৃষ্ণনগর গভঃ গার্লস হাই স্কুল _____________________________________________________________________________________     অস্মিত্স্ পাল বয়স - 5 স্কুল - হাওয়ার্ড মেমোরিয়াল স্কুল ভাঙ্গার, দক্ষিণ 24 পরগণা। _______________________________________________________________________________________________    অহনা পল বয়স - 8 স্কুল - হাওয়ার্ড মেমোরিয়াল স্কুল ভাঙ্গার, দক্ষিণ 24 পরগণা। _________________________________________________________________________________________________      

কবিতা ।। ব্যাঘ্রমশাই ।। দীনেশ সরকার

ছবি
ব্যাঘ্রমশাই দীনেশ সরকার   ব্যাঘ্রমশাই খুব তেজিয়ান চওড়া বুকের পাটা তার কাছে খুব তুচ্ছ ব্যাপার নদীতে সাঁতার কাটা।   লাল-হলুদে ডোরাকাটা থাকেন সুন্দরবনে চষে বেড়ান বন-বাদা সব ঘোরেন আপন মনে।   ঘুরতে ঘুরতে সেদিন রাতে মাতলা নদীর ধারে বসে বসেই ভাবতে থাকেন,কী আছে ওই পারে?   ওখানে কি আছে জঙ্গল? মন্দ তো নয় গেলে,     বন্ধু বলবো আমার মতো দেখা কারও পেলে।   যেমনি ভাবা তেমনি করা ঝাঁপই দিলেন জলে স্রোতের টানে লাড়াই করেন প্রতি পলে পলে। মাতলা নদী কত চওড়া জানা ছিল না তার হাবুডুবু খেতে খেতে পেলেন যে শেষে পাড়।   পাড়ে উঠে ব্যাঘ্রমশাই নিস্তেজ অবসন্ন বসে বসে হাঁপান শুধু যেন মরণাপন্ন। সামনে দেখেন, জঙ্গল কোথায়, শুধু যে ঘর-বাড়ি ফিরতে হলে আবার নদী কেমনে দেবেন পাড়ি?   এক-পা   দু-পা এগিয়ে দেখেন চৌরাস্তার এক মোড় কোন দিকেতে যাবেন এবার ভাবতে ভাবতে রাত ভোর। ক্লান্ত শরীর দুচোখ বুঁজে ঘুমিয়ে পড়েন শেষে চাঁদ-তারারা দেয় পাহারা পশ্চিম গগন...

ছড়া।। ছড়ার মহিমা ।। অর্পিতা ঘোষ পালিত

ছবি
ছড়ার মহিমা অর্পিতা ঘোষ পালিত অদ্ভুত কিম্ভূত সারা দেশের সব ভূত রাতহলেই পাড়ি দেয় সাথে নিয়ে তিনপুত,  কখনো ওঠে মগডালে, কখনো বা শ্মশানে, কখনো পোড়ো বাড়ি, কখনো অস্থানে কু-স্থানে।  চুপিসারে খোঁজে তারা, যাদের মনে দুষ্টুমি, সারাদিন খেলা করে, লেখা পড়ায় আলসেমি।  নাঁকিসুরে গান গেয়ে আসে তার বাড়িতে, একা পেলে হাত ধরে নাচ করে জুটিতে। ছাড়েনা সে কিছুতেই, প্রাণখুলে বনবন ঘোরে, দুচোখে আগুন জ্বলে, উল্লাসে ফেটে পড়ে।  তারপর বলে, ছড়া বল সুর কেটে,  না পারলে বাঁচবিনা হাজার কেঁদে কেটে।  ভূতের হাতে এবার যাবি বুঝি প্রাণটা জোরে জোরে ছড়া বলে বুঝে অবস্থাটা। রাজাভূত খুব খুশি বলার ভঙ্গি দেখে, বর দিয়ে ফেরে তারা আস্তানার অভিমুখে। __________________________ অর্পিতা ঘোষ পালিত ৯ / ৩০- এ, নেতাজি নগর' কলকাতা - ৭০০০৯২ [চিত্রঃ : ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত ]    

