পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪০ ।। মার্চ ২০২৫

ছবি
  সম্পাদকীয় আশা করি ভালো আছো ছোট্ট বন্ধুরা।কন কনে শীতের আবেশ ছাড়িয়ে ধীরে ধীরে ঋতুরাজের স্পর্শে প্রকৃতি নতুন রূপে সেজে উঠেছে।কচি পাতা আর রঙিন ফুলের সৌরভে মন কেমন করা পরিবেশ, তাই না? শিমুল পলাশে সব পথ রাঙিয়ে দিয়েছে যেন কেউ। দু-চোখ জুড়িয়ে যায়। সামনেই দোলযাত্রা, রঙের উৎসব। প্রকৃতির সাথে সাথে তোমরাও মেতে উঠবে সেই উৎসবে।খুব মজা করো, তবে সাবধানে, দেখো রং যেন কারোর চোখে না লাগে। যারা এ বছর মাধ্যমিক দিলে তাদের তো বেশ মজা। অনেকটা সময় পাচ্ছো ঘুরে বেড়ানোর , আনন্দ করার। এই অখণ্ড অবসরে আনন্দ উৎসবের মাঝেও একটু গল্প উপন্যাস পড়া, লেখালিখি,আঁকার জন্যও একটু সময় দিও। ভালো লাগবে।বসন্ত ঋতু সৃষ্টির ঋতু। নিজেদের সৃজনশীলতা যাতে ধীরে ধীরে বিকাশ হয় তার জন্য তো তোমাদের কিশলয়ের পাতা রয়েছে। তোমাদের ছোট ছোট প্রয়াস গুলোকে মেলে ধরাই তো এর কাজ। তাই দ্বিধা না করে ভালো মন্দ যাই লেখো,  আঁকো না কেন পাঠিয়ে দাও আমাদের দপ্তরে। তোমাদের কচি হাতের ছোঁয়ায় ভরে উঠুক তোমাদের প্ৰিয় কিশলয়। সবাই ভালো থেকো, সুস্থ থেকো আনন্দে থেকো।     শুভকামনাসহ-- প্রিয়ব্রত দত্ত ও কার্তিক চন্দ্র পাল। কার্যনির্বাহী যুগ্ম...

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। পঞ্চত্রিংশ সংখ্যা ।। আগষ্ট ২০২৪

ছবি
                                                                                   প্রচ্ছদ-চিত্রঃ : সোহম দত্ত, ছাত্র, প্রথম বর্ষ, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, কালনা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট।                                                                    ...

মুক্তগদ্য ।। আমার আদর্শ শিক্ষক ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত

ছবি
                    আমার আদর্শ শিক্ষক                      মানস কুমার সেনগুপ্ত                   স্কুল জীবন পেরিয়ে এসেছি অনেকদিন আগে। তবে আজও ভুলিনি অনেক স্নেহশীল, আদর্শ শিক্ষকদের কথা। বিশেষ করে মনে আছে ভূগোল শিক্ষক অনিলবাবুর কথা। যতদূর মনে পড়ে ক্লাস এইটে উনি আমাদের ভূগোল পড়াতে এলেন। তখন চার পিরিয়ড শেষ হলে একটা টিফিন বিরতি ছিল।তবে আমরা সহপাঠী প্রত্যেকেই বাড়ি থেকে সামান্য যা টিফিনের পয়সা পেতাম, তাই দিয়ে সবাই মিলে কিছু কিনে ভাগাভাগি করে খেতাম। আসলে সেটাও স্কুল জীবনের এক আনন্দের উৎস। অনিলবাবু ক্লাসে এসে প্রথমে আমাদের মিনিট পাঁচেক বাঙালি মনীষী বা মহাপুরুষদের জীবনের কথা বলতেন। উনিই আমাদের উৎসাহিত করতেন তাঁদের জীবনী পাঠ করার জন্য।নিজে  উদ্যোগী হয়ে কিছু অনুদান দিয়ে আমাদের বললেন, 'তোরা সবাই টিফিনের হাতখরচ থেকে সামান্য কিছু বাঁচিয়ে ক্লাস মনিটরের হাতে তুলে দিবি'। সব মিলিয়ে কেনা হল বেশ কিছু জীবনীগ্রন্থ। আমরা সহপাঠীরা সবাই ভাগা...

