পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য

ছবি
     মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@

প্রচ্ছদ ও সূচীপত্র ।। 25th issue: October 2023

ছবি
      সম্পাদকীয়   পুজো শেষ। একটু মন খারাপ সকলেরই। পুজোর কটা দিন বেশ আনন্দে কেটেছে। নতুন নতুন জামাকাপড় পরে প্যান্ডেলে প্যান্ডেলে ঠাকুর দেখা, দেদার খাওয়া দাওয়া। পড়াশোনার চাপ নেই। এমন মজার দিনগুলোর জন্য আবার একটি বছরের অপেক্ষা। তবে কী জানো, অপেক্ষা না থাকলে এতোটা মজাও থাকত না। অপেক্ষা আর ধৈর্য ছাড়া কোনো ভালো জিনিস পাওয়া যায় না। তবে পুজোর রেশ এখনো শেষ হয়নি। সামনেই কালীপুজো আর দীপাবলী। ভাইফোঁটাও আছে। দীপাবলীতে আলোর রোশনাই। বাজি পোড়ানো। তবে বাজি, বিশেষ করে শব্দ বাজি না পোড়ানোই উচিত। এতে পরিবেশ দূষণ ঘটে ভীষণ রকম। বিপদ আপদও ঘটতে পারে। তাই না? কিশলয় কেমন লাগছে জানিও। তোমাদের লেখা আঁকার আলো ছড়িয়ে পড়ুক, আনন্দে ভরিয়ে তুলুক সকলকে। আনন্দে কাটুক আগামী দীপাবলী।         শুভকামনাসহ-- প্রিয়ব্রত দত্ত ও কার্তিক চন্দ্র পাল। কার্যনির্বাহী যুগ্ম সম্পাদক, কিশলয় মাসিক শিশুকিশোর ই-ম্যাগ। ৩১শে অক্টোবর , ২০২৩  =============   বিঃদ্রঃ অনুগ্রহ করে স্ক্রিন শেয়ার নয়, লেখার লিঙ্ক শেয়ার করুন। যত্ত খুশি।   প্রচ্ছদ-চিত্রঃ   সোহম দত্ত, দশম শ্রেণি, বর্ধমান সি.এম.এস.হাইস্কুল, রথতলা, পূর্ববর্ধমান।   --

ছোটদের আঁকিবুঁকি ।। কিশলয় - ২৫ ।। অক্টোবর ২০২৩

ছবি
          ___________________________________________________________________________________   নাম-মনামি মন্ডল, বয়স ক্লাস-ফাইভ,সেন্ট স্টিফেন্স স্কুল (সোনারপুর)  ____________________________________________________________________________________           _______________________________________________________________________________ Name: Sreeja Baksi, Class: X, Age: 15+yrs,  School's Name: Welkin National School,  Address: Dakshin Barasat, South 24 Parganas ___________________________________________________________________________________       Name - Ahana Paul Class - 2 Age - 7 School - Howard Memorial School Bhangar , South 24 Pags ____________________________________________________________________________________           Name - Ashmita Paul Class - Prep Age - 4 School - Howard Memorial School Bhangar South 24 Pags  ___________________________________________________________________________________       সৌম্যদীপ নাথ পঞ্চম শ্রেণী রামকৃষ্ণ আশ্রম বিদ্যাপীঠ পানাগড়, পশ্চিম