ছড়া ।। খাব ।। সুশান্ত সেন

ছবি
  খাব সুশান্ত সেন আম খাব জাম খাব আর খাব কলা তার সাথে গামলায় মুড়ি এক দলা , লুচি ও ছোলার ডালে প্রাতরাশ সেরে রোদে বসে থাকে দাদু দাড়ি নেড়ে নেড়ে। ঠাকুরের ভোগ যদি দুপুরেতে চাও চোখ বুজে তাড়াতাড়ি লাইন লাগাও । বোসেদের বাগানেতে লিচু আছে ফলে লাল রঙে পাকা পাকা থোকা থোকা দোলে ; দু একটা পেড়ে খেলে কিছু নেই ক্ষতি সাবধান বাঘা'টাকে দুর্জয় অতি। সারাদিন খেয়ে খেয়ে ভরে গেল পেট ঠেসে ঘুম দেয় তাই বিক্রম শেঠ। _________________________ সুশান্ত সেন ৩২বি , শরৎ বোস রোড কলিকাতা ৭০০০২০ [চিত্রঃ : ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত ]

ছড়া ।। ভালোবাসার পাখি ।। সমরেশ মাইতি

ছবি
  ভালোবাসার পাখি সমরেশ মাইতি একটা পাখি গাছের ডালে কিচিরমিচির ডাকে এই পাখিটা আমার সকাল রঙিন করে আঁকে। পাখির ডাকে ঘুম ভেঙে যায় বিছানা ছেড়ে উঠি মিষ্টি রোদের আদর মেখে স্কুলের পানে ছুটি। মিষ্টি পাখির মিষ্টি ডাকে মন হয়ে যায় ভালো লেখাপড়ায় তাই তো আমার ছড়ায় জ্যোতি আলো। এই পাখিটা আমার কাছে অনেক প্রিয় লাগে মনের মধ্যে পাখির জন্য ভালোবাসা জাগে। এমনি করেই যাচ্ছে কেটে আমার দিবস বেলা রোজ সকালে পাখির সাথে চলছে মজার খেলা। ____________________ সমরেশ মাইতি গ্রাম + পোস্ট- আর্য্য পাড়া জেলা - দক্ষিণ ২৪ পরগণা।     [চিত্রঃ : ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত ]

ছড়া ।। শরৎ আসে ।। সুব্রত চৌধুরী

ছবি
শরৎ আসে সুব্রত চৌধুরী শরৎ আসে শিশির ধোয়া ভোরের দুর্বা ঘাসে, নদীর পাড়ে মাথা দুলে কাশফুলেরা হাসে। শরৎ আসে শাপলা শালুক বাংলা মায়ের কোলে, আমন ধানের শীষগুলো সব হাওয়ার দোলায় দোলে। শরৎ আসে রাখাল ছেলের উদাস করা গানে, কলসী কাঁখে গাঁয়ের বধূ ছোটে নদীর পানে। শরৎ আসে শিউলি গাছে জাফরান রংয়ের ফুলে, আলতা পায়ে খুকু নাচে ঝুমকো লতা দুলে। —————————— ঠিকানা- আটলান্টিক সিটি,  নিউ জারসি, যুক্তরাষ্ট্র । [চিত্রঃ : ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত ]

ছড়া ।। ভোরের সাথী ।। ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায়

ছবি
ভোরের সাথী  ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় সূয্যিমামা পূব আকাশে  যেই না দেখা দেয়, কাক, শালিক, চড়াইরা সব ডাকে উঠোনময়। ওই শুনি মোরগ ডাকে  ক ক র ক! বলে খোকন উঠে এবার পড়ো ক খ। উঠে শুনি কিচির মিচির  চড়াইয়েরা গান ধরে,  টুকুর টুকুর কি যে খোঁজে  বেড়ায় উঠোন জুড়ে। ওদিকে আবার শালিকগুলো জুড়ে চেঁচামেচি,  আমায় ডেকে যেন বলে যায়, আমরা এসে গেছি। খাবার দেখে কাক ডাকে   গাছের ডালে, বুঝি না তো কি যে ওরা একই সাথে বলে! __________________   ঠিকানা -ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় গ্রাম+পোস্ট -বিপ্রটিকুরী থানা-লাভপুর জেলা-বীরভূম। [চিত্রঃ : ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত ]