জানাঅজানা ।। চিত্রশিল্পী লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি ।। এস এম মঈনুল হক

ছবি
     চিত্রশিল্পী লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি          এস এম মঈনুল হক        ছবি আঁকা শেষ হতেই ঘরের মধ্যে ছবিটা কে রেখে সব জানালা বন্ধ করে দিলেন। পিয়েরো কিছুই জানেন না। ঘরে ঢোকামাত্রই সেই ভয়ঙ্কর দৃশ্য দেখে আতঙ্কে চিৎকার করে বেরিয়ে এলেন। কি ছিল সেই ভয়ংকর ছবি দৃশ্য? লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি একটা বড় কাঠের পাটাতনের উপর গুহার ছবি আঁকলেন। গুহার মধ্যে আধো আলো আধো ছায়ার এক অপার্থিব পরিবেশ। তার সামনে এক ভয়ঙ্কর ড্রাগনের ছবি। তার মাথায় শিং । চোখ দুটো আগুনের মতো জ্বলছে, ভয়ঙ্কর হিংস্র নাকগুলো যেন ছুরির ফলা। নাক দিয়ে বেরিয়ে আসছে আগুনের লেলিহান শেখা। পিয়েরো শান্ত হতেই লিওনার্দো গম্ভীর গলায় বললেন আমি মনে হয় আমার যোগ্যতার প্রমাণ দিতে পেরেছি। এইবার আর ছেলের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কোনো প্রতিবাদ করলেন না পিয়েরো। এই পিয়েরো অ্যান্টানিও দ্য ভিঞ্চিই হচ্ছেন লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির পিতা। ইতালির রেনেসাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ পুরুষ লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি বিধাতার পরিহাসে এক কুমারী নারীর গর্ভে জন্মগ্রহণ করেন ১৪৫২ খ্রিস্টাব্দে। তিনি ছিলেন অশেষ মেধা সম্পন্ন ব্যক্তি। ছোট থেকে...

জানাঅজানা ।। পৃথিবী শেষ শহর ।। কলমে শ্যামল হুদাতী

ছবি
  পৃথিবী শেষ শহর কলমে শ্যামল হুদাতী  পৃথিবী শেষ শহরের নাম জানা আছে কি? পৃথিবী গোলাকার। কিন্তু এই গোলাকার পৃথিবীর-ও একটা শেষ আছে। পৃথিবীর সেই শহরটার নাম কী জানেন? কোথায়-ই বা অবস্থিত? এই নিয়ে গোটা বিশ্বেই বহু পরীক্ষা-নীরিক্ষা চালিয়েছেন ভূ-বিজ্ঞানীরা। অবশেষে পৃথিবীর শেষ অংশ খুঁজে পেয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কোথায় পৃথিবীর সেই শেষ সীমা? যেহুতু পৃথিবী গোলাকার, তাই প্রকৃত অর্থে হয়তো এর শেষ বলে কিছু নেই। কিন্তু ভূ-বিজ্ঞানীদের গবেষণায় উঠে এসেছে পৃথিবীর শেষ অংশ। কিন্তু এই নিয়ে নানা মুনির নানা মত। একদল বিজ্ঞানী ইংল্যান্ডের ওয়েস্ট সাসেক্স বা রাশিয়ার সাইবেরীয় অঞ্চলের ইয়ামান পেনিনসুলা বা চিলির কেপহর্নকে পৃথিবীর শেষ বলে দাবি করেছেন। কিন্তু এই শহরগুলিকে পৃথিবীর শেষ অংশের পরিবর্তে পৃথিবীর সীমানা বলেই দাবি অধিকাংশ ভূ-বিজ্ঞানীদের। তবে পৃথিবীর শেষ কোথায়? দক্ষিণ আমেরিকার একেবারে দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত আর্জেন্টিনার উশুইয়াই শহরকেই পৃথিবীর শেষ শহর বলা হয়। ও দেশের ভাষায় 'পৃথিবীর শেষ প্রান্ত'– Fin DEl mundo। উশুইয়াই শহরের চারদিকে দুর্গম পাহাড়, উত্তাল সমুদ্র। তাই ১৮৭৩ সাল থেকেই আর্জেন্টিনা সরকার সেখানে সে-দেশে...