ক্যুইজ, ধাঁধা, শব্দখেলা, 25th issue:October 2023,

ছবি
প্রস্তুত হছে   শব্দখেলা -২৪ ।। প্রিয়ব্রত দত্ত       পাশাপাশি      ১। কুরু বংশ ৩। উপাধি ৫।উপযুক্ত ৬। সে মাংস কাটে  ৮। একমাস যেভাবে ভাগ করা যায় ১০। পরিষ্কার ১২। বাতাস ১৪। ত্বক স্বাদের ছোট আকৃতির ফলবিশেষ ১৫। বলিষ্ঠ বা উৎকৃষ্ট বোঝাতে ব্যবহৃত হয় ১৬। আলোর উৎস, আগেকার দিনে খুব বেশি ব্যবহৃত হতো। উপরনিচ ১। কোন সম্বন্ধীয়   ২। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত ছোটগল্প ৩। বারবার ৪। বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের ছদ্মনাম ৭। এই আরবি শব্দের অর্থ শান্তি   ৯। পত্র ১০। ত্রিভুজের বাহু ১১। লেখক   ১২। গ্রামে অশ্লীল শব্দকে যা বলে   ১৩। আঁখি।    প্রিয়ব্রত দত্ত  বর্ধমান।   (যে কেউ উত্তর পাঠাতে পারো। নাম, ঠিকানা, ছবি আর কোন শ্রেণীতে পড় তা পাঠিয়ে দাও নিচে দেওয়া ইমেল-এ: kishalaymag@gmail.com কেউ সূত্রসহ নূতন শব্দছক করে পাঠাতে পারো/ পারেন এই ইমেল ঠিকানায়।তবে শব্দছকের ধরণ একই রাখতে হবে। )  ____________________________________________________________________________________     গত মাসের শব্দখেলা ২৪-এর উত্তরঃ পাশাপাশি  ১। কৌরব ৩।   পদবি ৫। ৬। কসাই ৮। কানমলা ১০। আমরণ  ১২। বদল  ১৪। হুতাশন ১৫। সঙ্গত ১

জীবনীমুলক গল্প ।। সাগরে আরতি ।। সুচন্দ্রা বসু

ছবি
সাগরে আরতি সুচন্দ্রা বসু  শিউলি ভোরে উঠেই দুলে দুলে সাধারণ জ্ঞানের  বই খুলে মুখস্থ করে চলেছে। কে কবে কোন পুরস্কার পেয়েছে।  কবি সাহিত্যিক বিজ্ঞানীদের নাম ও জন্মসাল, কোন মহাপুরুষ দেশের জন্য কি করেছেন, কোন মহাকাশ যাত্রী কবে প্রথম মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিলেন এইসব।  ওকে কোন ক্রীড়াবিদের নাম পড়তে শুনলাম না। আমি বললাম, প্রথম মহিলা ক্রীড়াবিদ হিসেবে 'পদ্মশ্রী' সম্মানে  ভূষিত হন যিনি তাঁর নাম কি?  ও বই-এর পাতা উলটে খুঁজে দেখে বলল   আরতি গুপ্ত এবং তিনিই ক্রীড়া জগতের প্রথম মহিলা যার স্মরণে ১৯৯৯ সালে ডাকটিকিট প্রকাশ করা হয় । হ্যাঁ-রে তিনি মাত্র চুয়ান্ন বছর বয়সে ১৯৯৪ সালে  এনকেফেলাইটিস রোগে আক্রান্ত হন। সেই বছরই ২৩শে আগস্ট জীবন সাগর সাঁতরে তিনি পাড়ি দিলেন অমৃতলোকে।  উদাসীন বাঙালির মতো তুই ও জানতে পারতিস না প্রথম এই সাগরকন্যাকে।  সাগরকন্যা  বলছো কেন ?  সেই চার বছর বয়স থেকে কাকা বিশ্বনাথের সঙ্গে প্রতি দিন চাঁপাতলার ঘাটে স্নান করতে যেত মেয়েটা, জলের নেশা ওর তখন থেকেই। ভাইঝির  উৎসাহ দেখে কাকা হাটখোলা সুইমিং ক্লাবে ভর্তি করে দেওয়ার কথা দাদাকে বলেন। মেয়েটির উৎসাহে বাবার কোন আপত্তি ছিল না। মেয়েটির বাবা