ছড়া ।। প্রত্যুষ ।। প্রবীর বারি

ছবি
  প্রত্যুষ প্রবীর বারিক প্রত্যুষে ওই উঠছে রবি পূবের আকাশ ফুঁড়ে  গাছের শাখে পাখির কূজন ওঠরে কচি কুঁড়ে। হাঁস মোরগে লড়াই বাধে  খুদ কুঁড়োতে দ্বন্দ্ব টগর জবা চোখকে ডাকে ছড়ায় সুবাস গন্ধ। আলসেমিতে শয্যা পাশে  মিষ্টি খুকি বসে প্রত্যুষ তুমি আসলে কেন  চোখ রগড়ায় রোষে। কাঁচা ঘুমে অরুন মামার জানলা ফাঁকে উঁকি খোকার ললাট আলোয় আভায়  আলতো করে টুকি। মালের বোঝা গুছিয়ে নেয় হাটুয়া যায় হাটে  ধর্মীয় গান ভেসে ওঠে চাষী জেলে মাঠে। _________________  [চিত্রঃ : ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত ]

ছড়া ।। মোল্লা গোল্লা ।। সঞ্জয় কুমার নন্দী

ছবি
মোল্লা গোল্লা  সঞ্জয় কুমার নন্দী  মোল্লা সাহেব হল্লা করেন  মাথায় বেঁধে পাগড়ি,  গোল্লা সাহেব মনটি দিয়ে  খান মাখন রাবড়ি।  মোল্লা সাহেব বেজায় রাগি মারেন লাঠির বাড়ি, গোল্লা সাহেব আরাম করে  চাপেন মটর গাড়ি।  মোল্লা সাহেব হাঁটেন জোরে  খট্ খটা - খট খট্, গোল্লা সাহেবের নরম চটি  ফট্ ফটা - ফট ফট্। মোল্লা সাহেব খাটের উপর  মাদুর পেতে বসেন,  গোল্লা সাহেব মেঝের উপর  লালশালুকে হাঁটেন। মোল্লা সাহেব মাথায় কুট ্ ঘুরছে শুধু প্যাঁচ  গোল্লা সাহেব হিসেব কষে  ঘ্যাচাং পোয়া ঘ্যাঁচ। মোল্লা সাহেব রাত অন্ধ  কর্মফলের দোষে,  গোল্লা সাহেব দিনরাত্রি  শব্দ সাজানো বসে।  ---------------------------------   সঞ্জয় কুমার নন্দী গ্রাম- দক্ষিণ সুরা ডাকঘর- চকদিঘী জেলা- পূর্ব বর্ধমান পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।  [চিত্রঃ : ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত ]  

সপ্তাহের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪০ ।। মার্চ ২০২৫

ছড়া ।। ঝগড়া নিয়ে ছড়া ।। অরবিন্দ পুরকাইত

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ,39th issue: February 2025

কবিতা ।। কৃষ্ণনাথ কলেজ ।। কেতাবুর সেখ

বসন্তের ছড়া ।। দীনেশ সরকার

ছোটগল্প ।। সাদর ভালবাসা ।। শংকর ব্রহ্ম

ছড়া ।। বই ।। সুব্রত চৌধুরী

কবিতা ।। বসন্ত ।। জীবন সরখেল

তিনটি কবিতা ।। সুশান্ত সেন

মাসের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ,39th issue: February 2025

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪০ ।। মার্চ ২০২৫

গদ্যরচনা ।। অচেনাকে ভয় ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত

ছোটগল্প ।। একটি গাছ একটি প্রাণ ।। সুজয় সাহা

তিনটি কবিতা ।। সুশান্ত সেন

কবিতা ।। মৌমাছি ।। অশেষ মাজি

ছড়া ।। ঝগড়া নিয়ে ছড়া ।। অরবিন্দ পুরকাইত

কবিতা ।। আজব আয়না ।। অশেষ মাজি

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 38th issue: January 2025

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সুচিপত্র ।। 37th issue: December 2024

অতি প্রিয়

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। আত্মপ্রকাশ সংখ্যা ।। অক্টোবর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। দ্বিতীয় সংখ্যা ।। নভেম্বর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 4th issue: January 2022,

নিবন্ধ ।। শিশু-কিশোর সাহিত্যবলয়ে শিশুরাই যেন ব্রাত‍্য না থাকে ।। অরবিন্দ পুরকাইত

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 7th issue: April 2022

নিবন্ধ ।। দেশীয় উদ্ভিদ কেন গুরুত্বপূর্ণ ? ।। ডঃ চিত্তরঞ্জন দাস

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১০ ।। জুলাই ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র : 8th issue: May 2022

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১২ ।। সেপ্টেম্বর ২০২২