ছোটদের আঁকিবুঁকি ।। কিশলয় - ৩৫।। আগষ্ট ২০২৪

ছবি
        Name - Ahana Paul Class - 3 Age - 8 School - Howard Memorial School Bhangar south 24 parganas   ___________________________________________________________________________________     নেহা পাল বয়স -১৩ ________________________________________________________________________________     মেয়ের নাম - শরণ্যা সিনহা বয়স  – 10+  বছর শ্রেণি - চতুর্থ রহড়া ভবনাথ ইনস্টিটিউশন ফর গার্লস            রহড়া ,  কোলকাতা 700 118   __________________________________________________________________________     Name - Ahana Paul Class - 3 Age - 8 School - Howard Memorial School Bhangar, south 24 parganas  ______________________________________________________________________________________ khhyf

ছোটদের পাতা ।। কবিতা ।। আমার দেশ ।। রায়সী চক্রবর্তী

ছবি
   আমার দেশ         রায়সী  চক্রবর্তী         হে আমার ভারতবর্ষ , আমার প্রিয় জন্মভূমি , তোমার মাটিতে জন্ম নিয়ে ধন্য আমি । ঐতিহ্যে, সংস্কৃতিতে তুমি প্রথম তুমি শ্রেষ্ঠ , ভুলিনি আমরা বন্দীদশার সেই দিনগুলোর বেদনা কষ্ট! কত সংগ্রামের বিনিময়ে ঘুচেছে  সেই পরাধীনতা ,  কত বিপ্লবীর  রক্তে রাঙানো ,স্বপ্নের এই স্বাধীনতা ।  কত জাতি এসে  তোমায় দিয়েছে আঘাত বার বার ,  তবু আশ্রয় দিয়েছ তাদের , এমনই তুমি উদার !  করেছে টুকরো তোমায় তারা , ধ্বংস করেছে তোমার শিল্প , নিদর্শন ওরা !  নানা ভাষা , নানা জাতি , নানা সংস্কৃতি, নানা ভূমি ,  তবু বিবিধের মাঝে মিলন ঘটিয়েছ তুমি । অশ্রু বিন্দু মুছে এ প্রতিজ্ঞা আমার , শেষ রক্ত বিন্দু দিয়ে রক্ষা করবো গৌরব তোমার । তোমার প্রতি শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা যেনো কখনও না হয় আমার কম , যেনো বলতে পারি সর্বদা জয়হিন্দ আর বন্দেমাতরম। ____________________________________________________      দশম শ্রেণী  পাল্লারোড গার্লস হাই স্কুল  পূর্ব বর্ধমান   [চিত্...

গল্প ।। ভূতের রাজা ও গোপাল ভাঁড় ।। মিঠুন মুখার্জী

ছবি
                                      ভূতের রাজা ও গোপাল ভাঁড়                                                         মিঠুন মুখার্জী  মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের রাজসভায় রাজামশাই, মন্ত্রী, সেনাপতি, পারিষদবর্গ সকলেই খুব আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছিলেন। কোথা থেকে কয়েকটা ভূত এসে সারা রাজ্য তোলপাড় করে চলেছিল। কখনো কারো বাড়ি ভাঙচুর, কখনো কারোর গলাটিপে হত্যা, কখনো বাড়ির সমস্ত খাবার খেয়ে নেওয়া, আবার কখনো রাজপ্রাসাদে উৎপাত করেই চলেছিল। ভূতেদের অত্যাচারে রাজামশাইসহ সমস্ত প্রজারা খুবই অতিষ্ট হয়ে উঠেছিল। মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র এই সমস্যা কীভাবে সমাধান করবেন তা বুঝতে পারছিলেন না। এদিকে ভূতেদের উৎপাতের একদিন আগে থেকেই একসপ্তাহের জন্য গোপাল ভাঁড় রাজদরবার থেকে ছুটি নিয়েছিল। অনেকদিন পর শ্বশ...