ছোটগল্প ।। মা , আমার মা ।। আরতি মিত্র

ছবি
মা , আমার মা  আরতি মিত্র আজ বাপ্পার খুব আনন্দের দিন,       (এই বিশাল বড়ো জেলখানা থেকে) কদিনের জন্য   মুক্তি --     সে বুঝতে পারে না  এতবড়ো  জায়গা জুড়ে থাকা বাড়িতে  তার ঠাকুমা ,দাদুকে কেন থাকতে দেওয়া হয় না! মার ধারণা , তার পড়ার ক্ষতি হবে;  মা তো জানে না তাতে বরং    সে আরও মন দিয়ে পড়াশোনা করতে পারবে।   কিন্ত তার মনের কথা কেউ বোঝে না। ভাবতে ভাবতেই যাবার সময় এগিয়ে আসে --   দুর্গাপুজো  উপলক্ষ্যে  বাপ্পারা দেশের  বাড়ি যাবে, সেখানে  সব আত্মীয়দের সমাগম হবে, বংশপরম্পরায় ওদের বাড়িতে মা দুর্গা আসেন, এই চারদিন খুব  আনন্দ হয়। গ্রাম থেকে ঢাকীরা আসে , কত রকমের আয়োজন, সবাইকে কাছে পেয়ে ওর মনে আনন্দ আর ধরে না। সারাবছর শুধু মা ,বাবা আর সে, কেমন যেন  ফাঁকা ফাঁকা লাগে; ওর বন্ধুদের বাড়িতে ওদের  ঠাকুমা, দাদু,  কাকা, কাকীমা , জ্যেঠা , জ্যেঠিমা, তাঁদের ছেলে মেয়েরা থাকেন, কি হৈ চৈ হয়, আর ওদের বাড়ি -- যেন ভূতের বাড়ি। বাপ্পার মা, বাবা  দুজনেই সকাল সকাল অফিসে চলে যায় , ফিরতে ফিরতে কত রাত হয়; মাঝে মাঝে পার্টি থাকলে সেখানেই খেয়ে আসে, পার্টি কি বাপ্পা বোঝে না। সারাটাদিন রীতামাসীর ( আয়া ) কাছে থাক

ছোটগল্প।। আনন্দে যাপন ।। শংকর ব্রহ্ম

ছবি
       আনন্দে যাপন শংকর ব্রহ্ম                     আজ সকালে সুন্দর ঝলমলে সোনালি রোদ উঠেছে। পেঁজা তুলো মেঘগুলি নৌকার মতো যেন নীল আকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে। বাতাসে পুজো পুজো গন্ধ। পুজোর আর বেশি দেরি নেই।                     মার মুখে শুনেছে, মায়েদের গ্রামের জমিদার বাড়িতে নাকি পুজোর আগে একটা নীলকন্ঠ পাখি এসে বসতো। - কেন মা, নীলকন্ঠ পাখি এসে বসতো? - উম মা আসছেন, বাবা মহাদেবের এই বার্তা নিয়ে কৈলাশ থেকে নীলকন্ঠ পাখিটা আসতো বলে  জমিদার বাড়ির লোকের কাছে শুনেছি।                      পাখিটা অনেকক্ষণ ধরেই ডাকছে কোথায় যেন। সেই ডাক শুনে, বুবাই আজ পড়ায় মন বসাতে পারছে না কিছুতেই । মনটা বারবার চলে যাচ্ছে পাখিটার ডাক শুনে তার কাছে।                      বাবা বলেছেন, পড়াশুনা সবসময় সময় মন দিয়ে করতে হয় , না হলে সে সময় অন্য কোনদিকে মন থাকলে, সেই পড়া মনে থাকে না।                      পড়ায় সে মন দেবে কী করে !  মনটা যে কেড়ে নিচ্ছে পাখিটার ওই মিষ্টি সুরের শিস। ' টি - ই - উ  টি - ই - উ  টি - ই - উ  করে একটানা কিছুক্ষণ ডেকে, একটু থামছে। আবার কিছুক্ষণ পর ডাকতে শুরু করছে।                       বুবাই সুরটা নকল করে নিয়ে

ছড়া ।। যুদ্ধে যাবে খোকা যে আজ ।। জয়শ্রী সরকার

ছবি
যুদ্ধে যাবে খোকা যে আজ  জয়শ্রী সরকার ছোট্ট খোকা যায় কী রোখা? গেছেই বুঝি ক্ষেপে এক্ষুনি সে যুদ্ধে যাবে টাট্টু ঘোড়া চেপে ! কানে কানে বললে ওকে বিশ্বকবি যেন বীরপুরুষের মতো তোমার সাহসটা নেই কেন ? ওমনি খোকা তৎক্ষণাৎই উঠলো গা-হাত ঝেড়ে যাবোই যাবো যুদ্ধে এখন, হা রে রে-রে রে-রে ! মা-বাবার তো মাথাতে হাত, সোহাগ করে বলে, কোথায় যাবি খোকা রে তুই, যুদ্ধে যাবার ছলে ? জেদ চেপে যায় খোকার মাথায়, ঢাল-তলোয়ার খোঁজে পাগলামিটা দিচ্ছে চাগাড়, কেই বা ওকে বোঝে ?  যুদ্ধে যাবে খোকা এখন, সব্বারই তা জানা আগুনটা থাক বুকের মাঝে, কেউ ক'রো না মানা ! __________________________________________       জয়শ্রী সরকার,  দিনান্তিকা, প্রেমবাজার, খড়গপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, পশ্চিমবঙ্গ - ৭২১৩০৬   [ছবি: ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত]

কবিতা ।। ভালোবাসার আঁচ ।। নিরঞ্জন মণ্ডল

ছবি
    ভালোবাসার আঁচ নিরঞ্জন মণ্ডল তাদের কথা ভাবছি বসে যাদের সাথে আড়ি আর যাবনা যাবই না ঠিক আর তো তাদের বাড়ি! চলতে পথে কোথাও যদি হঠাৎ দেখা হয় এগিয়ে এসে বন্ধু বেশে কথাও যদি কয় বলব তাদের--তোমরা আমার বন্ধু ছিলে বটে এখন সে সব আবছা আমার ভাব-ভাবনার পটে ; উজ্বল তারে করতে হলে হাঁটো আমার পাশে ভরাও বাতাস মিষ্টি গানের সুর-ঝুরঝুর বাসে। তার ছোঁয়াতে উঠলে নেচে আমার অসাড় মন নতুন আলোয় ঝিকমিকাবে বুকের আঁধার কোণ। তখন আবার বন্ধু বলে ধরব তোমার হাত, থাকব পাশে ঘনিয়ে এলে নিকশ কালো রাত। নইলে তোমার সাথে আমার ভাঙব না সেই আড়ি, দূর আকাশে মেঘরা যেথায় নিতুই জমায় পাড়ি বাউল বেশে অচিন দেশে নেবই তাদের পিছু পেরিয়ে নদী সাগর পাহাড় মুখটা করে নিচু নিরুদ্দেশেই যাব এবার মানব নাকো মানা, গল্প কথা ভাবছ এ সব আমার আছে জানা। কিন্তু জেনো কল্পনা নয় সত‍্যি এটাই হবে তখন জানি বেবাক সবাই আমার কথাই কবে! এসব কথা ভেবেই যদি দুঃখ মনে পাও একটি বারের জন‍্যে নিপাট আমার পানে চাও। হাত বাড়িয়ে ডাকলে কাছে চুপ কি থাকা যায়? ভাঙব আড়ি,ধরব ও হাত--এ মন সেটাই চায়। বন্ধু বিনে এই জগতে যায় কি বাঁচা একা? ভালোবাসার আঁচেই মেলে নতুন ভোরের দেখা। ________________________