ছড়া ।। মেঘের চিঠি ।। বিবেকানন্দনস্কর

ছবি
    মেঘের চিঠি  বিবেকানন্দ নস্কর  সকাল বেলা মেঘের চিঠি বৃষ্টি হবে আজ আকাশ জুড়ে উঠলো ফুটে মেঘের কারুকাজ। মেঘ সাঁতারে ব্যস্ত ভীষণ উড়ো মেঘের দল মেঘ দূতেরা খবর আনে বাজে মেঘের মল । গাছের পাতা মেঘ বরনী মেঘলা মুখো মাঠ মেঘ বালিকা আপন মনে পড়ে মেঘের পাঠ । মেঘের চিঠি বৃষ্টি মিঠি মেঘ আঁচলে বাঁধা  মেঘ নিনাদে গায় জলধি মেঘের তানে সাধা । মেঘ আবিরে বাতাস চোখে বৃষ্টি আঁকে কেউ মেঘ পরীরা নদীর বুকে আঁকে মেঘের ঢেউ । মেঘ মেয়েরা মেঘ পোশাকে মেঘের সীমানায়  মেঘ বেলাতে মেঘ ছড়ানো বিরহ গান গায় । মেঘের চিঠি শীতল পাটি নরম মাটি ঘ্রাণ  মেঘের শ্বাসে মেঘলা সুখে মেঘ আলাপী তান । _______________________________________   বিবেকানন্দ নস্কর  সম্পাদক -ছন্দের ঘ্রাণ পত্রিকা  সন্তোষ পুর  ফলতা  দক্ষিণ 24পরগনা  পিন -৭৪৩৫০৩ [চিত্রঃ : ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত ]

ছড়া ।। শ্রাবণধারা ।। দীপ রায়

ছবি
শ্রাবণধারা               দীপ রায় ঝর ঝর ঝরে শ্রাবণ ধারা স্তব্ধ আকাশ দিশেহারা মেঘে ঢাকা সোনা দুপুর বৃষ্টি মেয়ে বাজায় নুপুর শান্ত হয়ে ভিজছে তরু ভিজছে রাখাল, মাঠের গরু কাঁপছে শালিক দুরু দুরু ডাকছে যে মেঘ গুরুগুরু ক্লান্ত ধরা জুড়ায় প্রাণ রিম ঝিমা ঝিম কলতান স্নিগ্ধ শীতল তপ্ত মরু শ্রাবণ ধারা হলো শুরু। ____________________________   দীপ রায় শালতোড়া [চিত্রঃ : ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত ]

কবিতা ।। ইচ্ছে করে ।। পিয়ালী চক্রবর্তী

ছবি
ইচ্ছে করে পিয়ালী চক্রবর্তী ইচ্ছে করে বৃষ্টি হয়ে ভাসায় মেঘের তরী ঝম ঝিমিয়ে বৃষ্টি ধারায়  আকাশ হতে ঝরি । ধানের ক্ষেতে পড়ব ঝরে শ্রাবণ ধারা হয়ে জলাশয়ে রেখো ধরে নয়তো যাবো বয়ে । পড়ব ঝরে হরিৎ পাতায় পড়ব টালির চালে ভিজবে চাতক নাচবে ময়ূর বর্ষার তালে তালে। আমায় দেখে ছুটবে কৃষক আনন্দেতে মাঠে  বসবে না মন আমায় দেখে খোকা খুকুর পাঠে ।   ______________________________     জগদ্দল , উত্তর ২৪ পরগণা । [চিত্রঃ : ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত ]

ছড়া।। হারজিত।। অরবিন্দ পুরকাইত

ছবি
     হারজিত       অরবিন্দ পুরকাইত জবার বাবা নাকি হাবা এদিক ভালবাসে দাবা ঘরের দাবায় বসে বিকেল হলে। মাদুর পাতে যত্ন করে চায়ের পাত্র রাখে ভরে দ্বিজেন বা খগেনরা আসে চলে। পেয়ে ক'দিন স্কুলের ছুটি মামার বাড়ি জবার দুটি ছেলেমেয়ে এসেছে সেবারে। দাদুর পাশে পলাশ বসে দিনটা দুয়েক হিসেব কষে দেখল দাদু সব দানেতেই হারে! দাদু দারুণ গল্প করে দু-ভাইবোনের ঘুমটি হরে— আগের দিনের গল্প মজা ভয়ের। পলাশ কেমন অবাক মানে দাদু এমন গল্প জানে এদিক দাবায় মুখ দেখে না জয়ের! সেদিন পলাশ বলেই ফেলে, আচ্ছা, দাদু, দাবা খেলে জেতার নাম নেই, কেবল লোকে হারে! — শোনো দাদু, কেউ তো জেতে, এমনি করে যেতে যেতে কোনওদিন তো বুদ্ধি খুলতে পারে! _____________________________ অরবিন্দ পুরকাইত, গ্রাম ও ডাক — গোকর্ণী, থানা — মগরাহাট, জেলা — দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা।     [চিত্রঃ : ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত ]  