ছড়া ।। রকমসকম ।। অরবিন্দ পুরকাইত

ছবি
    রকমসকম   অরবিন্দ পুরকাইত   সমরবাবুর বাবার জোর নাকি খুব থাবার কোনও লোককে ধরলে পাকড়ে খাওয়ান খাবারদাবার! উপায় কোথায় অন‍্য এমনি মান‍্যগণ‍্য কিন্তু তেনার লোক জোটে না – নেশাটা যে দাবার! দাশুবাবুর দাদার ঝোঁকটা নাকি আদার কেন-না তাঁর চায়ের নেশা আদাই ফাদার-মাদার কমসে কম তো দশবার দিনেতে চাই চা তাঁর একটিবার না পড়লে আদা রাখেন বাকি কাঁদার! নকুল খুড়োর নাতির সখটা নাকি হাতির – বেড়াতে গিয়ে বেল খাইয়ে সেই থেকে খুব খাতির। ইচ্ছা মনে মনে আসছে নতুন সনে ফার্স্ট প্রাইজে হাতি দেবেন! – ক্রিকেট দিবা-রাতির। _____________________________   [ছবি: ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত]

ছড়া ।। আগমনী ।। প্রবোধ কুমার মৃধা

ছবি
                 আগমনী          প্রবোধ কুমার মৃধা      কাশের বনে ঢেউ উঠেছে                  উথাল-পাথাল হাওয়া ।      আগমনীর পরশ লাগে                    শীতল শিশির নাওয়া ।            দিগন্তে নীল নভোতলে                     শুভ্র হাসির ঝিলিক  ।      দরদালানে পটুয়াদের                     ঠাকুর গড়ার হিড়িক  । ‌     খেলা ভুলে ছেলে মেয়ে                   বিষম অবাক চোখে ।      অপলকে দুর্গা মায়ের                    মূর্তি গড়া দেখে ।      বক্ষে ভরা আনন্দ আর                      দৃষ্টিতে বিস্ময় ।      আসবে কবে সেই দিনটি                   গুনে না তর সয় ।      ধৈর্য আর প্রতীক্ষার শেষ                  একটি বছর পরে ।      মা আসছেন ধরাধামে                   মোদের মাটির ঘরে ।   _________________________       [ছবি: ইন্টারনেট মাধ্যম থেকে সংগৃহীত]                

সপ্তাহের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 32nd issue: May 2024

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচীপত্র ।। 28th issue: January 2024

ছড়া ।। তোর ।। বিবেকানন্দ নস্কর

প্রচ্ছদ ও সূচীপত্র ।। 25th issue: October 2023

ছড়া ।। সবুজ ঘাসেতে প্রাণ খুঁজে পাই ।। জয়শ্রী সরকার

অনুবাদ ।। কথা না-বলা টিয়া ।। সুস্মিতা পাল

প্রচ্ছদ ও সূচীপত্র ।। 23rd issue: August 2023

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ষড়ত্রিংশ সংখ্যা ।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

মাসের পছন্দ

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। ষড়ত্রিংশ সংখ্যা ।। সেপ্টেম্বর ২০২৪

ছড়া ।। খোকাবাবু ।। মেশকাতুন নাহার

কবিতা ।। মাটির কাছে যায় ।। অবশেষ দাস

ছড়া ।। তোর ।। বিবেকানন্দ নস্কর

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 32nd issue: May 2024

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচীপত্র ।। 28th issue: January 2024

ছড়া ।। বর্ষার উৎসবে ।। আরতি মিত্র

ছড়া ।। পুজোর খুশী ।। আরতি মিত্র

কবিতা ।। ব্যাঘ্রমশাই ।। দীনেশ সরকার

অতি প্রিয়

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। আত্মপ্রকাশ সংখ্যা ।। অক্টোবর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। দ্বিতীয় সংখ্যা ।। নভেম্বর ২০২১

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 4th issue: January 2022,

নিবন্ধ ।। শিশু-কিশোর সাহিত্যবলয়ে শিশুরাই যেন ব্রাত‍্য না থাকে ।। অরবিন্দ পুরকাইত

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 7th issue: April 2022

নিবন্ধ ।। দেশীয় উদ্ভিদ কেন গুরুত্বপূর্ণ ? ।। ডঃ চিত্তরঞ্জন দাস

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১০ ।। জুলাই ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। কিশলয় - ১১ ।। আগস্ট ২০২২

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র : 8th issue: May 2022

প্রচ্ছদ, সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র ।। 5th issue: February 2022