ছড়া ।। সবুজ দিয়ে ঘেরা ।। দীনেশসরকার

ছবি
সবুজ দিয়ে ঘেরা দীনেশ সরকার আমার এ দেশ শস্য শ্যামল সবুজ দিয়ে ঘেরা বিশ্বমাঝে আমার এ দেশ তাই তো সেরার সেরা। শ্রাবণ-ভাদ্রে চোখ জুড়ানো সবুজ ধানের খেতে ঢেউ খেলে যায় হাওয়ার তালে মনখুশিতে মেতে। সবুজ প্রান্তর শ্যামল কানন আমার দেশের বন অপরূপ তার রূপের ডালি ভরায় হৃদয় মন। বন-বনানী ভরে আছে আমার দেশের বুকে জীব-জন্তু আর পশুপাখি সবাই থাকে সুখে। সবুজ ঘেরা আমার এ দেশ পবিত্র আর খাঁটি লক্ষ হীরে-মোতির চেয়ে খাঁটী দেশের মাটি। ধন্য আমি জন্মেছি এই সবুজ ঘেরা দেশে আকাশ এসে রোজ যেখানে দিগবলয়ে মেশে। ________________________________     দীনেশ সরকার ১৪০ ডি, হিজলি কো-অপারেটিভ  সোসাইটি, প্রেমবাজার, খড়্গপুর,  পশ্চিম মেদিনীপুর---- ৭২১৩০৬ [চিত্রঃ : ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত ]

ছড়া ।। বাঘের বিয়ে ।। প্রিশিতা পরী

ছবি
    বাঘের বিয়ে প্রিশিতা পরী টিয়া এল উড়ে উড়ে গভীর বনের থেকে কিসের খবর আনলি রে ভাই  বলনা একটু হেঁকে। বনের মন্ত্রী বাঘের বিয়ে জমজমাটি আসর  সিংহ রাজা সাজায় দেখি  রঙিন স্বপ্ন বাসর। নেকড়ে বেটা রান্না করে  সুস্বাদু সব কাবাব চতুর শেয়াল মাংস কাটে  নেইতো কিছুর অভাব। চেতি পাড়ার চেতনি স্বয়ং  হয়েছে আজ বধূ ভালুক মামা কাঁপা হাতে  দিচ্ছে পাতে মধু। মহাভোজে পায়নি যে ডাক বাঘের প্রিয় মাসি তাইতো রাগে ঘর ছেড়েছে যাবে গয়া কাশি। ___________________________       [চিত্রঃ : ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত ]

সপ্তাহের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪০ ।। মার্চ ২০২৫

ছড়া ।। ঝগড়া নিয়ে ছড়া ।। অরবিন্দ পুরকাইত

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ,39th issue: February 2025

কবিতা ।। কৃষ্ণনাথ কলেজ ।। কেতাবুর সেখ

বসন্তের ছড়া ।। দীনেশ সরকার

ছোটগল্প ।। সাদর ভালবাসা ।। শংকর ব্রহ্ম

ছড়া ।। বই ।। সুব্রত চৌধুরী

কবিতা ।। বসন্ত ।। জীবন সরখেল

তিনটি কবিতা ।। সুশান্ত সেন

মাসের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ,39th issue: February 2025

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় ৪০ ।। মার্চ ২০২৫

গদ্যরচনা ।। অচেনাকে ভয় ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত

ছোটগল্প ।। একটি গাছ একটি প্রাণ ।। সুজয় সাহা

তিনটি কবিতা ।। সুশান্ত সেন

কবিতা ।। মৌমাছি ।। অশেষ মাজি

ছড়া ।। ঝগড়া নিয়ে ছড়া ।। অরবিন্দ পুরকাইত

কবিতা ।। আজব আয়না ।। অশেষ মাজি

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 38th issue: January 2025

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সুচিপত্র ।। 37th issue: December 2024

অতি প্রিয়

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। আত্মপ্রকাশ সংখ্যা ।। অক্টোবর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। দ্বিতীয় সংখ্যা ।। নভেম্বর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 4th issue: January 2022,

নিবন্ধ ।। শিশু-কিশোর সাহিত্যবলয়ে শিশুরাই যেন ব্রাত‍্য না থাকে ।। অরবিন্দ পুরকাইত

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 7th issue: April 2022

নিবন্ধ ।। দেশীয় উদ্ভিদ কেন গুরুত্বপূর্ণ ? ।। ডঃ চিত্তরঞ্জন দাস

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১০ ।। জুলাই ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র : 8th issue: May 2022

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১২ ।। সেপ্টেম্বর ২০২২